Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | দেশের একমাত্র বিজেপি মুসলমান প্রার্থীকে নিজের রোড শোতে রাখলেনই...
Fourth Pillar

Fourth Pillar | দেশের একমাত্র বিজেপি মুসলমান প্রার্থীকে নিজের রোড শোতে রাখলেনই না মোদিজি

সৈনিক স্কুলের দায়িত্বও চলে গেছে এই হিন্দুত্ববাদীদের হাতে

Follow Us :

২০ মার্চ কেরালার পালাক্কাডে প্রচারে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি, স্বাভাবিকভাবেই আশেপাশের সংসদীয় এলাকার প্রার্থীরাও এসেছিলেন সেই প্রচারে। রোড শোতে দেখা গেল পালাক্কাডের প্রার্থী, মাল্লপুরম জেলার পোন্নানি সংসদীয় এলাকার বিজেপি প্রার্থীকে, কিন্তু ছিলেন না মাল্লপুরম সংসদীয় আসনের বিজেপি প্রার্থী, এবারে দেশের একমাত্র বিজেপি মুসলমান প্রার্থী আবদুল সালামকে। ফুল ছেটানো হল, প্রায় ৩ কিলোমিটার মোদিজি গাড়িতে চেপে ঘুরলেন, বাকি প্রার্থীরা ছিলেন, ছিলেন না দেশের একমাত্র বিজেপি মুসলমান প্রার্থী। এমনি এমনি নয়। প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করালাম, একজন নিয়মরক্ষার জন্য থাকল। কিন্তু তাকে নিয়ে হিন্দু হৃদয় সম্রাট ঘুরবেন তা তো হয় না।

আমার এক বন্ধু ক’দিন আগেই আমাকে একটা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পাঠাল, আজকাল যাকে মিম বলা হয়, সেরকম। তা ছিল, মুসলমান মানুষজনদের সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে এক কুৎসিত জোক, অত্যন্ত নিম্নরুচির। মেসেজের তলায় সে লিখেছে, এসব কী হচ্ছে বল তো? আমি লিখলাম, সত্যি এ কোথায় চলেছি আমরা। আমার বন্ধু বলল, আমি তো আজকাল এসব ইগনোর করি, পাত্তাও দিই না।

দেশজুড়ে আরএসএস–বিজেপির তলার সারির কর্মী সমর্থক, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা, কর্মীরা, তাদের পিছনে জড়ো হওয়া বাবাজি, মাতাজিরা, বিভিন্ন ধর্ম সম্মেলনে, রাস্তার মোড়ে, আড্ডায়, আলোচনায়, সোশ্যাল মিডিয়াতে এই কুৎসিত প্রচার চালিয়েই যাচ্ছে। তারা চায় বেশিরভাগ মানুষ, তাদের এই প্রচারের সমর্থনে আসুক, আর যারা বিরুদ্ধে, তারা ইগনোর করুক। হ্যাঁ ইগনোর করুক, আপনি এই কুৎসিত প্রচারের জবাব দেবেন না, এই প্রচার যে মিথ্যে, ওই তথ্য যে মিথ্যে সেটা না বলে চুপ করে থাকুন, আপনার মৌনতাই চায় ওরা, দেশের শিক্ষিত লিবারাল, গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ এসব যত ইগনোর করবে, ততই ওদের সুবিধে।

ইগনোর না করে মহম্মদ জুবায়ের, এসব তথ্য কোথায় ভুল, কেন ভুল তা নিয়ে মাঠে নেমেছিল, আপাতত এই সবে জেল খেটে এই সবে বেল পেয়েছেন। মূল মামলা হল, উনি কেন নূপুর শর্মার বক্তব্যকে ভাইরাল করে দিলেন, যিনি বললেন, সেই নূপুর শর্মা কিন্তু পুলিশ পাহারায় বসে আছেন নিজের ঘরে, তাঁকে জেলে যেতে হয়নি, মহম্মদ জুবায়ের জেলের ভিতরে, মানে হয় ইগনোর করুন, চুপ করে থাকুন, নয় তো জেলে যান। দেশজুড়ে এই প্রচার চলছে, পুরো মিথ্যে, আধখানা মিথ্যে, আর কয়েকটা সত্যি দিয়ে এক জোরালো ককটেলের নেশায় পাবলিক বুঁদ। তারা প্রতিদিন এই বিষ উগরোচ্ছে, হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, মুঘল ইতিহাসে লক্ষ লক্ষ মন্দির ভাঙা হয়েছিল, কেন সেগুলো স্কুলে পড়ানো হবে না? কেন তাজমহল ভেঙে তেজোমহল তৈরি হবে না? সাভারকর গান্ধী সমান নেতা ছিলেন, মুসলমানদের জন্য তৈরি হয়েছিল পাকিস্তান, হিন্দুদের জন্য হিন্দুস্তান, জওহরলাল নেহরু মুসলমান ছিলেন, উনি আর জিন্না সৎ ভাই, ইন্দিরা গান্ধী মুসলমান বিয়ে করেছিলেন, আর ক’দিন পরেই হিন্দু জনসংখ্যার চেয়ে মুসলমান জনসংখ্যা বেড়ে যাবে। এরকম হাজার হাজার মিথ্যে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ হোয়াটঅ্যাপ মেসেজ হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে, ফেসবুক টুইটারে ঘুরছে, তাই নাকি? তাই নাকি? এই প্রথম সত্যি জেনে বুঝতে পারছে মানুষ, হিন্দু খতরে মে হ্যায়, হর হর মহাদেব।

