কলকাতা: কয়লা কাণ্ডের তদন্তে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট৷ মঙ্গলবার সকালে কলকাতা ও পুরুলিয়ায় তল্লাশি অভিযানে নামেন তদন্তকারীরা৷ চারটি দলে ভাগ হয়ে সকাল থেকে একাধিক জায়গায় চলে তল্লাশি৷
আরও পড়ুন: নারদ মামলায় ‘হলফনামা’র রায় বুধবার
কয়লাপাচার কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত হিসাবে উঠে আসে অনুপ মাঝি ওরফে লালার নাম। জড়িয়েছে তাঁর ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গণেশ বাগাড়িয়ার নামও৷ মঙ্গলবার সকালে অনুপ মাঝির পুরুলিয়া ও ফুলবাগানের বাড়িতে এবং গণেশের সল্টলেক ও লেকটাউনের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান ইডির আধিকারিকরা৷ মোট ৩০ জন আধিকারিক চারটি দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি অভিযানে নামে৷
আরও পড়ুন: ‘ধনখড়ের’ বিরুদ্ধে জোরালো হচ্ছে দুর্নীতির অভিযোগ
এর আগেও একাধিকবার গণেশ বাগাড়িয়ার বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়েছে ইডি৷ সেই সময় উদ্ধার হয় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি৷ বেশ কয়েকবার তদন্তকারীদের জেরার মুখোমুখি হন তিনি৷ ইডি সূত্রে খবর, গণেশ বাগাড়িয়ার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন চলত অনুপ মাঝির৷ তদন্তের স্বার্থে অনুপ মাঝিকে গ্রেফতার করতে চায় ইডি৷ কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট থেকে রক্ষাকবচ পেয়ে যাওয়ায় তাঁকে গ্রেফতার করা যায়নি৷