Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeScrollমতি-ঝিলের ডুবুরি

মতি-ঝিলের ডুবুরি

Follow Us :

আজ ১০ জুলাই মতি নন্দীর জন্মদিন

এক দিন শঙ্খ ঘোষের বিখ্যাত বইঘরে একান্ত আড্ডায় বুকে একটু বেশি সাহস নিয়েই জিগ্যেস করেছিলাম সমরেশ বসু উত্তর বাংলা কথাসাহিত্যের পাঁচ বরেণ্য লেখকের একটা র‍্যাঙ্কিং করে দেবেন। শঙ্খবাবু যে এক কথায় রাজি হয়ে যাবেন ভাবিনি। একটু হেসে (যে হাসি ছিল ওঁর সিগনেচার) বললেন, ‘পাঁচ জনের নাম শুনি।’ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, মতি নন্দী, দেবেশ রায় এবং সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়। নামগুলো শুনে মিনিটখানেক চুপ করে বসে রইলেন শঙ্খবাবু। তারপর প্রশ্ন, ‘র‍্যাঙ্কিং কি করতেই হবে?’ এ বার আমার মুচকি হাসার পালা।

শঙ্খবাবু বললেন, “এক নম্বর দেবেশ রায়। ও ফেবুলাস রাইটার। ফেবুলাস। দুই সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়। তিন এবং চারে সুনীল এবং শীর্ষেন্দু। পাঁচে মতি নন্দী।’’ আমার প্রশ্ন মতি নন্দী পাঁচে? উনি বললেন, “ হ্যাঁ। মতি সাংবাদিকতা করতে গিয়ে অবহেলা করেছে সাহিত্যকে।“

এর কিছু দিন পরে দেবেশ রায়ের বাড়িতে তাঁকে বললাম শঙ্খবাবুর করা র‍্যাঙ্কিংয়ের কথা। দেবেশ হো হো করে হেসে উঠে বললেন, “শঙ্খদাকে নিয়ে আর পারা যায় না। আরে মতি, মতি। আমাদের সময়কার সেরা সাহিত্যিক মতি নন্দী। ও তো নামেই বাঙালি সাহিত্যিক। আসলে ওর ঘরানাটা ছিল ব্রিটিশ সাহিত্যিকের। আমাদের দেশে এ-রকম সাহিত্যিক নেই। হবেও না।’’

শঙ্খ এবং দেবেশের এই অনুধাবন মতিকে বলার সুযোগ ছিল না। কারণ তার অনেক আগেই তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ২০১০ সালের তেসরা জানুয়ারি। জন্ম ১৯৩১ সালের দশ জুলাই। সেই বিচারে আজ তিনি নব্বই বছরে পদার্পণ করলেন। বরণীয় সাহিত্যিককে আমাদের প্রণাম।

মতি নন্দীকে শুধু সাহিত্যিক বললে ব্যাপারটা অসম্পূর্ণ থাকে। তিনি একাধারে চারটি নদীর সমষ্টি। বাংলা ভাষায় উপন্যাস এবং ছোট গল্পে তিনি দিকপাল। তাঁর উপন্যাসের ভাষা, দেখার চোখ, ডিটেলসের ব্যবহার অননুকরণীয়। খুব বেশি লেখেননি তিনি। মাত্র ৩৩টি উপন্যাস। ধারাবাহিক লেখেননি একটা ছাড়া। সেটি রমাপদ চৌধুরীর অনুরোধে। আনন্দবাজার রবিবাসরীয়তে ছায়া সরণিতে রোহিণী। খুব মেজর উপন্যাস নয়। রহস্য উপন্যাস। কিন্তু মতি নন্দী বলতে আমরা যে-সব উপন্যাসের কথা বলি তার মধ্যে এটা পড়ে না। প্রথম উপন্যাস নক্ষত্রের রাত (যার জন্য তিনি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পুরস্কার পেয়েছিলেন) থেকে শেষ উপন্যাস বনানীদের বাড়ি পর্যন্ত এই যে ঔপন্যাসিক মতিকে আমরা পাচ্ছি তাতে দিকচিহ্ন হিসেবে থাকবে সাদা খাম, পূবের জানালা, সবাই যাচ্ছে, বাওবাব, ছোটবাবু, বারান্দা এবং শেষ দিকের লেখা বিজলীবালার মুক্তি। সাদা খামের জন্য তিনি অকাদেমি পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯৮৪ সাল থেকে রাজ্য সরকার বঙ্কিম পুরস্কার চালু করেছিল। মতি চলে গেছেন দু’হাজার দশের গোড়ায়। কিন্তু তাঁকে বঙ্কিম পুরস্কার দেওয়ার যোগ্য মনে করেনি বামফ্রন্ট সরকার। তবে মতির এ নিয়ে কোনও ক্ষোভ ছিল না। আমরা অবশ্য জানি আরও তিনজন সাহিত্যিক বামফ্রন্টের আমলে বঙ্কিম পুরস্কার পাননি। তাঁরা হলেন সমরেশ বসু, দেবেশ রায় এবং মহাশ্বেতা দেবী। বর্তমান জমানায় মহাশ্বেতা অবশ্য বঙ্কিম পুরস্কার পেয়েছেন।