এটা নীচের তলায়, গ্রাস রুটে চলছে। সেখানে আরএসএস–বিজেপির বড় নেতাদের দেখবেন না, উপরের তলাতে এক আধজন আবার সম্প্রীতির কথাও বলবেন, ভাইচারার কথাও বলবেন। কারা বলছেন? অ্যাপারেন্টলি ঝরঝরে ইংরিজিতে, প্রচুর বইয়ের রেফারেন্স, যা আপনি দেখতেও যাবেন না, কেউওই যাবে না। সাই দীপক থেকে অমিত মালব্য, অনিমেষ বিশ্বাস, রাজীব মালহোত্রা, আনন্দ কুমারস্বামী, জয়তীর্থ রাও ইত্যাদিরা এই দায়িত্ব নিয়েছেন। উপরের স্তরে খেলাটা আলাদা। ২০১৪, ২০১৯-এ যথাক্রমে সাত আর ছয়জন মুসলমান প্রার্থীকে দাঁড় করিয়েছিল বিজেপি, হারবে জেনেই, সব্বাই হেরেছে, কাজেই দেশের ১৬ এবং ১৭তম লোকসভায় শাসকদলে একজনও মুসলমান ছিলেন না। রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদদের, তিনজন ছিলেন মুসলমান, মুক্তার আব্বাস নকভি, এম জে আকবর, সৈয়দ জাফর ইসলাম, তিনজনেরই মেয়াদ ফুরিয়েছে, একজনকেও আবার রাজ্যসভায় ফেরত পাঠানো হয়নি। আপাতত শাসকদলের সাংসদের একজনও মুসলমান নয়, দেশের প্রতি সাতজনের একজন মুসলমান, এটা মাথায় রাখুন। এরপর আসুন উত্তরপ্রদেশে ২০১৭, ২০২২ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। জেতা ছেড়ে দিন, দুবারই একজনও মুসলমান প্রার্থী দাঁড় করায়নি মোদি–শাহ–যোগী। মাথায় রাখুন, উত্তরপ্রদেশে প্রতি ৫ জনের একজন হলেন মুসলমান। আসুন অসমে, সেখানে ২০১৬ আর ২০২১ মিলিয়ে ১৭ জন মুসলমান প্রার্থী দাঁড় করানো হয়েছিল, একজন মাত্র জিতেছিল, সেটাও ২০১৬তে। ২০২১-এ হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকারে একজন মুসলমানও নেই, অসমে জনসংখ্যার প্রতি তিনজনের একজন হলেন মুসলমান। এই বাংলায়, বিজেপির একজনও মুসলমান বিধায়ক নেই, আমাদের রাজ্যেও প্রতি তিনজনের একজন মুসলমান। রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি, সেনাবাহিনী প্রধান? না একজনও মুসলমান নেই। ৭৬ জন মন্ত্রী আছে মোদিজির, একজনও মুসলমান নেই, মোদি সরকারের অধীনে ৮৭ জন সচিব আছে, কী ভাগ্য তাদের দুজন মুসলমান। আর এবারের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি দলের হয়ে মাত্র একজন মুসলমান সংখ্যালঘু প্রার্থী কেরালার মাল্লপুরম থেকে লড়ছেন। দেশের মুস্লমান জনসংখ্যা কমবেশি ১৮ শতাংশ।

