বর্ধমান: দীর্ঘক্ষণ বিদ্যুৎ না থাকায় অন্ধকারে প্রবল ভোগান্তিতে পড়ল পুরসা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বহু রোগী (Patient)। এতে ক্ষোভ ফেটে পড়েন রোগী ও আত্মীয় পরিজনরা। প্রশ্ন তোলেন হাসপাতালের (Hospital) পরিকাঠামো নিয়ে।ঘন্টা খানেক বিদ্যুৎ (Electricity) না থাকায় হাসপাতালে সমস্যা হয় রোগী, প্রসূতি মা ও শিশু মধ্যে। তাঁরা বাইরে বেড়িয়ে পরেন। এদিকে হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা এক মহিলা মেডিকেল অফিসারের ব্যবহারে ক্ষিপ্ত হয় পরিস্থিতি।
বিকল্প ব্যবস্থায় থাকা জেনারেটরও চালু করা হয়নি। বিকাল ৫.৩০ থেকে ৬টা ৪৫ পর্যন্ত বন্ধ থাকে বিদ্যুৎ পরিষেবা। তবে ঝামেলার খবর পেয়ে পুরসা থেকে আসেন এ্যাম্বুলেল্স চালক মিলন মল্লিক ও মীর রাজ। তাঁরাই ব্যাটারি ঠিক করে জেনারেটর চালিয়ে স্বস্তি দেন রোগী, প্রসূতি ও সদ্যোজাত শিশুদের। বিষয়টি নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও রোগীকল্যাণ সমিতিকে কাঠগড়ায় তোলে বিজেপি ও কংগ্রেস।
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্সি জেলে কুণাল, দেখা হল না পার্থ-মানিকের সঙ্গে
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে গলসি থানার পুলিশ। এদিকে একঘন্টা পেরিয়ে গেলেও দেখা যায়নি গলসি বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের। অবশেষে গলসি থানার তৎপরতায় আসে কর্মীরা। তাঁদের প্রচেষ্টায় বিদ্যু পরিষেবা ঠিক হয়।
আরও খবর দেখুন