Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeকলকাতাNetai Incident | নেতাই মামলায় অভিযুক্তরা জামিন পেয়ে সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে, আদালতে...

Netai Incident | নেতাই মামলায় অভিযুক্তরা জামিন পেয়ে সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে, আদালতে অভিযোগ মামলাকারীর

Follow Us :

কলকাতা: নেতাই গণহত্যা মামলায় (Netai Massacre) সিবিআই (CBI) তদন্তে খুশি নয় আবেদনকারী। সোমবার আবেদনকারীর আইনজীবী অচিন্ত্য বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতে দাবি করেন, আদালতের নির্দেশে নেতাই গণহত্যার (Netai Massacre) মামলার তদন্ত ভার দেওয়া হয় সিবিআইকে (CBI)। দীর্ঘদিন অতিক্রান্ত হলেও সিবিআই (CBI) তদন্তের কাজ শেষ করতে পারেনি। নিম্ন আদালতে বিচার প্রক্রিয়া থমকে আছে। ১৫০ জন সাক্ষীর মধ্যে মাত্র ২৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান আবেদনকারীর আইনজীবী।

আদালতে তিনি আরও জানান, অভিযুক্তরা সকলেই জামিন পেয়েছেন। তারা জামিন পেয়ে ফের সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে। এদিন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টি এস শিভঘ্ননম সিবিআইয়ের কাছ থেকে রিপোর্ট চান। এদিন এই মামলার শুনানিতে সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে কোনও আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় মামলার পরবর্তী শুনানি মে মাসে নির্ধারিত করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশ, মামলা প্রসঙ্গে আবেদনকারীকে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলকে জানাতে হবে।

আরও পড়ুন:Mamata Banerjee Live | সিপিএমের হার্মাদরা এখন বিজেপির ওস্তাদ, রাম-বামকে এক তিরে বিঁধলেন মমতা

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে নেতাইয়ের গুলি চালানোর ঘটনার পর হাইকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে মামলা দায়ের করা হয়। ২০১১ সালে নেতাইয়ে গুলি চালানোর ঘটনায় মোট ১১ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনার সময় সিপিএম নেতা চণ্ডীচরণ করন ছিলেন গ্রামের প্রধান। ওই ঘটনায় অন্যান্য অভিযুক্ত ফুল্লরা মণ্ডল, পিন্টু রায় ও গার্গি রায় ইতিমধ্যেই জামিন পেয়েছেন। 

বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ (Division Bench) চণ্ডীচরণের জামিন সংক্রান্ত নির্দেশে বলেছিল, সমস্ত নথি খতিয়ে দেখে আদালত এই সিদ্ধান্তে নিচ্ছে যে, বিচার প্রক্রিয়া (Judicial Procedure) কবে শেষ হবে তা এই মুহূর্তে স্থির করা সম্ভব নয়। বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে। সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ  অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তির নাগরিক অধিকার আছে। বিলম্বিত বিচার প্রক্রিয়া সেই অধিকার থেকে তাকে বঞ্চিত করছে। বিচার ব্যবস্থা কখনওই কোনও নাগরিকের স্বাধীনতা থেকে তাকে বঞ্চিত করতে পারে না। তাই আদালত আবেদনকারী চণ্ডীচরণ করনের জামিন মঞ্জুর করল।

তৎকালীন শাসকের আসনে থাকা সিপিএম-এর স্থানীয় নেতাদের দাবি ছিল মাওবাদীদের (Maoist) বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য নেতাই গ্রামের প্রতি বাড়ির থেকে একজন সদস্যকে বাম শিবিরে যোগদান করতে হবে। তার প্রতিবাদে গ্রামবাসীরা ৭ জানুয়ারি মিছিল  করেছিলেন। সেই মিছিলেই গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। এলাকার সিপিএম নেতা রথীন দণ্ডপাটের বাড়ি থেকে গুলি চালোনোর অভিযোগ ওঠে। তাতে ১১ জনের মৃত্যু হয় আর ২৮ জন আহত হন। ২০১৩ সালে কলকাতা হাইকোর্ট এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
বাংলার ৪২ | ঝাড়গ্রামে কোন দল এগিয়ে?
06:35
Video thumbnail
আজকে (Aajke) | কুণাল ঘোষ তৃণমূলের একজিমা
07:21
Video thumbnail
চতুর্থ স্তম্ভ | Fourth Pillar |এবারের নির্বাচনে গোবলয় থেকে পঞ্জাব হরিয়ানাতে হার-জিত ঠিক করবে কৃষকেরা
14:22
Video thumbnail
Beyond Politics | মঙ্গলসূত্র কেড়ে নেবে ওরা?
10:44
Video thumbnail
Politics | পলিটিক্স (02 May, 2024)
12:48
Video thumbnail
বাংলা বলছে (Bangla Bolche) | রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, ঠিক কী অভিযোগ করলেন মহিলা?
38:08
Video thumbnail
সেরা ১০ | খড়গ্রামের পর বাঁকড়া, ভোটের আবহে হাওড়ায় গুলি
16:45
Video thumbnail
ধর্মযুদ্ধে রণহুঙ্কার | চারিদিক জ্বলছে, মানুষ জ্বলছে : মমতা
05:26
Video thumbnail
নারদ নারদ | অবৈধ বালি খাদান বন্ধের কড়া বার্তা হাইকোর্টের, পুলিশকে ৩ মাসের সময়ে বেঁধে দিল আদালত
17:53
Video thumbnail
District Top News | দেখে নিন আজকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি
13:56