skip to content
Saturday, June 29, 2024

skip to content
HomeScrollTangra Fire: ট্যাংরায় অগ্নিকাণ্ডের জেরে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি, শহরের ঘিঞ্জি এলাকায় কারখানা-গুদামের...

Tangra Fire: ট্যাংরায় অগ্নিকাণ্ডের জেরে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি, শহরের ঘিঞ্জি এলাকায় কারখানা-গুদামের তালিকা চান মমতা

Follow Us :

কলকাতা: ট্যাংরার ঘিঞ্জি অঞ্চলে অগ্নিকাণ্ডের জেরে নড়েচড়ে বসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মহানগরীর এইরকম ঘিঞ্জি এলাকায় কতগুলো কারখানা বা গুদাম রয়েছে, তার একটা তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেইসঙ্গে দমকলের অনুমতি রয়েছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।
কলকাতার মেয়র, রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম রবিবার জানিয়েছেন, গোটা বিষয়টি সুষ্ঠু ভাবে সম্মন্ন করতে হাই পাওয়ার কমিটি গঠন করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনেই এই কমিটি। শহরের ঘিঞ্জি এলাকার কারখানাগুলিতে আগুন লাগলে তা কতটা ভয়াবহ হতে পারে, মুখ্যমন্ত্রীকে সেই সংক্রান্ত একটি পর্যালোচনা রিপোর্ট দেবে এই কমিটি। ফিরহাদ জানিয়েছেন, হাই পাওয়ার কমিটিতে দমকল, কলকাতা পুলিস ও কলকাতা পুরসভার প্রতিনিধিরা থাকবেন।
দমকলকর্মীদের প্রায় ১৬ ঘণ্টা ধরে লড়াইয়ের পর রবিবার দুপুরে নিয়ন্ত্রণে আসে ট্যাংরার আগুন। শনিবার রাতে ঘটনাস্থলে যেতে না পারলেও ফোন করে অগ্নিকাণ্ডের খবর নিয়েছেন মমতা। শনিবার রাতে ট্যাংরার মেহের আলি লেনের গুদাম থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। গুদাম লাগোয়া ঝুপড়িগুলিতেও আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। যে কারণে আশপাশের ঝুপড়িগুলি থেকে লোকজনকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন: WB By Election: উপনির্বাচনে বালিগঞ্জের প্রার্থী বাবুল, আসানসোলে শত্রুঘ্ন, টুইটে প্রার্থী ঘোষণা মমতার

দমকলের পদস্থ এক কর্তা জানান, ট্যাংরার আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও সম্পূর্ণ নেভেনি। জায়গায় জায়গায় এখনও পকেট ফায়ার রয়েছে৷ আশপাশের বড় বিল্ডিং থেকে জল ছুড়ে আগুন নেভানোর কাজ চলছে৷
রবিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন পুলিস কমিশনার বিনীত গোয়েল৷ দমকলকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন৷ পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পুলিস কমিশনার বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে না-আসা পর্যন্ত কিছু বলা সম্ভব নয়৷’ অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানতে ফরেন্সিক পরীক্ষা করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

এদিন সকালে পুরসভার একটি দলও ঘটনাস্থলে যায়৷ আগুনের তাপে গুদামের উঁচু দেওয়ালটিতে ফাটল ধরেছে। যে কোনও সময় সেটি ভেঙে পড়তে পারে। সেকারণে জেসিবি দিয়ে পাঁচিলটি ভেঙে ফেলবে পুর কর্তৃপক্ষ।

RELATED ARTICLES

Most Popular