যাক সে কথা। তবে বাংলা সাহিত্যে মতি প্রথম তিনে থাকবেন ছোট গল্পে। এক নম্বরে রবীন্দ্রনাথ। দুইয়ে আপনারা যাঁকে ইচ্ছে ভাবতে পারেন। তিনে মতি নন্দী। বাংলা ছোট গল্পকে বিশ্ব সাহিত্যে তুলে নিয়ে গেছেন মতি। লিখেছেন মোটে ৬৯টা গল্প। এবং তাতেই বাজিমাত। বেহুলার ভেলা থেকে শুরু করে ষোলোকে পনেরো করা, গলিত সুখ, জল, নায়কের প্রবেশ ও প্রস্থান, একটি পিকনিকের অপমৃত্যু, তরুণের বাড়ি ফেরা…। এ রকম মণিমুক্তো মতির কলম থেকে বেরিয়েছে যা বাংলা সাহিত্যের চিরকালীন সম্পদ। মতি জানতেন, তাঁর উপন্যাসের জন্য নয়, ছোট গল্পই তাঁকে বাংলা সাহিত্যে অমর করে রেখে দেবে। রেখেছেও।

তবে এই দুটো নিয়ে তো বঙ্কিমচন্দ্র থেকে স্মরণজিৎ চক্রবর্তী সবাই কাজ করেছেন। করবেন। কিন্তু মতি যেখানে পায়োনিয়র তা হল বাংলা ক্রীড়া সাহিত্য। কোনও রকম পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া এবং সামনে কোনও রকম উদাহরণ না-থাকা সত্ত্বেও মতিকে লিখতে হয়েছিল খেলাকে কেন্দ্র করে উপন্যাস। তখনও আনন্দমেলা পত্রিকার যাত্রা শুরু হয়নি। তবে বার্ষিক পুজো সংখ্যা বেরোত। নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী নয়, সেগুলো সম্পাদনা করেছিলেন অরুণ সরকার। তাঁর আমন্ত্রণে মতি প্রথম বছর লিখলেন স্ট্রাইকার, পরের বছর স্টপার, তার পরের বছর অপরাজিত আনন্দ এবং তার পর কোনি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫—টানা চার বছর লেখার পর তিনি যদি আর একটাও ক্রীড়া উপন্যাস না লিখতেন, তা হলেও তাঁর আসন থাকত সোনার সিংহাসনে। কিন্তু তা হলে বাংলা সাহিত্যের এই নতুন ধারাটার ব্যাপ্তি পেত না। পরের দিকে শিবা ও শিবার ফিরে আসা, নারান, দ্বিতীয় ইনিংসের পর, সারথির সারথি…। একটার পর একটা মণিমানিক্য বেরিয়েছে তাঁর কলম থেকে।

