skip to content
Monday, June 17, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | গণ্ডমূর্খের সর্দার দেশের প্রধানমন্ত্রী

Fourth Pillar | গণ্ডমূর্খের সর্দার দেশের প্রধানমন্ত্রী

Follow Us :

রাহুল গান্ধী নির্বাচনী জনসভায় বলেছেন, আপনারা আপনাদের রোজকার ব্যবহৃত জিনিসপত্রের দিকে তাকান, প্রায় সব কিছুর পিছনে মেড ইন চায়না লেখা আছে, আমরা এটাকে বদলাতে চাই। কানে গিয়েছে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বললেন, কংগ্রেসের এই নেতা হল মূর্খদের সর্দার, জানেই না যে আমাদের দেশ ভারতবর্ষ বিশ্বে মোবাইল ফোন উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে আছে। হ্যাঁ, এটাই উনি বলেছেন। এমনিতে আমাদের পরধান সেভকের নানান মূর্খতার কাহিনি এখন বিশ্বজোড়া মানুষের হাসির খোরাক, সেই তিনি একজনকে মূর্খদের সর্দার বলছেন, কাজেই এ নিয়ে কিছু তো বলাই উচিত। কে বলছেন মূর্খামি নিয়ে? মোদিজি। যিনি বিশ্বাস করেন গণেশের মাথায় হাতির শুঁড় লাগিয়ে দেওয়াটা ছিল প্লাস্টিক সার্জারি। যিনি অনায়াসে বলে দেন মেঘের আড়াল দিয়ে বিমান চললে তা রাডারে ধরা পড়বে না। যিনি জিমেল আসার আগেই ছবি অ্যাটাচ করে মেল পাঠিয়েছিলেন, যাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা আপাতত এক ন্যাশনাল সিকিউরিটির ব্যাপার যা জানতে চাইলে জেলে যেতে হতেই পারে। যিনি নালির উপরে বাটি আর পাইপ দিয়ে গ্যাস বার করে এনে স্টোভ জ্বালানোর কথা বলেন, যিনি এ প্লাস বি হোল স্কোয়ারের মধ্যে একটা প্লাস টু এ বি খুঁজে পান। এই হলেন আমাদের পরধান সেভক, যিনি প্রতি পদে তাঁর চরম মূর্খামির পরিচয় দিয়ে আসছেন। তিনি রাহুল গান্ধীকে মূর্খদের সর্দার বললেন। এবং একটা তথ্য দিলেন, আমাদের দেশ পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক দেশ। আসুন একটু এই তথ্যটাও ঘেঁটে দেখা যাক। মোবাইল তৈরি করা মানে কী? মোবাইল ব্র্যান্ড তৈরি? মোবাইল অ্যাসেম্বলিং? অন্য ব্র্যান্ডেড মোবাইল তৈরি? সুস্থ বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন সত্যি কথা বলে এমন মানুষ বলবেন যে মোবাইলের সবটাই, খালি খোল নয়, ব্যাটারি থেকে চিপ পর্যন্ত আমাদের দেশে তৈরি হয় সেটাকেই আমাদের দেশের তৈরি মোবাইল বলা হবে। সেই নিরিখে দেখতে গেলে আমাদের দেশে একটাও মোবাইল তৈরি হয় না। না একটাও না। আমাদের দেশে বিদেশি কিছু কোম্পানির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সেখান থেকে আনা চিপ, সার্কিট আর ব্যাটারি দিয়ে কিছু মোবাইল তৈরি হয়। সেগুলো হল কার্বন মোবাইলস, লাভা ইন্টারন্যাশনাল, জিও, মাইক্রোম্যাক্স ইনফর্মাটিক্স, জোলো, আর এলওয়াইএফ যেটা জিওরই আরেকটা সংগঠন। বিদেশের কথা বাদই দিলাম, আপনার আশেপাশে ক’টা মানুষ এই কোম্পানির মোবাইল ব্যবহার করছেন?

