কলকাতা: মানবাধিকার কমিশন (Human Rights Commission) থেকে রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তীকে (State Transport Minister Snehashis Chakraborty) হিউম্যানটেরিয়ান সার্টিফিকেট অ্যাওয়ার্ড (Humanitarian Certificate Award) পদে ভূষিত করা হল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Chief Minister Mamata Banerjee) উদ্যোগে পরিবহন দপ্তরের মাননীয় মন্ত্রী স্নেহাশীষ চক্রবর্তীর নিজের সামাজিক কাজের মাধ্যমে রাজ্যবাসীর পাশে থেকেছেন।
কলেজ জীবন থেকে রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছিলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী। কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গী তিনি। বরাবরই মমতার আস্থাভাজন ছিলেন স্নেহাশিস। রাজনীতিকও নিজের বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে পেরেছেন। সেই কারণেই তাঁর উপর আস্থা রেখেছেন মমতা। দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রীত্বের ভার। নিজের কাজের মধ্যদিয়ে মন জয় করেছে মানুষের। মানুষের যেকোনও সমস্যায় তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করেন তিনি।
আরও পড়ুন:Civic Volunteer। সিভিক ভলান্টিয়ারদের কনস্টেবল পদে নিয়োগ
পরিবহন দফতরের দায়িত্ব নিয়েই যাত্রী পরিষেবায় স্বাচ্ছন্দ্য আনতে ও যাত্রী নিরাপত্তার জন্য সরকারি পরিবহন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়েছেন তিনি। এমন কি যাত্রীদের সুবিধা দিতে এবং তাঁদের সমস্যার কথা জানতে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) নম্বর চালু করেছেন। এই হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) নম্বরেই যাত্রীরা তাঁদের হয়রানির অভিযোগ বা পরিষেবা নিয়ে সমস্যার কথা সরাসরি পরিবহন দফতরে জানাতে পারবেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ করবে পরিবহন দফতর।
স্নেহাশিস চক্রবর্তীর হাত ধরে পরিবহন দপ্তরে অসামান্য পরিবর্তন এসেছে। তাঁর সামাজিক কাজ ও অবদানের কথা মাথা রেখেই মানবাধিকার সংগঠনের চেয়্যারম্যান বুম্বা মুখার্জীর উদ্যোগে টেলি অভিনেত্রী তথা সাধারণ সম্পাদিকা পায়েল সরকার এবং মিডিয়া সেলের সম্পাদক অভিজিৎ গুপ্তার হাত ধরে স্নেহাশিস চক্রবর্তী “হিউম্যানটেরিয়ান সার্টিফিকেট অ্যাওয়ার্ড” সম্মান ভূষিত করা হয়। তাঁর এই অসামান্য কাজের অবদানের জন্য মানবাধিকার সংগঠন থেকে জানানো হল কুর্নিশ। স্নেহাশিস চক্রবর্তী জানান যে তিনি সর্বদা “মানবাধিকার সংগঠনের” পাশে আছেন এবং যে প্রয়াস নিয়ে মানবাধিকার কমিশন একের পর এক কাজ করে চলেছে সবাই তাদের পাশে আছে বলে জানান।