Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | দ্য গ্রেট চাণক্য অমিত শাহের ট্র্যাক রেকর্ড কিন্তু খুব...
Fourth Pillar

Fourth Pillar | দ্য গ্রেট চাণক্য অমিত শাহের ট্র্যাক রেকর্ড কিন্তু খুব ভালো নয়

অমিত শাহ কি সতিই চাণক্য দ্য গ্রেট, নাকি এক হাওয়াভরা ফানুস

Follow Us :

বাঙালির রসবোধ নিয়ে কখনও কোনও কথা হবে না, যারা রসগোল্লা বানিয়েছে তাঁদের রসবোধ তো থাকবেই। এ বাংলার লেখক, কবি, রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে আম জনতা মায় ঘোড়ার গাড়ি চালক কুট্টির রসবোধের কথা সব্বাই জানেন। বাকিদের কথা তো বাদই দিন, এক হিন্দু পরিব্রাজক সন্ন্যাসীর কথা দিয়ে শুরু করা যাক। বিবেকানন্দ বসে আছেন, গোরক্ষক সমিতির কিছু মানুষ এলেন, কথাবার্তা ছিল এই রকম,

স্বামীজি॥ আপনাদের সভার উদ্দেশ্য কী?
প্রচারক॥ আমরা দেশের গোমাতাগণকে কসাইয়ের হাত হইতে রক্ষা করিয়া থাকি। স্থানে স্থানে পিঁজরাপোল স্থাপন করা হইয়াছে। সেখানে রুগ্ন, অকর্মণ্য এবং কসাইয়ের হাত হইতে ক্রীত গোমাতাগণ প্রতিপালিত হন।
স্বামীজি॥ এ অতি উত্তম কথা। আপনাদের আয়ের পন্থা কী?
প্রচারক॥ দয়াপরবশ হইয়া আপনাদের ন্যায় মহাপুরুষ যাহা কিছু দেন, তাহা দ্বারাই সভার ওই কার্য নির্বাহ হয়।
স্বামীজি॥ আপনাদের গচ্ছিত কত টাকা আছে?
প্রচারক॥ মারোয়াড়ি বণিক সম্প্রদায় এ কার্যের বিশেষ পৃষ্ঠপোষক। তাঁহারা এই সৎকার্যে বহু অর্থ দিয়াছেন।
স্বামীজি॥ মধ্য-ভারতে এবার ভয়ানক দুর্ভিক্ষ হয়েছে। ভারত গভর্নমেন্ট নয় লক্ষ লোকের অনশনে মৃত্যুর তালিকা প্রকাশ করেছেন। আপনাদের সভা এই দুর্ভিক্ষকালে কোনও সাহায্যদানের আয়োজন করেছে কি?
প্রচারক॥ আমরা দুর্ভিক্ষাদিতে সাহায্য করি না। কেবলমাত্র গোমাতাগণের রক্ষাকল্পেই এই সভা স্থাপিত।
স্বামীজি॥ যে দুর্ভিক্ষে আপনাদের জাতভাই লক্ষ লক্ষ মানুষ মৃত্যুমুখে পতিত হল, সামর্থ্য সত্ত্বেও আপনারা এই ভীষণ দুর্দিনে তাদের অন্ন দিয়ে সাহায্য করা উচিত মনে করেননি?
প্রচারক॥ না। লোকের কর্মফলে—পাপে এই দুর্ভিক্ষ হইয়াছিল; যেমন কর্ম তেমনি ফল’ হইয়াছে।

প্রচারকের কথা শুনে রেগে গেলেও সেদিন মনের ভাব না প্রকাশ করেই তিনি বলেছিলেন, যে সভা-সমিতি মানুষের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে না নিজের ভাই অনশনে মরছে দেখেও তার প্রাণরক্ষার জন্য এক মুষ্টি অন্ন না দিয়ে পশুপক্ষী রক্ষার জন্য রাশি রাশি অন্ন বিতরণ করে, তার সঙ্গে আমার কিছুমাত্র সহানুভূতি নেই; তার দ্বারা সমাজের বিশেষ কিছু উপকার হয় বলে আমার বিশ্বাস নেই। কর্মফলে মানুষ মরছে—এরূপে কর্মের দোহাই দিলে জগতে কোনও বিষয়ের জন্য চেষ্টাচরিত্র করাটাই একেবারে বিফল বলে সাব্যস্ত হয়। আপনাদের পশুরক্ষার কাজটাও বাদ যায় না। ওই কাজ সম্বন্ধেও বলা যেতে পারে— গোমাতারা নিজ নিজ কর্মফলেই কসাইদের হাতে যাচ্ছেন ও মরছেন, আমাদের ওতে কিছু করবার প্রয়োজন নেই।

প্রচারক॥ (একটু অপ্রতিভ হয়ে বলেছিলেন) হাঁ, আপনি যাহা বলিয়াছেন, তাহা সত্য; কিন্তু শাস্ত্র বলে— গরু আমাদের মাতা।
স্বামীজি॥ (হাসিতে হাসিতে) হাঁ, গরু আমাদের যে মা, তা আমি বিলক্ষণ বুঝেছি—তা না হলে এমন সব কৃতী সন্তান আর কে প্রসব করিবেন?

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মোদিজির পায়ের তলায় ধস নামছে, উন্নয়ন নয়, এবার হিন্দু-মুসলমান খেলায় নেমে পড়েছেন

তো এই হল আমাদের পরিব্রাজক সন্ন্যাসীর রসজ্ঞান। কিন্তু বাঙালি তেনার নামের আগেও গ্রেট বসায়নি, কোথাও কি দেখেছেন দ্য গ্রেট বিবেকানন্দ? না, রবিঠাকুর বা নেতাজির নামের পরেও দ্য গ্রেট শব্দ বাঙালি লাগায়নি, রামমোহনের নামের শেষেও নয়। সেই মর্যাদা বাঙালির কাছ থেকে পেয়েছে একমাত্র বাঁটুল, বাঁটুল দ্য গ্রেট। আসলে বাঙালি মানুষজন শ্রেষ্ঠত্বের বিচারকে ব্যঙ্গ করেছে চিরটাকাল, তার ঠাকুর তাকে জানিয়েছে ‘আপনাকে এই জানা আমার ফুরাবে না’, স্বয়ং ঠাকুরের মুখেই এই কথা শুনে বাঙালি নিশ্চিত, শ্রেষ্ঠত্ব বলে কিছুই হয় না। আপাতত এই দার্শনিক আলোচনা এখানেই থাক, পরে কোনওদিন করা যাবে। কিন্তু আলোচনার সূত্রপাত ওই দ্য গ্রেট থেকেই, গোদি মিডিয়ায় হ্যাঁ হ্যাঁ বলা সং এরা বলেই চলেছেন, অমিত শাহ হলেন চাণক্য দ্য গ্রেট। এক ঐতিহাসিক চরিত্র কিন্তু সময় এবং তাঁর ইতিহাসে মিথ বেশি, সত্যি বড্ড কম। তিনি কে ছিলেন? কোন সময়ে ছিলেন, তাঁর নীতিমালা বলে যা চালানো হয়, তা ঠিক কতখানি তাঁর? এসব নিয়ে যথেষ্ট ধোঁয়াশা আছে। তা থাক, কিন্তু জনপ্রিয় এই চাণক্যের বহু কথার মধ্যে একটা কথা খুব পরিষ্কার, জয় যে কোনওভাবে পেতেই হবে, তার জন্য তিনি চার পথের কথা বলেছেন বলে অনেকে বলে, সাম, দাম, দণ্ড, ভেদ। কিন্তু চাণক্য নীতিশাস্ত্র পড়লে জানা যায় তিনি কূটনীতি প্রয়োগের পাঁচটা অস্ত্রের কথা বলেছেন, ১) সাম – সন্তুষ্টি বিধান, মানে বোঝাও, মানাও, সন্তুষ্ট করো, যাতে যাকে বোঝানো হচ্ছে সে সেই পথে চলে। আপনার এতে ভালোই হবে, আপনার ভালোর জন্যই বলছি ইত্যাদি। ২) দান – জিতলে তুমিই মুখ্যমন্ত্রী হবে, কথা শুনলে তোমাকে রাজার মন্ত্রী করা হবে, এই নাও পুরো জঙ্গল, তোমার নামে লিখে দিলাম, ওই শহরের খাজনা এখন থেকে তোমার, ইত্যাদি। ৩) দণ্ড – জেলে পোরো, রাজসভায় এনে অপমান করো, তদন্তের নির্দেশ দাও, ক্ষমতা কেড়ে নাও, ইত্যাদি। ৪) মায়া – এই কথাটা অনেকে ভুলে যান, জ্যোতিষী, গণক দিয়ে মায়াজাল বিস্তার করা, মায়া বা ইন্দ্রজালে বশ করা, এমন প্রচার, যা তাকে বাধ্য করবে রাজার কাছে নতজানু হতে। ৫) ভেদ – যদি এসবেও কিছু না হয়, তাহলে তাকে লড়িয়ে দাও, তার ১০টা শত্রু হোক, সে সেই শত্রুদের নিয়েই ব্যস্ত থাকুক, এক্ষেত্রে রাজা সরাসরি কিছুই করবেন না, কিন্তু বিভিন্ন মানুষ বা গোষ্ঠী সেই মানুষটির, সেই গোষ্ঠীর জীবন অতিষ্ঠ করে তুলবে।