এবারে আসুন দেখা যাক পৃথিবী জুড়ে প্রথম দশটা মোবাইল ব্র্যান্ডের ব্যবসার মানে কত টাকার বিক্রি, তার হাল হকিকত। ১০ নম্বরে এলজি, দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি, ১৯৫৮তে পথ চলা শুরু করে, বিশ্বের ২ শতাংশ মোবাইল এরা জোগান দেয়। ৯ নম্বরে ব্ল্যাকবেরি, এরা আবার ফিরে আসছে বাজারে, একসময়ে এরা প্রথম তিনে ছিল, এখন লড়ে যাচ্ছে, কানাডার কোম্পানি। নোকিয়া ফিনল্যান্ডের কোম্পানি, ৯০-এর দশকে এরাই ছিল বাজারের রাজা, কিন্তু স্মার্টফোন এদের বাজার দখল করেছে। এরাও আবার স্মার্টফোন, এমপিথ্রি নিয়ে ফিরে এসেছে, কিন্তু পিছিয়ে। এরপরেই আছে ওয়ান প্লাস, মোদিজি যে বছরে ক্ষমতায় এলেন সেই ২০১৪তে চীন এই কোম্পানি মোবাইল ফোন তৈরি করা শুরু করে, ২০২১ পর্যন্ত ১০ মিলিয়ন ফোন বিক্রির রেকর্ড এদের আছে। হুয়াই চীনের সেনজেন অঞ্চলের মোবাইল প্রস্তুতকারক কোম্পানি, লকডাউনের সময় এদের ভালোরকম ক্ষতি হয়েছিল, আবার উঠে দাঁড়াচ্ছে। এর পরেই আছে মোটোরোলা, আদতে আমেরিকান কোম্পানি, মহাকাশ অভিযানের বিভিন্ন অ্যান্টেনা তৈরি করেছে, ফোল্ডেবল, ভাঁজ করা যায় এমন মোবাইল এরাই প্রথম তৈরি করে, এখন তাদের নতুন স্মার্টফোন কিন্তু তৈরি হচ্ছে চীনে। এরপরে আছে সোনি কোম্পানির মোবাইল, জাপানের মোবাইল, কিন্তু দামের জন্যই এরা পিছিয়ে পড়েছে। সোনি এক্সপেরিয়া নতুন করে বাজার ধরছে। তিন নম্বরে আছে গুগল, অল গুগল, নেক্সাস ওয়ান এদের ব্র্যান্ড, নিজেদের ম্যাপ আর ক্লাউড স্পেস দিয়ে এরা বাজার ধরছে। দু’ নম্বরে আছে স্যামসুং, আবার সাউথ কোরিয়ার কোম্পানি, ক্যামেরা আর সাউন্ড নিয়ে মারকাটারি এই ব্র্যান্ডের কোম্পানি মানুষের হাতে হাতে। ২০২১-এ কেবল মোবাইল বিক্রির পরিমাণ হল ২৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার। এক নম্বরে অ্যাপল, এদের ব্র্যান্ড লয়ালটি বিরাট, যারা অ্যাপল ব্যবহার করে তারা অন্য ফোনে যেতেও চায় না, লাভ বাড়ানোর জন্যই তারা তৃতীয় বিশ্বে, আমাদের দেশেও ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুলেছে, যেখানে তাদের নির্দেশেই ফোন তৈরি হচ্ছে, বিক্রি হচ্ছে, লাভ বাড়ছে কোম্পানির হু হু করে। ভারত, চীন ছাড়াও আরও কিছু দেশে নতুন নতুন ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুলেছে এই কোম্পানি। কিন্তু মোদিজির দাবি আমাদের দেশ পৃথিবীতে দু’ নম্বর মোবাল প্রস্তুতকারক দেশ। যদি অন্য দেশের ব্র্যান্ডের ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট যোগ করে নেওয়া হয়, তাহলেও আমাদের দেশ প্রথম দশেও জায়গা পাবে না।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আরএসএস-এর ১০০ বছর, লক্ষ্য, বৃদ্ধি আর সমস্যা

