মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA) এবং বিমানের যন্ত্রাংশ প্রস্তুতকারক সংস্থা লকহিড মার্টিন সুপারসনিক বিমান এক্স-৫৯ নামের এই বাণিজ্যিক বিমানটি তৈরি করেছে। বিশ্বের প্রথম দ্রুততম সুপারসনিক যাত্রীবাহী বিমান ছিল কনকর্ড। এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে উড়তে পারতো। কিন্তু এই সুপারসনিক বিমানটি ২০০৩ সালে শেষ বারের মতন যাত্রা করে। সেই দিন থেকেই কনকর্ড বিমানের ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যায়। তবে ৯৯.৭ ফুট লম্বা এবং ২৯.৫ ফুট চওড়া এই এক্স-৫৯ বিমানটি শব্দের থেকে ১.৪ গুন বেশি গতিতে উড়তে সক্ষম।
সূত্রের খবর, এক্স-৫৯ বিমানটির পরীক্ষা চলছে। বিমানটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত হলে মার্কিন মহাকাশ সংস্থার ফ্লাইট নিয়ন্ত্রকদের তথ্য সরবরাহ করবে। বিমানটির নকশা, আকার এবং প্রযুক্তি উন্নতমানের হওয়ার কারণে ওড়ার সময় কোনওরকমশব্দ হবে না।
আরও পড়ুন: এবার হ্যাক হচ্ছে স্মার্টওয়াচও, দাবি বিশেষজ্ঞদের
নাসার ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাম মেলরয় জানিয়েছেন, এটি একটি বিরাট অর্জন। কঠোর পরিশ্রম এবং দক্ষতার সাথে এক্স-৫৯ বিমাটি তৈরি হয়েছে। চলতি বছরের শেষের দিকে বিমানটি প্রথমবারের মতো উড়বে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি নির্বাচিত শহরে বিমানটিকে চালানো হবে।
What’s the X-59 been up to recently? We’re glad you asked. 👇
We moved the aircraft to a run stall on the flight line for further ground testing, including vibration testing.
It’s aiming to quiet the sonic boom and shape the future of supersonic commercial flight travel. pic.twitter.com/yMwZteyd7H
— Lockheed Martin (@LockheedMartin) July 6, 2023
লকহিড মার্টিন স্কাঙ্ক ওয়ার্কসের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং জেনারেল ম্যানেজার জন ক্লার্ক জানিয়েছেন, প্রতিভাবান, নিবেদিতপ্রাণ বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং কারিগররা এই বিমানটি তৈরি করেছেন। তাঁদের জন্যই সবটা সম্ভব হয়েছে। এই এক্স-৫৯ বিমানটি ৯৯.৭ ফুট লম্বা এবং ২৯.৫ ফুট চওড়া। বিমানের আকার এবং প্রযুক্তি সুপারসনিক ফ্লাইটটিকে সবার থেকে আলাদা করে।
আরও অন্য খবর দেখুন