Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeচতুর্থ স্তম্ভচতুর্থ স্তম্ভ: জনসংখ্যার জুজু

চতুর্থ স্তম্ভ: জনসংখ্যার জুজু

Follow Us :

২০২২ এ পাঁচ রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন, এবং ২০২৪ সালে দেশের সাধারণ নির্বাচন, দেশ যাক চুলোর দোরে, নির্বাচনে জিততেই হবে, এক নির্বাচন শেষ হয়, অন্য নির্বাচনের ঢাক বাজতে থাকে, দেশের রাজনীতি নির্বাচনকে ঘিরেই ঘুরতে থাকে, সূর্যের চারধারে পৃথিবীর মত, যেন তার আর কোনও কাজ নেই, নির্বাচনের ঘুঁটি সাজাও, রাজনীতি হল ক্ষমতার লড়াই, আর ক্ষমতা পেতে হলে নির্বাচনে জিততে হবে, ব্যাস।

কুরুক্ষেত্রে যুদ্ধ হয়েছিল, যুদ্ধ শেষ হয়েছিল। যুদ্ধ শেষের পরেই অন্য যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়নি, কিন্তু আজ এক নির্বাচন শেষ, অন্য নির্বাচনের প্রস্তুতি চালু। মানুষ ভোট দেবে, তার ভোট দেওয়াই কাজ, এসব আমরা জানি। এটাও জানি যে দুটো নির্বাচনের মধ্যে প্রধানত দুটো কাজ সমান্তরালভাবে চলতে থাকে, যাকে নির্বাচনী প্রস্তুতি বলা হয়। প্রথমটা হল জোটে কে কে থাকবে? কে কে থাকলে সমাজের কোন কোন স্তরের ভোট পাওয়া যাবে? না ভাগাভাগিটা গরীব, মধ্যবিত্ত, বড়লোকের মত পুরনো ব্যাকরণ নয়, ভাগটা হল, মতুয়া, রাজবংশী, কুর্মি, রাজভর, নিষাদ, প্যাটেল, পাতিদার, লিঙ্গায়েত, ভোকালিঙ্গা, পাসি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। এই সব জাতের কয়েকজনকে মন্ত্রীত্ব দাও, তাঁরা তাঁদের জাতের ভোট এনে জড় করবে, নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ করে এই কাজটায় এগিয়ে থাকলেন। এবার দ্বিতীয় কাজ, নির্বাচনের ইস্যু তৈরি করো, না রোটি কাপড়া মকানের ইস্যু নয়, নতুন ইস্যু চাই। নতুন এমন ইস্যু যা মানুষকে আবেগে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে, কল্পিত শত্রু চাই, যাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য মানুষকে মাঠে নামানো হবে, সে লড়াইয়ে তাঁদের পেট ভরবে না, তাঁদের পরণে বস্ত্র জুটবে না, সে সব ইস্যুর সঙ্গে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের সম্পর্ক নেই, বায়বীয় এমন সব ইস্যু যা মানুষকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে, তাকেই রাজনীতি বলে, আরএসএস – বিজেপির রাজনীতি, যে রাজনীতিতে বিরোধীরা খড়কুটোর মত উড়ে যাবে, যে রাজনীতিকে সামাল দিতে বেসামাল হবে বিরোধীরা, হ্যাঁ সেই সব অস্ত্র বের হচ্ছে বিজেপির দফতর থেকে।

