কলকাতা: শনিবার সকালে কালীঘাটের কাকুর বাড়িতে হানা দিল ইডি (ED)। একাধিক দলে ভাগ হয়ে বেহালার ফকিরপাড়া রোডের ফ্ল্যাট, বাড়ি-সহ বহু জায়গায় তল্লাশিতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) মোতায়েন করা হয়েছে তাঁর বাড়ির সামনে। সম্প্রতি সিবিআই (CBI) এসেও তল্লাশি চালিয়েছিল তাঁর ফ্ল্যাটে। সে সময় কাকুর বাড়ি থেকে কয়েক লক্ষ নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই। তিনি অবশ্য দাবি করেন, বোন হাসপাতালে ভর্তি, চিকিৎসার বিল মেটানোর জন্য ওই অর্থ তুলেছিলেন। একটি অ্যাডমিট কার্ডও পাওয়া গিয়েছিল তাঁর বাড়ি থেকে। তিনি দাবি করেন, সেটা তাঁর শ্যালিকার পুত্রের পুরসভায় চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রদত্ত অ্যাডমিট কার্ড। এ ছাড়া তাঁর একটি ফোনও বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই।
নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে একের পর এক হেভিওয়েটের নাম সামনে এসেছে। তেমনই গোপাল দলপতির মুখে প্রথম শোনা গিয়েছিল কালীঘাটের কাকু তথা সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের নাম। কুন্তল ঘোষ চাকরি বিক্রির টাকা কোথায় পৌঁছে দিতেন, এই প্রশ্নের জবাবে গোপাল দলপতি কালীঘাটের কাকুর কথা বলেছিলেন। তদন্ত করতে গিয়ে কালীঘাটের কাকু হিসেবেই তাঁর নাম প্রথম আসে তদন্তকারী আধিকারিকদের হাতে। কয়েকদিন আগেই তাঁর বেহালার বাড়িতে বানা দেন সিবিআই আধিকারিকেরা। এর আগেও সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিজাম প্যালেসে তলব করেছিল সুজয়কৃষ্ণকে। পরে তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্কের নথিও চেয়ে পাঠানো হয়েছিল। সেই সব নথি তিনি সিবিআইকে (CBI) জমা দিয়েছেন বলেও সুজয়কৃষ্ণ দাবি করেছিলেন। এবার সেই সুজয়কৃষ্ণের বাড়িতেই হাজির এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
(এই খবরটি সবেমাত্র দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত খবরটি কিছু ক্ষণের মধ্যেই আসছে। অপেক্ষা করুন। পাতাটি কিছু ক্ষণ পর পর রিফ্রেশ করুন। আপডেটেড খবরটি আপনি দেখতে পাবেন। অতি দ্রুততার সঙ্গে এবং সঠিক খবর আমরা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। সেই জন্যই যে কোনও ‘খবর’ পাওয়ার পর, তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই আমরা তা প্রকাশ করি এবং বিস্তারিত ঘটনা জানাই। ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবরের রমরমার সময়ে এটা আরও বেশি জরুরি হয়ে উঠেছে। কলকাতা টিভি সম্পূর্ণ নির্ভুল তথ্যতে বিশ্বাসী, সেই কারণে নির্ভুল এবং সঠিক খবর আপনাদের কাছে যথাযথ ভাবে পৌঁছে দিতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। এখন কলকাতা টিভি অনলাইনে আপনি খবর শুনতেও পাবেন। খবর শোনার জন্য আমাদের পডকাস্ট নিউজ-‘পডকা’-তে ক্লিক করুন।)