এই সব উপন্যাস থেকে সিনেমা হয়েছে, সিরিয়াল হয়েছে। মতির জীবদ্দশাতেই স্ট্রাইকার করেছেন শমিত ভঞ্জ। খুবই খারাপ ছবি। তার পর চুনী গোস্বামীর ভ্রাতুষ্পুত্র ইন্দ্রনীল গোস্বামী করেছেন স্টপার। কেন্দ্রীয় চরিত্র কমল গুহের পার্টটা করেছিলেন দেবেশ রায়চৌধুরি। তখনও বাংলা টেলিভিশন মেগাচ্ছন্ন হয়নি। সপ্তাহে একদিন দূরদর্শনে দেখাত স্টপার। মতির খুব ভাল লাগত সিরিয়ালটি। আমাদের বলতেনও দেখার জন্য। দেবেশের কমল গুহ তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। মতির কোনি নিয়ে অসাধারণ ছবি করেছিলেন সরোজ দে। সাঁতারের কোচ ক্ষিদ্দার ভূমিকায় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। সৌমিত্র নিজে মনে করতেন, সিনেমায় তাঁর সেরা অভিনয় ওই ক্ষিদ্দার চরিত্রটাই। কিন্তু একান্ত আলোচনায় মতি বলেছিলেন, তাঁর ক্ষিদ্দাকে ঠিক মতো ফুটিয়ে তুলতে পারেননি সৌমিত্র। এটা অবশ্য সাহিত্যস্রষ্টাদের একটা নিজস্ব ব্যাপার। সত্যজিৎ রায়ের অরণ্যের দিনরাত্রি ভাল লাগেনি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের। তা বলে কোনি কিংবা অরণ্যের দিনরাত্রি ছবি হিসেবে যে সফল তা মেনে নিতে কোনও অসুবিধে নেই।

মতি নিজেই কোনি সম্পর্কে উচ্ছ্বসিত ছিলেন। এক দিন দুপুরে কোনি দেখানো হয়েছিল দূরদর্শনে। ছবিটা দেখে গুরবক্স সিং ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন মতিকে। সেটা ফলাও করে বলেছিলেন মতি কাছের মানুষদের। এ হেন সফল ক্রীড়া সাহিত্যিককে দিয়ে আনন্দমেলায় কেন ধারাবাহিক উপন্যাস লেখানো হল না জানতে চাওয়ায় পত্রিকার কিংবদন্তী সম্পাদক নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেছিলেন, “ওরে বাবা, মতিকে দিয়ে বছরে একটা পুজোর লেখা লেখাতেই আমার কালঘাম ছুটে যেত। ধারাবাহিক লিখতে বললে আমার কাগজটাই উঠে যেত।’’ তবে মতি নেই, নেই নীরেন্দ্রনাথও। কিন্তু রয়ে গেছে মতির অমোঘ লাইন, “ফাইট কোনি ফাইট” কিংবা “ব্যালেন্স কমল, কখনও ব্যালেন্স হারাসনি।“

এই তিনটি সত্তা ছাড়াও মতির আরও একটা পরিচয় আছে যা তাঁকে লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌছে দিয়েছে। ক্রীড়া সাংবাদিক মতি নন্দী। এবং মতির ক্রীড়া সাংবাদিক হওয়াটাও ভাগ্য নির্ধারিত। তিনি নিজে খেলা নিয়ে যে লিখতে খুব আগ্রহী ছিলেন তা নয়। তখন তিনি বিবাহিত। কিন্তু তেমন রোজগার নেই। একটা স্মারকপত্রে তাঁর লেখা পড়ে আনন্দবাজার পত্রিকার বার্তা সম্পাদক সন্তোষকুমার ঘোষ দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একটা স্কুল থেকে খুঁজে নিয়ে এলেন মতিকে। বললেন, “আপনাকে সাপ্তাহিক যাত্রা এবং থিয়েটারের পাতা দেখতে হবে। প্রতি সপ্তাহে পাবেন পঞ্চাশ টাকা।’’ মতি তো এক কথায় রাজি। দিন  কয়েক পরে আবার খবর পাঠালেন সন্তোষবাবু। বললেন, “আপনাকে যাত্রা-থিয়েটারের পাতা দেওয়া যাবে না। প্রবোধবন্ধু অধিকারী এসেছিল। ওর ছেলের বেবিফুড কেনার পয়সা নেই। ও তো যাত্রা ছাড়া কিছু জানে না। ও ওই পাতাটাই দেখুক। আপনি বরং খেলার পাতা দেখুন।“ সেই শুরু হল সাপ্তাহিক মাঠে ময়দানে। মঙ্গলবার বেরোত। সেই ১৯৬১ সাল থেকে বেরোনো পাতাটি ছিল আনন্দবাজারের পাঠকের অত্যন্ত পছন্দের পাতা। প্রায় দশ বছর সেই পাতার দায়িত্বে থাকার পর ১৯৬৯ সালের মাঝামাঝি মতি আনন্দবাজার পত্রিকার ক্রীড়া বিভাগে চাকরি পান। ছয় মাস পরেই ক্রীড়া সম্পাদক।

