পিঠে পুলি তো অনেক হল তবে এই শীতে তিলের নাড়ু একদিনও খেয়েছেন কি? তিল শরীর গরম রাখে, তবে এখানেই শেষ নয় তিলে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদান। তাই শরীর সুস্থ রাখতে অবশ্যই খান শীতকালের সুপার ফুড তিলের নাড়ু। শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি চুল ও ত্বক ভাল রাখার ক্ষেত্রেও ভীষণ কার্যকরী এই নাড়ু। তিলের নাড়ুর প্রশংসা করে তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এই নিয়ে একটি পোস্টও করেছেন ফিটনেস ট্রেনার জুহি কাপুর।
তবে তিলের নাড়ু খাওয়ার সময় এই বিষয়গুলো নিয়ে সতর্কও করেছেন জুহি।
- তিলের নাড়ু সকালে, দুপুরে কিংবা রাতে খাবার খাওয়ার সময় খাবেন না।
- বরং দু’টো প্রধান খাবারের মাঝে খেতে পারেন। এটা নিজের মধ্যেই এক আহারের সমান।
- তবে স্বাদে ভুলে বেশি নাড়ু খাওয়া চলবে না। এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালোরি থাকে। তাই একটা থেকে দু’টো নাড়ুর বেশি খাওয়া চলবে না কোনও মতেই।
- যাদের শরীরে ভিটামিন ডি, বি টুয়েলভ-র অভাব আছে কিংবা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে তারা এই তিলের নাড়ু বা লাড্ডু অবশ্যই খাবেন।
- গর্ভবতী মহিলা, বাচ্চা ও বয়স্কদের জন্য এই লাড্ডু ভীষণ উপকারী।
- শীতকালে বা শীতপ্রবণ এলাকায় থাকলে তবেই তিলের নাড়ু খান। গ্রীষ্মকালে না খাওয়াই ভাল।
- খুব ভাল হয় যদি এই নাড়ু বাড়িতে বানিয়ে নিতে পারেন। গুড়, তিল, ঘি ও বাদাম দিয়ে নাড়ু বানালে ভাল উপকার পাবেন।
- বাজার থেকে কেনা তিলের নাড়ুতে অনেক সময় আর্টিফিসিয়াল ফ্লেভার বা লিকুইড গ্লুকোজ মেশানো থাকে।