মানে খুব পরিষ্কার, তলায় চাপে রাখব, ভয়ে থাকবে মুসলমান সমাজ, আর উপরে ক্ষমতার ভাগেদারি দেব না, দেশের ১৮ শতাংশ মানুষ ক্ষমতার বৃত্তের বাইরে, কেন? কারণ তারা মুসলমান। ইজরায়েলে জায়নিস্ট সরকার ২০ শতাংশ মুসলমান আরবকে দেশে রেখেছেন, তোমরা থাকো, ব্যবসাও করো, পড়াশুনো করো, বিয়ে শাদি করো, নমাজ পড়ো, ইদ হোক, হোক সবে বরাত, কিন্তু ক্ষমতার হিসসেদারি চেয়ো না, তোমরা নাগরিক নও, প্রায় নাগরিক। আমাদের দেশেও সেই প্রায় নাগরিক বানানোর খেলাটাই চলছে, মোদি, যোগী, শাহ, আরএসএস–বিজেপির লক্ষ্য হিন্দুরাষ্ট্র, যেখানে সংখ্যালঘু মুসলমান ক্রিস্টানরা নাগরিক নয়, প্রায় নাগরিক। এটা হয় নাকি? ইজরায়েল একটা পুলিশ রাষ্ট্র, ভারতবর্ষে সেটা সম্ভব? হ্যাঁ সম্ভব যদি তথাকথিত হিন্দু মানুষজনকে সশস্ত্র করে তোলা যায়, প্রশ্ন ছিল, সেটার জন্যেই কি অগ্নিবীর? এইজন্যই কি অগ্নিবীর চাকরির দরখাস্তে ধর্মের প্রমাণপত্র দিতে হচ্ছে? সেখানেই কি ঝাড়াই বাছাই হবে? জানতাম না। কিন্তু এখন সৈনিক স্কুলের দায়িত্বও চলে গেছে এই হিন্দুত্ববাদীদের হাতে, কাজেই সেটাও পরিষ্কার।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | রাম, রামায়ণ, রামের মাথায় সূর্য তিলক এবং আমাদের চওকিদার

কিন্তু দেশের ২০ শতাংশ মানুষকে না নিয়ে কোনও গণতন্ত্র চলতে পারে না, সেটা তো জানিই। এর শুরুটা কোথায়? এই বিচ্ছিন্নতা কি আজকের? মাত্র গত ৭-৮-৯ বছরের ফসল? তা তো নয়, ইউপিএ সরকারের সময়েই এসেছিল সাচার কমিটির রিপোর্ট, তাতে মুসলমান সমাজের এক দুর্ভাগ্যজনক ছবি বেরিয়ে এসেছিল। স্বাধীনতার পরে যাঁরা থেকে গেলেন এক ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষে, তাঁরা থেকে গেলেন কেবল ভোট ব্যাঙ্ক হয়ে, তাঁদের উন্নয়ন, ভাগেদারি, হিসসেদারির কথা ভাবা হল না। আজ আরও প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি দেশের ক্ষমতায় বসেছে, তারা সেই ন্যূনতম ক্ষমতাটাও কেড়ে নিয়ে, সংখ্যালঘু মানুষদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক বানিয়ে রাখতে চায়, তারা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে।

এগিয়ে চলেছে আমরা জানি, বিজেপি-আরএসএস যদি সফল হয়, তাহলে জিন্নার স্বপ্ন সাকার হবে। জিন্নাহ বলেছিলেন, ভারতবর্ষ হবে এক হিন্দু রাষ্ট্র, সাভারকরের স্বপ্ন সাকার হবে, কারণ জিন্নাহর সঙ্গে একস্বরে তিনিও বলেছিলেন, ভারত হবে এক হিন্দু রাষ্ট্র। গান্ধী, নেহরু, সুভাষ, প্যাটেল, রাজেন্দ্রপ্রসাদ, আম্বেদকরের স্বপ্ন, এক ধর্মনিরপেক্ষ দেশের স্বপ্ন ভাঙবে, দেশের সেই সব মুসলমানেরা যারা জিন্নাহর কথা শুনেও পাকিস্তানে গেলেন না, এই দেশেই থেকে গেলেন, তাঁরা হঠাৎ নিজেদেরকে একলা মনে করবেন। মনে করবেন তাঁদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে, তাঁদের ঠকানো হয়েছে।

তাহলে? ওই ১৮ শতাংশ মুসলমানের বা দেশের ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু মানুষজনদের কী হবে? নূপুর শর্মার বিবৃতির পরে যেভাবে বিভিন্ন মুসলমান দেশ প্রতিবাদে নেমেছিল, এবং সেটা দেখে মোদি সরকার যেভাবে কুঁকড়ে গিয়েছিল, তা দেখে মনে হয়েছিল, তাহলে বিশ্ব জনমতকে মাথায় রেখে দেশের সংখ্যালঘুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক বানানো চেষ্টা মাঠে মারা যাবে। কিন্তু ক’দিন পরেই বোঝা গেল, বিশ্বের ধনী বা গরিব মুসলমান দেশ চিন্তিত নবি বা কোরান নিয়ে, মুসলমানদের অবস্থা নিয়ে নয়। নবি আর কোরানকে আঘাত না করে বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নেওয়া হলেও, তাদের কিসসু এসে যায় না, কাজেই ওটা পথ নয়। তাহলে মুসলমান জনসংখ্যার ভিতর থেকে প্রতিবাদ? কে করবেন? আসাদুদ্দিন ওয়েইসি? বা ওই ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ? আব্বাস সিদ্দিকি? নওশাদ সিদ্দিকি? সাকুল্যে ২-৩টে সাংসদ নিয়ে? এক জন বিধায়ক নিয়ে? তাহলে মুসলমান ছাত্র সংগঠন, র‍্যাডিকাল, জঙ্গি সংগঠনের চাপে পিছু হঠবে মোদি সরকার? অসম্ভব, আরও বড় অত্যাচার নেমে আসবে, আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে সংখ্যালঘু মানুষ।