এবারে আসুন দেখি কোন কোম্পানি সারা বিশ্বের বাজারের কত শতাংশ দখল করে আছে। ২০২৩-এর তৃতীয় অর্ধে ২০ শতাংশ বাজার ছিল সামসুং-এর, মানে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানির। ১৬ শতাংশ ছিল অ্যাপলের, আমেরিকান কোম্পানি। ১৪ শতাংশ ওপো, চীনের কোম্পানি, ১৪ শতাংশ শাওমি, চীনের কোম্পানি। ৭ শতাংশ ভিভো, চীনের কোম্পানি। ২৯ শতাংশ অন্যান্য, এদের মধ্যে আবার চীনের আন ব্র্যান্ডেড কোম্পানিই বেশি আছে। ভারতের কোম্পানিগুলো এদেশ বিদেশ মিলিয়ে ২ শতাংশের বেশি বাজার দখল করতে পারেনি এবং সেই ব্র্যান্ডের মোবাইলগুলোর চিপ, সার্কিট, ব্যাটারি এদেশে তৈরি হয় না। এবার মিথ্যেবাদী প্রধানমন্ত্রী কী বলেছেন, আবার শুনে নিন। আসলে আমাদের দুর্ভাগ্য, দেশের মানুষের দুর্ভাগ্য এটাই যে আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান উঠতে বসতে প্রতিদিন নিয়ম করেই মিথ্যে বলেন, মিথ্যে বলাটা ওনার, ওনাদের দর্শন। মিথ্যে, মিথ্যের পর আরও মিথ্যে, কেবল মিথ্যেই বলে যাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী, বলতে বলতে ক্লান্ত, আপনারাও শুনতে শুনতে ক্লান্ত। সপ্তাহে ৫ দিনের চতুর্থ স্তম্ভে অন্তত একটা দিন তো বরাদ্দই থাকে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যে ভাষণের জন্য।

বিভিন্ন ধরনের মিথ্যে, পুকুর থেকে কুমির ধরা থেকে শুরু করে তেনার একলার এন্টায়ার পলিটিক্যাল সায়েন্স পড়াশুনো, ১৫ লক্ষ টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে থেকে জি মেইল আসার আগে ছবি অ্যাট্যাচ করে পাঠানো, সেই স্টেশন যা ছিলই না সেখানে চা বিক্রি থেকে শুরু করে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করে দেওয়ার গুলগল্প। উনিও থামবেন না, আমরাই বা তাহলে থামি কী করে। আমি আপনি তো আর অতীত বা বর্তমান বা ভবিষ্যতে নেই, আমরা আছি অমৃতকালে, আজাদি কা অমৃতমহোৎসব চলছে। প্লিজ জিজ্ঞেস করবেন না যে কেন স্বাধীনতা সংগ্রামে বিশ্বাসঘাতকতা করা আরএসএস–বিজেপি হঠাৎ আজাদি কা জশন মনানে কে লিয়ে ইতনা বেকরার? সে কথায় পরে আসছি, কিন্তু বিভিন্ন অনুষ্ঠান হচ্ছে, তার এক জায়গায় দেখলাম আমাদের নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদিজি বলেছেন, আজ যে বীজ পুঁতে দিলাম, তার ফল ভোগ করবেন আরও ২০ বছর পরে, মানে ২০৪২ এ। কোন বীজ, কোন ফল এসব নিয়ে আলোচনা করার কোনও মানেই হয় না, কারণ উনি যখনই প্রতিশ্রুতি দেন, তখনই তা পূরণ হবে আরও ৫-৭-৯ কি ২০ বছর পরে এরকমই বলে থাকেন। ওনার ধারণা, ততদিনে গঙ্গা, যমুনা, কাবেরী, নর্মদা, ব্রহ্মপুত্র দিয়ে কিউসেক কিউসেক জল বয়ে যাবে, মানুষের মেমোরি সেই জলেই ভেসে যাবে। সিম্পল। অতএব যা খুশি প্রতিশ্রুতি দাও, ক’দিন পরে দেশের সব কল থেকে জল নয় গায় কা দুধ নিকলে গা। বলে দিতেই পারেন, মিত্রোঁ, ইসকা কাম চালু হো গয়া, ব্যস ১৫ সাল বাদ, আপনার বাচ্চা, খিদে পেলেই কলের কাছে