Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeScrollমঙ্গলের চারপাশে ২৫,০০০ চক্কর দিল মার্স এক্সপ্রেস
Mars Explorer

মঙ্গলের চারপাশে ২৫,০০০ চক্কর দিল মার্স এক্সপ্রেস

এই কৃতিত্ব স্মরণীয় করে রাখতে সে পাঠাল এক উপহার

Follow Us :

কলকাতা: মঙ্গল গ্রহকে (Mars) ২৫০০০ বার প্রদক্ষিণ করল ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (European Space Agency) ‘মার্স এক্সপ্রেস’। এই কৃতিত্ব স্মরণীয় করে রাখতে সে পাঠাল এক উপহার, লাল গ্রহের এক আশ্চর্য সুন্দর ছবি।

২০০৩ সালে মঙ্গলের কক্ষপথে বসেছিল মার্স এক্সপ্রেস (Mars Express)। সেই থেকেই প্রতিবেশী গ্রহের বায়ুমণ্ডল, পৃষ্ঠদেশ এবং উপগ্রহ সম্বন্ধে ধারণাই বদলে দিয়েছিল সে। ২৫ হাজার চক্কর সম্পূর্ণ হওয়ার তার মিশন শেষ। তার পরেই হাই রেজোলিউশন স্টিরিও ক্যামেরা (HRSC) মঙ্গলের থারসিস অঞ্চলের (Tharsis Region) ছবি তুলেছে। গ্রহটির এক-চতুর্থাংশ জায়গা জুড়ে থাকা এই থারসিস অঞ্চলেই রয়েছে অতিকায় আগ্নেয়গিরিগুলি।

আরও পড়ুন: বাল্টিমোরের সেতু ভেঙে ৬ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা

এখানেই রয়েছে সৌরজগতের উচ্চতম আগ্নেয়গিরি অলিম্পাস মনস (Olympus Mons)। পৃথিবীর মাউন্ট এভারেস্টের (Mount Everest) উচ্চতার দু’ গুণেরও বেশি উঁচু অলিম্পাস মনস, দৈর্ঘ্য প্রায় ২২ কিলোমিটার।

 

মার্স এক্সপ্রেসের তোলা নতুন ছবিতে দৃশ্যমান ফোবোস যা মঙ্গলের সবথেকে বড় উপগ্রহ। সুউচ্চ আগ্নেয়গিরিদের মধ্যেই দেখা যাচ্ছে নকটিস ল্যাবাইরিনথাস গিরিখাতগুলি, বিস্তীর্ণ ঢাল লাইকুস সালসি। এসবের সঙ্গে সাদা উজ্জ্বল মেঘ, ‘লি ওয়েভ’ মেঘ ছবিটিতে অন্য মাত্রা এনে দিয়েছে।

শেষ দু’ দশক ধরে লাল গ্রহ নিয়ে এক নাগাড়ে গবেষণা চালিয়ে গিয়েছে মার্স এক্সপ্রেস। খোঁজ করেছে সেখানকার খনিজের, বায়ুমণ্ডল অনুসন্ধান করেছে, এমনকী মাটির নীচে কী আছে তারও খোঁজ চালিয়েছে। মঙ্গলের মাটির নীচে যে জল আছে তার খোঁজও এই মার্স এক্সপ্রেসই প্রথম দেয়। এছাড়াও তার আগ্নেয়গিরি স্বভাবচরিত্র, জলবায়ুর বিবর্তন সম্পর্কেও মূল্যবান তথ্য সংগ্রহ করেছে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির মহাকাশযানটি।

দেখুন অন্য খবর:

RELATED ARTICLES

Most Popular