একমাত্র উপায়, হিন্দু সমাজ থেকে উদার ধর্ম নিরপেক্ষ মানুষজনকে এগিয়ে আসতে হবে, কেবল এগিয়ে এলেই হবে না, মুসলমান সমাজের, সংখ্যালঘু মানুষদের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি বন্ধ করে, সত্যি উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের, চাকরির, ভাগেদারির কথা বলতে হবে, একই সঙ্গে স্পষ্ট শব্দে যা অন্যায় সেটাও বলতে হবে। হিন্দু মুসলমানের গলা কাটলে সেটা সাম্প্রদায়িক, আর মুসলমান কাটলে হীরণ্ময় নীরবতা, চুপ করে থাকব, এ জিনিস চলতে পারে না। যখন তালাক নিয়ে কথা হবে, তখন বলতে হবে মুসলমান নারীদের অধিকারের কথা, সায়রা বানো মামলা নিয়ে সরকারের ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি নিয়ে কথা বলতে হবে, মুসলমান জনসমাজ, সংখ্যালঘু মানুষজনকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে এক উদার গণতান্ত্রিক পরিবেশে আনার দায়িত্বও নিতে হবে, সহনাগরিক হিসেবেই এই দায় নিতে হবে।

আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছিল কংগ্রেসের জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের ফলে, নেতাজি সুভাষ বসুর স্বাধীনতা সংগ্রামের ফলে, ভগৎ সিং থেকে মাস্টারদা, ক্ষুদিরাম থেকে বিনয়, বাদল দীনেশের আত্মত্যাগে। তাঁরা প্রত্যেকেই এক ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক দেশের কথা ভেবেছিলেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন অগণিত ভারতবাসীর সুখী, সমৃদ্ধ জীবনের। অন্যদিকে যারা সেদিন স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বিরুদ্ধে লড়েছিল, যারা ইংরেজদের পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়ে, মুচলেকা দিয়ে এক মধ্যযুগীয় হিন্দুরাষ্ট্রের কথা ভেবেছিল, তারা আজ ক্ষমতায়। হ্যাঁ, আমরা আর এক স্বাধীনতা আন্দোলনের দোরগোড়ায়, যে স্বাধীনতা আমরা উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি তাকে অক্ষুণ্ণ রাখার লড়াই লড়তে হবে। সে লড়াইয়ে শামিল করতে হবে দেশের প্রত্যেক অংশের মানুষকে, দেশের ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু মানুষের ভাগেদারি ছাড়া সেই লড়াই সম্ভব নয়।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Mamata Banerjee | মহুয়ার হয়ে প্রচারে কৃষ্ণনগরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বললেন, দেখুন ভিডিও
06:35
Video thumbnail
Weather Update | শনিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহের সতর্কতা, রবিবার আবহাওয়া পরিবর্তনের সম্ভাবনা
01:38
Video thumbnail
Mamata Banerjee | বিনামূল্যে আমরা রেশন দিই : মমতা
06:35
Video thumbnail
Rahul-Priyanka | আমেঠিতে কংগ্রেস প্রার্থী রাহুল গান্ধী? রায়বরেলিতে লড়বেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী?
03:59
Video thumbnail
Dilip Ghosh | 'চাকরি দুর্নীতিতে কেন তথ্য দিচ্ছেন না?', 'পদহীন' কুণালকে কটাক্ষ দিলীপের
03:17
Video thumbnail
Sandeshkhali | 'রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ', হাইকোর্টে CBI -র সন্দেশখালি-রিপোর্ট পেশ
02:43
Video thumbnail
Madhyamik Result 2024 | কোন বিষয়ে কত নম্বর পেল মাধ্যমিকের ফার্স্ট বয় ?
09:39
Video thumbnail
WB Madhyamik 2024 | ৯৯% পেয়ে মাধ্যমিকে এবার প্রথম স্থানে কোচবিহারের চন্দ্রচূড় সেন, হতে চায় ডাক্তার
05:24
Video thumbnail
Sandeshkhali | সন্দেশখালির রাজবাড়ি এলাকায় সিবিআই, জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একাধিক অভিযোগ
04:09
Video thumbnail
Kunal Ghosh | ‘ সব রিপোর্টই দেওয়া হয়নি…’ নিয়োগ দুর্নীতির ‘সত্যতা স্বীকার’ কুণালের
03:17