যাবে, কল খুলবে, কপিলা গাভীর দুধ ঝরে ঝরে পড়বে, কেবল বাচ্চাকে বলে দেবেন, দুধ খেয়ে কলটা বন্ধ করতে, আমার বাচ্চা বেলায় আমার মা আমাকে শিখিয়েছিল। বলতেই পারেন এসব কথা, কারণ উনি জানেন ১৫ বছর পর এ নিয়ে কেউ প্রশ্ন করবে না। কারণ প্রশ্নকর্তা খাম পায়, আম পায়, নাম পায়, সে তখনও প্রশ্ন করবে, রাহুল গান্ধী, প্লিজ অ্যানসার, দ্য নেশন ওয়ান্টস টু নো। বিশ্বাস হচ্ছে না, নিন একটি মণিমাণিক্য তুলে ধরছি, ২০১৮, ৩ ডিসেম্বরে, তেলঙ্গানা রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে প্রচারে গিয়ে মোদিজী কী কী বলেছিলেন শুনুন। (https://youtu.be/aQq_jZcpl3U 1.05 – 1.59) ২০২২ এর মধ্যে সবকা পক্কা ঘর হোগা, কেবল কী ঘর? ঘরে নল থাকবে, নলে জল থাকবে, এলইডি বাল্ব থাকবে, গ্যাস কানেকশন থাকবে। ডাইনিং টেবলে হায়দরাবাদী বিরিয়ানি থাকবে এই কথাটাই যা বলেননি। নাটকীয় সুরে, গলা কাঁপিয়ে বলেছেন ওই কংগ্রেসের মতো প্রতিশ্রুতি নয়, কেবল চারটে দেওয়াল নয়, খাওয়া দাওয়ার পরে পাকা শৌচালয়ও থাকবে সেই ঘরে, কতদিনের মধ্যে? ২০২২-এর মধ্যে, কেন ভাই ২০২২ কেন? কারণ আজাদি কা ৭৫ সাল পুরা হোগা, আমরা অমৃতকালে ঢুকে পড়ব, দেশের প্রত্যেক গৃহহীন মানুষ ঘর পাবে। এখন গজনি সিনেমার আমির খান, তফাত হল এখানে শর্ট টার্ম, লং টার্ম দুটো মেমোরিই লস হয়ে গেছে। মিথ্যে বলেছিলেন, ভুলে মেরে দিয়েছেন, আজ আবার আরেকটা বীজ পোঁতার কথা বলছেন, সে গাছ নাকি ২০৪২ এ ফল দেবে।

তো আসুন একটু বাস্তব ছবির দিকে নজর রাখা যাক। আমাদের দেশে গৃহহীনদের সমস্যা কোন পর্যায়, আলোচনা করতে গিয়েই থমকে যাবেন। আমার দেশের সরকার কোন জঙ্গলের তলায়, কোন পাহাড় খুঁড়লে কত তামা, লোহা বক্সাইট পাওয়া যাবে তার হিসেব করে রেখেছে, কোন জাহাজ বন্দর, কোন উড়োজাহাজ বন্দর বেচে দিলে, কাকে বেচা হবে, কত টাকায় বেচা হবে, তা আগাম ঠিক করে রেখেছে। কোন প্রান্তে কত টাকার ফ্লাইওভার হবে, কত টাকার মূর্তি হবে, কত টাকার মন্দির হবে তা ঠিক করে ফেলেছে, কিন্তু দেশের গৃহহীনদের সংখ্যা ঠিক কত? মানে রাস্তা, ফুটপাথ, ডাস্টবিনের পাশে, রাস্তার ধারে রাখা পাইপের ভেতরে যে মানুষজন আছেন, তাদের সংখ্যা কত? গ্রামেও যারা খোলা আকাশের নীচেই শুতে বাধ্য হয়, তাদেরই বা সংখ্যা কত, তা জানার কোনও চেষ্টাই করেনি। গৃহহীন মানুষদের ঘর দিতে গেলে প্রথমে তো জানতে হবে, কত মানুষের মাথার তলায় ছাদ নেই, না সরকার বাহাদুর সেরকম কোনও হিসেব করেনি। তাহলে? তাহলে ভরসা বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তিগত কিছু সার্ভে, তো সেখান থেকে খুব কনজারভেটিভ, খুব কম করে ধরলেও যে সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে তা হল সাড়ে চার কোটি পরিবারের মাথায় ছাদ নেই, তাদের বাড়ি নেই। অর্থাৎ পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৫ জন ধরলে, দেশের ২২-২৩ কোটি মানুষের ঘর নেই, এটা আজকের হিসেব। প্রধানমন্ত্রীর কথা মতো এদের ঘর, কল, জল, শৌচালয় সব পাওয়ার কথা গত অগাস্ট মাসে, যেদিন স্বাধীনতা ৭৫ বয়সে পা দিয়েছে, সেদিনই পাওয়ার কথা ছিল। এবং মাথায় রাখুন এই সংখ্যাটা হল কেবল তাদের যাদের ঘর বলতে কিছুই নেই। এরপর হল জুগগি ঝোপড়ি, কোনওভাবে মাথা গুঁজে বেঁচে থাকা, কী ভাবে? কেন অস্কার পাওয়া ছবি স্লাম ডগ মিলিওনিয়ার দেখে নিন, চলে যান মানিকতলা, ঢাকুরিয়া খালপাড় বস্তিতে। সবকা ঘর, ঘর মে কল, কল মে জল, এসব বাওয়ালি দিতে গেলে একটা মারও নীচে পড়বে না। এই মুহূর্তে দেশের ৪৫ কোটি মানুষের কাছে পানীয় জল পৌঁছয়নি, জল বলে যেটা খান, সেটা কোনও সাহেবকে নয়, মোদিজিকেই খাওয়ালে দিন দশেক হাসপাতালেই থাকতে হবে। কতটা নির্লজ্জ হলে এরকম মিথ্যে বলে দেওয়া যায়, এবং বলার সময়ে চোখে মুখে মিথ্যে বলার চিহ্নমাত্র নেই, একেই মনোবিদরা প্যাথোলজিকাল লায়ার বলে। এটাই গোয়েবলস শিখিয়েছিল, মিথ্যের পর মিথ্যে বলো, আরও বড় মিথ্যে বলো, মানুষ সত্যি মিথ্যের ফারাকটা বোঝার ক্ষমতাই হারিয়ে ফেলবে। হিটলার গোয়েবলসের পূজারী আরএসএস-বিজেপি মোদি শাহ সেই কাজটাই মন দিয়ে করে চলেছেন।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Train Accident | লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা , দেখুন ভয়ঙ্কর রেল দুর্ঘটনা
00:00
Video thumbnail
Train Accident | সিগন্যাল বিভ্রাট নাকি যান্ত্রিক সমস্যা ? রেল দুর্ঘটনার কারণ কী ?
00:00
Video thumbnail
Weather Update | আজ থেকেই বৃষ্টি, কখন থেকে শুরু? কতটা বৃষ্টি? দেখুন
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express | কী করে একই লাইনে ২টি ট্রেন? কার গাফিলতি? দেখুন এই চাঞ্চল্যকর ভিডিও
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express Accident | দার্জিলিঙে বৃষ্টি চলছে, ব্যাহত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের উদ্ধারকাজ!
00:00
Video thumbnail
Kanchanjungha Express accident LIVE updates | রেল দুর্ঘটনায় কতজন মৃত? রেল কী ব্যবস্থা করল?
00:00
Video thumbnail
Kanchanjungha Express accident LIVE updates | কাঞ্চনজঙ্ঘা লাইনচ্যুত, হেল্প ডেস্ক নম্বর জেনে নিন
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express Accident | ফের রেল দুর্ঘটনা, আহতের সংখ্যা কত? রেল কী ব্যবস্থা নিচ্ছে?
00:00
Video thumbnail
Kanchenjunga Express | কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায়, মৃত ৮, দাবি রেলের
02:57
Video thumbnail
আরো বারো | শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত আহত অনেক যাত্রী, দেখুন কী হয়েছিল?
53:16