আরও পড়ুন:Euro Cup: ‘গোল্ডেন বুট’ দখলে রোনালদো আর কেনের লড়াই

১৯৭০ থেকে ১৯৮৪—টানা পনেরো বছর তিনি ছিলেন ক্রীড়া সম্পাদক। এই সময়ে বাংলা ক্রীড়া সাংবাদিকতার খোলনলচে বদলে দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর শানিত ভাষা, দেখার চোখ এবং বর্ণনাশৈলী পাল্টে দিয়েছিল বাংলা সাংবাদিকতার ধ্যানধারণা। তখন আজকের মতো ক্রিকেট ছিল না। দু’বছরে একটা হোম টেস্ট সিরিজ হতো। কিন্তু কলকাতা ময়দানের লিগ এবং শিল্ডের খেলার বিবরণ লিখে মতি আনন্দবাজার পত্রিকার হাজার হাজার পাঠক সংখ্যা বাড়িয়েছিলেন। ছিলেন মূলত সাহিত্যিক। সাহিত্যের ভাষা আমদানি করেছিলেন তিনি কেজো গদ্যে লেখা ক্রীড়া সাংবাদিকতায়। কোনও চাটুকারিতা ছিল না, ছিল না দশকে একশো বলা। কিন্তু প্রাপ্য মর্যাদা দিতেন খেলোয়াড়দের। সুধীর, গৌতম, প্রসূন, ভাস্কর, সুব্রত, বিদেশ, শ্যাম থাপা, সুরজিৎ, সুভাষ ভৌমিকরা তাঁর কলমে হয়ে উঠেছেন মানুষ থেকে দেবতায়। আর ছিল হেডিং। কী সব হেডিং করে গেছেন তিনি খেলার পাতায়। আজও সেগুলো স্মৃতির সরণিতে ভাস্বর। কত খেলা তো হল, হয়েছে। কিন্তু মতির লেখা আর হেডিং আর কখনও পাওয়া যাবে না।

আরও পড়ুন: রবিবার সকালে কি মেসির হাতে কোপার ট্রফিটা উঠবে?

বিদেশের মাটিতে টেস্ট ম্যাচ কভার করতে পারেননি মতি। এমনকী ১৯৭৮ সালে যখন দীর্ঘ ১৬ বছর পর ভারতীয় দল গেল পাকিস্তানে, তখনও মতির যাওয়া হয়নি। কারণটা তুচ্ছ। আনন্দবাজারে তখন একটাই টাইপরাইটার ছিল। তা তখন সবে স্পোর্টসওয়ার্ল্ড পত্রিকা বেরিয়েছে। তার সম্পাদক মনসুর আলি খান পতৌদি যাবেন পাকিস্তানে। তাঁর দরকার টাইপরাইটারটি। তাই মতির ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। তবে তিনি দুটি অলিম্পিক কভার করেছেন। মস্কো এবং লস অ্যাঞ্জেলেসে। ভারতীয় হকি দলের শেষ সোনা ছিল মস্কোতে। অনেক পরে মতি একবার লিখেছিলেন, “শেষ সোনাটা বোধহয় আমিই এনেছি।’’

