Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeলাইফস্টাইলঅম্লতার সমস্যায় যেন মাটি না হয় পুজোর খাওয়া দাওয়া তাই...

অম্লতার সমস্যায় যেন মাটি না হয় পুজোর খাওয়া দাওয়া তাই…

Follow Us :

খাদ্যাভ্যাস, বেশি খাওয়া, কিংবা ঘুমের অনিয়ম, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের এই বৈশিষ্ট্যগুলোই ভীষণ ভাবে  প্রভাব ফেলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর। তার ওপর উত্সবের মরসুমে বেশি করে নানান মুখরোচক,  তেলেভাজা ও মিষ্টি খাবার খাওয়ার হাতছানি তো রয়েছে।  বিশেষ করে এগুলোর কারনে পেটের নানান সমস্যা যেমন পেটে কামড়ানো, পেটে মোচড় দেওয়া, কিংবা পেট ডাকা বা অ্যাসিডিটির সমস্য।তাই এই সমস্যগুলো নিত্যদিনের হলে অবিলম্বে জীবনশৈলীতে পরিবর্তন আনতে হবে। বিশেষ করে খ্যাদাভ্যাসে কিছু বদলের প্রয়োজন।

ইদানীং অ্যাসিডিটির সমস্যায় অধিকাংশ মানুষ ভোগেন এবং এর একাধিক সমস্য বা লক্ষণ রয়েছে যা প্রত্যেক ব্যক্তির ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা। কিন্তু এই সমস্যা দীর্ঘদিন হতে থাকলে বড়সড় বিপদের সম্ভাবনা রয়েই যায়।তবে নিত্যদিনের খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবরর্তন আনলে সমস্যার অনেকটা কমানো যায় বলে জানিয়েছেন নিউট্রিশনিস্ট জুহি কাপুর। তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এই নিয়ে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন তিনি। দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া, প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাবার খেয়ে ফেলা কিংবা অসময়ে খাবার খেলেই অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Juhi Kapoor (@thejuhikapoor)

অ্যাসিডিটি ঠিক কী

বেশি তেল মশলাযুক্ত খাবার বা দীর্ধ ব্যবধানে খাবার খেলে আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিক গ্ল্যান্ডে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণ হয়। আর এই অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণের কারণে অ্যাসিডিটি হয়।

এই তিনটি খাবার খেলে অ্যাসিডিটির হাত থেকে অনেকটাই নিস্তার পাবেন

কলা: সকালের খাবারে কলা খান।দেখবেন অ্যাসিডিটির অর্ধেক সমস্যা ওখানেই শেষ।

বেসিল সিডস বা সবজার বীজ: উত্তর ভারতে এই সবজার বীজ জলে দিয়ে খাওয়ার ভীষণ চল আছে। আপনি কুলফি ফালুদা খেয়ে থাকলে সবজা বীজ নিশ্চয় জানবেন। এই বীজ ১ থেকে ২ চা চামচ এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে খেয়ে নেবেন। আরাম পাবেন। তবে এই বীজ গুলো শরীর ঠান্ডা রাখে তাই ঋতু্স্রাবের সময় কিংবা ঠান্ডা লেগে থাকলে খাবেন না।

নারকেল জল: অত্যন্ত উপকারী এই পানীয় ঠিক সকাল ১১টায় খেয়ে নেবেন  দেখবেন অ্যাসিডিটি একেবারে হাওয়া।

এই খাবারগুলো খাওয়ার পাশাপাশি জীবনশৈলীতেও এই বদলগুলো আনলে কাজে দেবে-

অল্প ও ঘন ঘন খাবার খান।

অতিরিক্ত প্রোটিন খাবেন না।

সপ্তাহে ২-৩টি আমিষ আহার করুন কিন্তু তার বেশি নয়।

খাবারে শস্য খান যেমন আটা, ওটস ইত্যাদি রাখুন। একেবারে বাদ দিয়ে দেবেন না।

খাওয়ার পরে অন্তত ১০০ পা হাটুন।

খেয়ে উঠার কিছুক্ষণ পরে ভজ্রাসনে বসুন।

সদর্থক ভাবনা চিন্তা করুন, মন খুশি রাখুন।

ছবি সৌজন্য: Freepik

RELATED ARTICLES

Most Popular