এটা হচ্ছে চাণক্য নীতির অন্যতম মূল মন্ত্র, জিততেই হবে আর জেতার জন্য সাম, দান, দণ্ড, মায়া, ভেদ-এর অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে। তিনি যা বলেছিলেন তা এখনকার ভাষায় এন্ড জাস্টিফাইস দ্য মিন্স, জো জিতা ওহি সিকন্দর। সম্ভবত এই কথাগুলো মাথায় রেখেই অমিত শাহকে চাণক্য দ্য গ্রেট বলা হচ্ছে। গোদি মিডিয়া জানাচ্ছে এই মডার্ন চাণক্যের নেতৃত্বেই নাকি একের পর এক বিজয় পাচ্ছে বিজেপি, বিজেপির জয়ের ঘোড়া অপ্রতিরোধ্যভাবেই ছুটে চলেছে দেশ জুড়ে, সেই ২০১৪ থেকে, তিনি যখন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হলে, তখন থেকে, এখনও। আসলে এটাও বলা হচ্ছে জগৎ প্রকাশ নাড্ডা তো আসলে দুধুভাতু, মাথায় আছেন সেই চাণক্য দ্য গ্রেট, অমিত শাহ। আসুন দেখা যাক, ঐতিহাসিক চরিত্র চাণক্যের মতো এই দাবিও মিথ্যেতে চোবানো কি না, অমিত শাহ কি সতিই চাণক্য দ্য গ্রেট, নাকি এক হাওয়াভরা ফানুস। ২০১৪-র আগে বিজেপির রাজনৈতিক শক্তি কীভাবে বেড়েছিল? মানে লালকৃষ্ণ আদবানির সময়ে? দেশজুড়ে বিজেপির বন্ধু ছিল, ওই সাম, মানে সন্তুষ্টি বোধ থেকেই বিজেপির সঙ্গে ছিল শিবসেনা, অকালি দল, জনতা দল ইউনাইটেড, লোকজনশক্তি পার্টি, তেলুগু দেশম, এআইডিএমকে, কাশ্মীরে পিডিপি, ওড়িশায় বিজেডি। এছাড়াও ছোট ছোট অনেক দল। সব্বাই যে সন্তুষ্টি বোধ থেকে এসেছিল, তেমনও নয়, সম্ভবত ‘দান’ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়ে থাকতে পারে। কিন্তু বামেরা আলাদা, কংগ্রেস এক ঘরে আর অন্যদকে বিরাট ঐক্য বিজেপিকে সরকারে আসতে সাহায্য করেছিল। ২০১৪ তে নির্বাচনের আগেই জাতীয় সভাপতি হলেন অমিত শাহ। একে একে প্রত্যেক দল সরে গেছে, আপাতত একটা জাতীয় দল বা বড় রাজনৈতিক দল বিজেপির সঙ্গে নেই। যারা আছে তারা ইডি আর সিবিআই-এর জন্য আছে। চাণক্য বেঁচে থাকলে এই আধুনিক চাণক্যকে এর দায়ে শূলে চাপাত। এবার আপনারা বলবেন, চাণক্য তো বলেই গেছেন, যো জিতা ওহি সিকন্দর, বিজেপি জিতছে আর কী চাই, দিকে দিকে বিজেপি জিতছে। তাই নাকি? আসুন ৫৮ বছর বয়সি এই চাণক্যের জয়ের ট্র্যাক রেকর্ডটাও দেখা যাক।