এই অলিম্পিকেই ভারতের একটি হকি ম্যাচের রিপোর্ট করতে গিয়ে মতি লিখেছিলেন একটা অবিস্মরণীয় লাইন, “ডি বক্সে যেন অষ্টমী পুজোর ভিড়।’’ ক্রিকেটারদের ব্যর্থতায় তিনি গর্জে উঠতেন তাঁর কলমে। ১৯৮৩ সালে ইডেন গার্ডেন্সে কপিল দেবের ছেলেরা বিশ্রী খেলে হেরেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজে কাছে। সুনীল গাভাসকরদের অসহায় আত্মসমর্পণ দেখে তিনি হেডিং করেছিলেন, ‘দোহাই ওদের ক্লীব বলবেন না, ওদের অনেকেই সন্তানের জনক।’

টেনিসে চারটে মেজর টুর্নামেন্ট আছে। তাদের বলা হয় গ্র্যান্ড স্লাম। আর যিনি চারটে টুর্নামেন্ট এক বছরে পান তাকে বলা হয় গোল্ডেন স্লাম। মতি ছিলেন গোল্ডেন স্লাম বিজেতা। উপন্যাস, ছোট গল্প, ক্রীড়া সাহিত্য এবং ক্রীড়া সাংবাদিকতা। বাংলা ভাষার ব্যতিক্রমী এই স্রষ্টাকে সমরেশ মজুমদার বলতেন, ‘আমরা সবাই অভিনেতা। উনি হলেন নেতা।’

মতির একটা আফসোস ছিল যে, তাঁর বই তেমন বিক্রি হয় না। তিনি নিজে বলতেন সে কথা। আর একটা কথা বলতেন, একজন সাহিত্যিকের প্রকৃত মূল্যায়ন হয় তাঁর মৃত্যুর পর। ঠিক এই মুহূর্তে মতির বইয়ের বিক্রি দেখলে তিনি নিজেই অবাক হয়ে যেতেন। হেসে বলতেন, “ভাল।“ লিখতেন যে রকম কম, বলতেনও কম। তাঁর বাড়িতে রবিবার সকালে কোনও আড্ডা বসত না। তাঁকে ঘিরে কোনও গোষ্ঠীও তৈরি হয়নি। তিনি খানিকটা আলোক বৃত্তের বাইরেই দিন কাটিয়েছেন। তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে তাঁর সৃষ্টি, যা তাঁরই মতো ঋজু, সত্যদর্শী এবং আবহমান। এই কিংবদন্তিকে আমাদের কুর্নিশ।

 

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
ধর্মযুদ্ধে মুখোমুখি | দুর্নীতিগ্রস্তরা বিজেপিতে গিয়েছে: কীর্তি আজাদ
07:20
Video thumbnail
WB Madhyamik Result 2024 | ৮০ দিনের মাথায় মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট
04:28
Video thumbnail
Good Morning Kolkata | দেখে নিন আজ সকালের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি
14:49
Video thumbnail
বাংলার ৪২ | মেদিনীপুরে কোন দল এগিয়ে?
06:38
Video thumbnail
আজকে (Aajke) | দেশের আইন কানুনের উপর এতটুকুও আস্থা নেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা বিজেপি নেতাদের
09:14
Video thumbnail
চতুর্থ স্তম্ভ | Fourth Pillar | এই নির্বাচনের সময়েই দাবি তুলুন, আমাদের মৌলিক অধিকার ফেরত পেতে চাই
12:29
Video thumbnail
Politics | পলিটিক্স (01 May, 2024)
23:25
Video thumbnail
Beyond Politics | রোবট ঘুরছে আরডিএক্স বেরোচ্ছে!
11:47
Video thumbnail
বাংলা বলছে (Bangla Bolche) | অপসারণে অভিমানী কুণাল, আমাকে 'অগ্নিপরীক্ষা' দিতে হবে?
43:49
Video thumbnail
Stadium Bulletin | সব মিথ্যা!! ঋদ্ধিকে ওপেন চ্যালেঞ্জ বোরিয়ার
55:39