২০১৪ তে মোদিজির নির্বাচনের ইস্যু কী ছিল? কালো টাকা, স্যুইস ব্যাঙ্কে রাখা টাকা, পেট্রোল ডিজেলের হু হু করে বাড়তে থাকা দাম, ধর্ষণ, নারীদের ওপর অত্যাচার। প্রতিটা জনসভায় মোদিজি প্রশ্ন করেছেন, পেট্রোল কা দাম ঘটনা চাহিয়ে ইয়া নঁহি? কালা ধন ওয়াপস আনা চাহিয়ে ইয়া নঁহি? জেতার পরে এসব নিয়ে কথা বলতে শুনেছেন? বিজেপি ছেড়েই দিন, মোদি, শাহ কে? একবারের জন্য? না। কারণ ওগুলো ছিল নির্বাচনে জেতার অস্ত্র, অস্ত্র প্রয়োগ হয়েছে, মানুষ ভোট দিয়েছে, চুকে গেছে। এল ২০১৯। কংগ্রেস দেশ কো খোকলা বনাকে ছোড়া, কংগ্রেসের পারিবারিক শাসন, পাপ্পু আর ইতালিকে হাথ মে দেশ কা শাসন জায়গা, কেয়া? ঘরমে ঘুস কর মারেঙ্গে, সার্জিকাল স্ট্রাইক, দেশপ্রেমের বাণী প্রতিটা জনসভায়, যেন বিরোধীরা সব্বাই দেশদ্রোহী, আবার জিতে এলেন। আরও বেশি সমর্থন নিয়ে। এবার আবার নির্বাচন, জাতের ভোট, আদিবাসী ভোটের ঘুঁটি সাজানো হয়ে গেছে, এবার নতুন অস্ত্র চাই। নতুন অস্ত্রে শান দেওয়া শুরু হয়ে গেছে।

অসমে জনসংখ্যা বিল আনা হয়েছে, উত্তর প্রদেশে আনার তোড়জোড় শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে উত্তর প্রদেশ ল কমিশন এই বিলের এক খসড়াও বানিয়ে ফেলেছে, গোদি মিডিয়া এক ধাপ এগিয়ে, সেটাকেই উত্তর প্রদেশ সরকারের বিল বলে চালানো শুরু করেছে, ইউনিয়ন সরকারও নাকি এরকম একটা বিল আনবে, এরকম কথা হাওয়ায় ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে, নিজের দলের নেতাই যাকে জোকার মনে করে, সেই দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, উত্তর প্রদেশের মত বাংলাতেও জনসংখ্যা বিল আনা হোক, উনি রাজ্য ল কমিশন আর সরকারের ফারাক বুঝবেন না এটা স্বাভাবিক, কিন্তু দাবি করেছেন, বাংলায় জনসংখ্যা বিল চাই। এটা বিজেপির সামনের নির্বাচনে এক নতুন অস্ত্র হতে চলেছে, সেই নয়া হাতিয়ার নিয়ে কয়েকটা কথা, সবথেকে আগে দিলু ঘোষের কথায় আসা যাক। উনি বলেছেন, উত্তরপ্রদেশের মত আমাদেরও জনসংখ্যার বিল আনা উচিত। মানে ওনার ধারণা, জনসংখ্যার সমস্যা সারা দেশে একরকম, তাই বাংলাতেও ওইরকম একটা বিল আনা উচিত। প্রথমত, উত্তরপ্রদেশ সরকার এখনও কোনও বিল আনেনি, খসড়া তৈরি করেছে একটি স্বশাসিত সংস্থা, উত্তরপ্রদেশ ল কমিশন, তার মানে আসলে জল মাপা হচ্ছে। তো জনসংখ্যার বৃদ্ধি কী দিয়ে মাপা যায়? ফার্টিলিটি রেট দিয়ে, একজন নারীর সারা জীবনে কটা সন্তান হচ্ছে, তার পরিসংখ্যান দিয়ে। তো উত্তর প্রদেশের ফার্টিলিটি রেট কত? ৩.১, মানে উত্তর প্রদেশের তিনজন মহিলা প্রায় ৯টি সন্তানের জন্ম দেয়, আর বাংলায়? আমাদের রাজ্যে ফার্টিলিটি রেট ১.৬, মানে উত্তর প্রদেশের অর্ধেকরও কম। এটা দিলীপ ঘোষের জানা নেই, যেমন জানা নেই সারা দেশের গড় ফার্টিলিটি রেট ২.২, অর্থাৎ আমাদের বাংলা সারা দেশের চেয়ে অনেক, অনেক ভাল জায়গায় আছে, এবং তথ্য বলছে এ রাজ্যে ফার্টিলিটি রেট যে ভাবে কমছে তাতে আগামী ১০/১৫ বছরে এই ফার্টিলিটি রেট ১.১ এ পৌঁছে যাবে। এসব না জানা থাকায় দিলীপ ঘোষ কথা বলছেন, যাকে সাধারণভাবে ভাট বকা বা বাজে বকা বলা চলে। এবার আসুন দেখি, ওই খসড়াতে কী আছে। অসমের বিল, উত্তর প্রদেশের ল কমিশনের খসড়াতে বলা হয়েছে মোদ্দা দুটো কথা। এক, দুটোর বেশী সন্তান হলে সরকারি চাকরি পাওয়া যাবে না। এমন নয় যে যাদের দুটোর বেশী বাচ্চা আছে, তাঁদের ওপর এই আইন লাগু হবে, আইন হবার এক লেজিটিমেট, যুক্তিযুক্ত সময়ের পরেই তা লাগু হবে, এবং তাঁদেরকে স্থানীয় নির্বাচনে, মানে পঞ্চায়েত, মিউনিসিপালিটি, কর্পোরেশন ইত্যাদি নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হবে না। তো প্রথমেই একটা কথা ভাবুন, সুধী দর্শক, কতজন সরকারি চাকরি পায়? কতজন নির্বাচনে দাঁড়ায়? এই আইনের খেলাপকারিদের, কিছু কিছু ভর্তুকিও না দেবার কথা আছে, তো তার সংখ্যাই বা কত? আসলে এই আইনের কথা, আইন আনার কথা এক নির্বাচনী অস্ত্র, যার প্রথমভাগ আগেই ছোড়া হয়ে গেছে।

