কলকাতা : গড়িয়াহাট-কাণ্ডে এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত ভিকি ও তার দুই সাগরেদ। সূত্রের খবর, ভিকিই তার দুই সাগরেদকে ভাড়া করে নিয়ে এসেছিল। খুনের পর থেকেই ফোন বন্ধ ভিকির। ধৃত মিঠু হালদারকে জেরা করে ভিকির সমস্ত ডেরায় হন্য হয়ে খুঁজেছে তদন্তকারীরা। তারপরও মিলছে না ভিকি ও তার সাগরেদদের খোঁজ। তবে, সাগরেদ দু’জন কে বা কারা তা এখনও স্পষ্ট নয় গোয়েন্দাদের কাছে।
গড়িয়াহাটের কাঁকুলিয়া রোডে জোড়া খুন-কাণ্ডে মিঠু হালদারকে ১৪ দিনের জন্য পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জোড়া খুনের তদন্তে মিঠুকে হেফাজতে নিয়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন বলে বিচারকের কাছে আবেদন করেছিল পুলিশ। মিঠুকে জেরাতেই উঠে এসেছে আরও তথ্য।
আরও পড়ুন : সেনার কনভয় লক্ষ্য করে গ্রেনেড বিস্ফোরণ, জখম ৬
কাঁকুলিয়া রোডের বাড়িটি বিক্রি করতে চেয়েছিলেন কর্পোরেট কর্তা। আর সেই বাড়ি কেনা নিয়ে ক্রেতা সেজে সুবীর চাকির সঙ্গে যোগাযোগ করে ভিকি। ঘটনার দিন ভিকিকে চিনে ফেলতেই বিপদ। খুন হতে হয় কর্পোরেট কর্তা ও তাঁর গাড়ির চালককে। এখনও পর্যন্ত পরিচারিকা মিঠু, পাথরপ্রতিমা থেকে দুজনকে গ্রেফতার করা গেলেও, মূল অভিযুক্ত ভিকি এখনও অধরা। ভিকি আরও যে দুজনকে কাজে লাগিয়েছিল, তার খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।