নয়াদিল্লি: রেল বিক্রি করে দিচ্ছে কেন্দ্র। এমন অভিযোগ বেশ কয়েক বছর ধরে শোনা গিয়েছে। অর্থমন্ত্রী-রেলমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী সকলেই সাফাই দিয়েছেন। মঙ্গলবার রেলে সরকারি-বেসরকারি (পিপিপি-পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) সহযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রেই সওয়াল করলেন অর্থমন্ত্রী। রেলে যাত্রী পরিকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে চ্যালেঞ্জ।
এদিন দেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের এই ক্ষেত্রকে মজবুত করার ইঙ্গিত দিলেন অর্থমন্ত্রী। মঙ্গলবার বাজেট পেশের সময় কর্মসংস্থান-পর্যটনের উন্নতিতে জোর দেওয়ার চেষ্টা করলেন নির্মলা। যে পর্যটনের একটা সিংহভাগ নির্ভর করছে রেলের উপর। একাধিক ক্ষেত্রে রেলের যাত্রী স্বা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সেই বিতর্ক মুছতে পিপিপি মডেলে গুরুত্ব দিয়েছে কেন্দ্র। এদিনের বাজেটে সেই সেই পিপিপি মডেলের ক্ষেত্রেই সওয়াল করলেন
কিছু দূরপাল্লার ট্রেনকে বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়া নিয়ে বিরোধীদের নিশানায় পড়তে হয়েছিল কেন্দ্রকে। সেসব দূরে সরিয়ে আগামী দিয়ে পিপিপি মডেলেই যে রেল চলবে, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন নির্মলা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী রেল পরিষেবার উন্নয়নের কথা বলেছেন, যাতে বেশি সংখ্যক মানুষকে রেলমুখী করে তোলা যায়। পিপিপি মডেলকে উৎসাহ দিয়ে কেন্দ্রের বোঝা কমানো, ধারের ভার কমিয়ে রেলকে আরও গতিশীল করার বার্তা দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: Cryptocurrency: ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনে বসল কর! জানেন এই বাজেট ২০২২ ক্রিপ্টো ট্যাক্স কী