মুসলমানদের জন্য আমাদের জনসংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে, ওদের জন্যই আসলে দেশের এই অর্থনৈতিক দূরবস্থা, অতএব সেটা আটকাতে জনসংখ্যা বিল আনতে হবে, বিজেপি শাসিত রাজ্যে আনা হচ্ছে, অবিজেপি শাসিত রাজ্যে আনা হচ্ছে না, ওরা মুসলমানদের জনসংখ্যার এই বৃদ্ধির কারণ, অতএব সুখি সমৃদ্ধ ভারতবর্ষের বিজেপিকে ভোট দিন, নির্বাচন এলে এটাই প্রচার। সত্যিটা কী? উত্তরপ্রদেশে মুসলমান জনসংখ্যা ১৩/১৪ %, বাকি হিন্দু। ওখানে ফার্টিলিটি রেট ২.৭। আর বাংলায় মুসলমান জনসংখ্যা ৩৩% এর বেশী, ফার্টিলিটি রেট ১.৬। ভারতবর্ষে বিহার, মধ্য প্রদেশ, হরিয়ানা, রাজস্থান, অন্ধ্র প্রদেশ ইত্যাদি বহু রাজ্যের থেকে কম, এমন কি কেরালার থেকেও কম, দেশের সবচেয়ে বেশী ফার্টিলিটি রেট কোথায়? পুরো হিসেবটা পাচ্ছি ২০১৬ সালের, উত্তর প্রদেশ ৩.১, বিহার ৩.৩, মধ্য প্রদেশ ২.৮, ঝাড়খন্ড ২.৬, গুজরাট ২.২, আসম ২.৩ আর বাংলা ১.৬। অর্থাৎ হিন্দি গোবলয় আমাদের দেশের জনসংখ্যা বিস্ফোরণের জন্য দায়ী। আর সেই সব রাজ্য, যেখানে মুসলমান জনসংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশী, সেই রাজ্যগুলোতে ফার্টিলিটি রেট কম, যেমন পশ্চিমবঙ্গ, এমন কি অধুনা বিজেপি শাসিত অসমেও অপেক্ষাকৃত কম। আমাদের দেশে, জনসংখ্যা নিয়ে এই চিল চীৎকার, আগেও হয়েছে। জরুরি অবস্থার সময় নসবন্দি অভিযান চলেছিল, ফলাফল কী? ল্যান্সেটের তথ্য বলছে, ১৯৭৫-৮০ তে ফার্টিলিটি রেট ছিল ৪.৯৭, আর ১৯৮০-৮৫ তে সেই হার কমে দাঁড়ায় ৪.৬৮, অর্থৎ সেরকম কোনও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই। অথচ ১৯৯৫-২০০০ ফার্টিলিটি রেট ছিল ৩.৪৮, ২০১০- ২০১৫ তে তা কমে দাঁড়াল ২.৪, কেন? এই সময়ের মধ্যে তো কোনও জনসংখ্যার আইন আনা হয়নি, তাহলে? আসলে খেয়াল করুন, এই সময়ের মধ্যে দেশের অর্থনীতি অনেকটা ভালো হয়েছিল, জিডিপি বেড়েছিল, গড় আয় বেড়েছিল, মানুষের হাতে কিছু টাকা এসেছিল, বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর জন্য মিড ডে মিল দেবার ফলে বাচ্চারা স্কুলে যাচ্ছিল, ১০০ দিনের কাজের টাকা পাচ্ছিল গরীব মানুষেরা, অর্থনীতির উন্নয়ন জনসংখ্যা হ্রাসের প্রথম শর্ত, মানুষের জীবন যাত্রার মানের উন্নতি হলেই তাঁরা সন্তানকে আরও বেশি সুযোগ দিতে চায়, স্কুলে পাঠাতে চায়, ভাল করে মানুষ করতে চায়। তাঁরা নিজেরাই চায় কম সন্তান হোক, উন্নত দেশের জনসংখ্যা কম, বা কমেছে এই কারণেই। এতটাই কমেছে যে তাঁদের সরকার এখন বলছে, ৩ টে সন্তান হলে কিছু বেশি সুযোগ সুবিধে দেওয়া হবে, চীনেও একই অবস্থা। তাদের জন বিস্ফোরণ থামাতে তাদের সরকার বলেছিল একটার বেশী সন্তান নয়, এবং অনিচ্ছা সত্ত্বেও চীনের মানুষজন সন্তানের সংখ্যা কমিয়ে ছিল, কিছুদিন আগে চীনের সরকার বলেছিল ২ টো সন্তান হতেই পারে, এখন বলছে ৩ টে সন্তান হোক, কিন্তু মানুষ রাজী নয়।