আচ্ছা শুরু করা যাক ওনার হোম স্টেট থেকেই। গুজরাতে অমিত শাহ জাতীয় সভাপতি হওয়ার পরে বিধানসভার নির্বাচনে গত ২৪ বছরের সব থেকে কম আসন পেয়েছে ২০১৭তে বিজেপি, ৯৯টা, তার আগের ২০১২-র থেকে ১৬টা আসন কম। ২২-এ এসে সেটা খানিক মেরামত করেছে বিজেপি, তাও আপ কংগ্রেসের খেয়োখেয়ির সুযোগ নিয়ে। বাংলাতে অবকি বার দোশো পার, কার স্লোগান ছিল? অমিত শাহের। পেয়েছিলেন ৭৭। দিল্লির পরাজয়ের কথা না বলাই ভালো, ৭০টা আসনে ৮টা। রাজ্য রাজধানীতে এই হারের পরেও তাঁকে চাণক্য বলা হবে? এবার গোটা দেশের তথ্যটাও দেখা যাক। বিজেপি রাজ্য সভাপতি থাকাকালীন সবক’টা রাজ্যের ভোট শেষ হওয়ার পরে বিজেপির এমএলএ সংখ্যা কতজন ছিল? ১৩১৮ জন, মানে ৩২.৭ শতাংশ, মোট এমএলএ-র সংখ্যা ৪০৩৬, বিজেপির ১৩১৮। আর ঠিক এই মুহূর্তে কত? মানে চাণক্য কতটা জয় এনে দিলেন? ১৩৩৮, মানে মোটের ৩৪.৩ শতাংশ, ২০ জন বেশি, কী বিরাট বিজয় বলুন দেখি? এরজন্য একজনকে চাণক্য বলা হচ্ছে, আসলে এক ফানুস, স্রেফ হাওয়া দিয়ে ফোলানো হচ্ছে।