আসলে ফার্টিলিটি রেট কমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কারণে, সারা দেশে আয় কমবে, বেকারত্ব বাড়বে, জীবনযাপনের মান কমবে আর জনসংখ্যা আইন করে সামলানো যাবে এমন তত্ত্ব হাস্যকর এবং মিথ্যে, কিন্তু আরএসএস বিজেপি, দিলীপ ঘোষ থেকে নরেন্দ্র মোদি ঠিক এটাকেই অস্ত্র করতে চান, ইশারা অন্য দিকে, মুসলমানদের জনসংখ্যা বাড়ছে। উত্তর প্রদেশের ফার্টিলিটি রেট, আর পাকিস্তানের ফার্টিলিটি রেট প্রায় এক, কেন? আগেই বলেছি। সারা পৃথিবীতে গরীব, পিছিয়ে পড়া দেশের ফার্টিলিটি রেট বেশি, জনসংখ্যা বিস্ফোরণ সেখানে বেশী, কেন? আগেই বলেছি। আমাদের দেশে হিন্দু এবং মুসলমানদের ফার্টিলিটি রেট বেশি, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈনদের অনেক কম। হিন্দুদের ফার্টিলিটির হার কমছে, কিন্তু তারচেয়ে অনেক দ্রুত কমছে মুসলমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার, এটা দিলীপ ঘোষ, মোদি- শাহরা জানেন, কিন্তু চেপে যাচ্ছেন। তাঁদের, মানে সরকারের তথ্য বলছে, সাধারণভাবে দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে, মুসলমান জনসংখ্যার ফার্টিলিটি রেট, উত্তর ভারতের হিন্দু জনসংখ্যার ফার্টিলিটি রেটের চেয়ে অনেক কম। ২০০০ সাল থেকে, মুসলমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কমছে ৫%, তুলনায় হিন্দু জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কমছে ১.৫%।

এই বাংলায় ফার্টিলিটি রেট দুই জনসমুদায়েরই প্রায় সমান, আমাদের প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচনী অফিসার, এস ওয়াই কুরেশি, এই নিয়ে দীর্ঘ গবেষণা করেছেন, সেই তথ্য অনুযায়ী, যদি একই অবস্থা চলতে থাকে তাহলেও, ২১০১ সালে দেশের জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১৭০ কোটিতে, যার মধ্যে হিন্দু জনসংখ্যা হবে ১২৭ কোটি, মুসলমান জনসংখ্যা হবে ৩২ কোটি, সেই বছরে তাঁর হিসেব অনুযায়ী ফার্টিলিটি রেট দাঁড়াবে ২.১ এ, হ্যাঁ দুই ধর্মের মানুষজনের।  আসলে তার বহু আগেই কমবে চাবিকাঠি ওই অর্থনৈতিক অগ্রগতির মধ্যে লুকিয়ে আছে। সেই মূল সমস্যা না সামলাতে পেরে, সেই মূল সমস্যা থেকে মানুষের চোখ ঘোরানোর জন্য, তারা জনসংখ্যা বিলের কথা বলছেন। তবে একটা উল্লেখযোগ্য বিষয় আছে, তা হল দেশের জনসংখ্যার ওপর নির্ভর করে সাংসদ, বিধায়ক ইত্যাদির সংখ্যা, এইভাবে গোবলয়ের জনসংখ্যা বাড়লে, অবিবেচক রাজ্য এবং রাজ্য সরকারের কাছে থাকবে বেশি সংখ্যক এমএলএ, এমপি, সেটা একটা সমস্যা বটে।

তাহলে কী দাঁড়ালো? আরএসএস – বিজেপি, নরেন্দ্র মোদি – অমিত শাহ, দিলীপ ঘোষ আসলে মানুষকে ভুল বোঝাতে চায়, এক চরম অন্যায়, মিথ্যে অস্ত্র নিয়ে মানুষের ভোট পেতে চায়, একথা আজ প্রত্যেককে বুঝতে হবে, বোঝাতে হবে।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
৪টেয় চারদিক | সব সাধু সমান হয় না, আমাদের মধ্যেও কি আমরা সবা‌ই সমান? : মমতা
59:07
Video thumbnail
Narendra Modi | বিষ্ণুপুরে মোদির সভা, কী বললেন দেখুন ভিডিও
25:00
Video thumbnail
পায়ে পায়ে ধর্মযুদ্ধে | রবিবাসরীয় বঙ্গ সফরে নরেন্দ্র মোদি
02:18
Video thumbnail
Jyotipriya Mallick | হাড়-মাংস-কিডনি-লিভার, জামিনে বালুর হাতিয়ার
06:36:36
Video thumbnail
আমার শহর (Amar Sahar ) | ভাঙা হয়েছিল অবৈধ দোকান, এবার শুরু নতুন দোকানঘর বানানোর কাজ
02:15
Video thumbnail
Kunar Hembram | বিজেপির বিদায়ী সাংসদ তৃণমূলে, জোড়া ফুলে যোগ কুনার হেমব্রমের
04:06
Video thumbnail
Narendra Modi | ভোট প্রচারে মেগা-রবিবার, পুরুলিয়ায় ভোটপ্রচারে মোদি
03:22
Video thumbnail
Arjun Singh | 'BJP প্রার্থীর দ্বিতীয় স্ত্রী', বিবাহ-বিতর্কে অর্জুন সিং, আসরে তৃণমূল
00:26
Video thumbnail
Sandeskhali | নাবালিকাকে 'শ্লীলতাহানি, ধর্ষণের চেষ্টা', সন্দেশখালিতে ফের নির্যাতনের অভিযোগ
01:09
Video thumbnail
Top News | আপের 'জেল ভরো' কর্মসূচি, কেজরিওয়ালের সমর্থনে রাজধানীর পথে আপ
34:49