ডিসেম্বর ২০১৭ থেকে মার্চ ২০২২ পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, গুজরাত, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, কেরালা, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, উত্তরাখণ্ড আর উত্তরপ্রদেশে ভোট হয়েছে। এই সবকটা রাজ্যের মোট এমএলএ-র সংখ্যা ২১৮৫, বিজেপির কাছে ছিল ১০৭৫, মানে ৪৯ শতাংশ। বাই ইলেকশন বা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের পরে এই সব রাজ্য মিলিয়ে বিজেপির এমএলএ ক’জন? ৮০২ জন, মানে ১৭৩ জন কমেছে, কিন্তু অমিত শাহ নাকি চাণক্য। আসুন রাজ্য ধরে ধরে এই হিসেবটা দেখে নেওয়া যাক। ডিসেম্বর ২০২২-এ মার্চে উত্তরপ্রদেশে নির্বাচন হয়, সেই সময়ে উত্তরপ্রদেশে বিজেপির ৩১২ জন এমএলএ ছিল, আজ ২৫৪ জন। একটা রাজ্য অসমে গত নির্বাচনেও ৬০ ছিল, এখনও ৬০ জন বিধায়ক আর অরুণাচল প্রদেশ, বিহার, গোয়া, পশ্চিমবঙ্গ, হিমাচলপ্রদেশ, ওড়িশা, তামিলনাড়ু, মিজোরাম, মেঘালয়, মণিপুর, কর্নাটক, ত্রিপুরা, দিল্লি, পন্ডিচেরি, এই ১৪টা রাজ্যে মোট ৩২৫ জন বিধায়ক বেড়েছে, ছিল ১৮১, হয়েছে ৫০৬। এর মধ্যেই রাজস্থান জিতেছে বিজেপি, কিন্তু কংগ্রেস মুছে যায়নি, কর্নাটকে বিজেপি অর্ধেকেরও কম হয়ে গেছে, তেলঙ্গানাতেও তাই। মধ্যপ্রদেশে সে তার ক্ষমতা বাড়িয়েছে। বাংলায় ৭৭ জন বিধায়ক ছিল, এখন ক’জন আছে? তার হদিশ অমিত শাহের কাছে নেই। তার মানে ৬৬ শতাংশ মানুষের এলাকায় বিজেপি কমেছে, মাত্র ৩৪ শতাংশ মানুষ থাকে এমন এলাকায় তারা বেড়েছে, এবং সব মিলিয়ে মোট বেড়েছে ২০ জন। এবং ২০ জনের বৃদ্ধিকে বিরাট জয়, অশ্বমেধের ঘোড়া, বিজেপির জয়যাত্রা, মোদি-শাহের জয়যাত্রা ইত্যাদি বলে ঢাকঢোল পেটানো শুরু হয়েছে। চলুক ভুক্তভোজি, এঁটোকাঁটা খাওয়া মিডিয়ার প্রচার, আমি কেবল জানিয়ে রাখলাম, এই প্রচার স্রেফ হাওয়ায় ভরা ফানুষ, আর সামান্য হাওয়া বেরিয়ে গেলে ওই গোদি মিডিয়ার মুখেই সারসত্য শুনতে পাবেন, চাকা ঘুরবে।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Good Morning Kolkata | দেখে নিন আজ সকালের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি
17:10
Video thumbnail
TMC | 'সনাতন ধর্ম বিরোধী তৃণমূল', কমিশনে অভিযোগ দায়ের 'দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ'-এর
02:12
Video thumbnail
বাংলার ৪২ | তৃতীয়দফা নির্বাচনে চার কেন্দ্রে কোন দল এগিয়ে?
10:18
Video thumbnail
Suvendu-Abhijit | তমলুক থানায় শুভেন্দু-অভিজিতের নামে FIR করলেন অনশনরত শিক্ষকরা
02:48
Video thumbnail
Weather | গরমেও রেহাই নেই তাপপ্রবাহ থেকে, কোথাও জল নেই, কোথাও আবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট
01:41
Video thumbnail
Purulia | মধ্যগগনে ভোট, চড়ছে উত্তেজনা, পুরুলিয়ায় পতাকা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি তরজা
03:31
Video thumbnail
TMC | 'তৃণমূল আঘাত পেলে ৭ তারিখের পর দেখে নেব', হুমকির সুর জলঙ্গির তৃণমূল সভাপতির মুখে
01:53
Video thumbnail
Weather | তাপপ্রবাহের সতর্কতার মাঝে বৃষ্টির সম্ভাবনা, রবিবার রাজ্যের সর্বত্র বৃষ্টির সম্ভাবনা
02:28
Video thumbnail
পলিট্রিক্সের গ্রিনরুম | বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ত্রয়ীর দাপটের কাহিনি
51:38
Video thumbnail
ধর্মযুদ্ধের দামামা | সাংবাদিক বৈঠক থেকে বিজেপিকে আক্রমন অভিষেকের, কী বললেন সেনাপতি
28:56