skip to content
Saturday, July 27, 2024

skip to content
Homeলাইফস্টাইলরাতে পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না! জানেন, অজান্তে কী কী রোগ ডেকে আনছেন

রাতে পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না! জানেন, অজান্তে কী কী রোগ ডেকে আনছেন

Follow Us :

কলকাতা: রাত হলে সময় মতো বিছানায় যান ঠিকই কিন্তু ঘুম (Sleep) আসে না কিছুতেই। ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাতের প্রায় অর্ধেকটাই পার হয়ে যায় বিছানায় এপাশ ওপাশ করতে করতে। আবার সকাল সাতটা বাজতে না বাজতে ঘুম থেকে উঠে পড়তে হয়। তাতে সাত ঘণ্টা ঘুম তো হয় না, আবার ঘুম গভীরও হয় না। আর সেকারণেই নানা রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে গেলে ৭ ঘণ্টা জরুরি। এই ৭ ঘণ্টা শরীর মেরামতের সময় পায়। কোষ মেরামত হয়, পেশি পুনর্গঠিত হয়, যা আপনাকে সতেজ এবং পুনরুজ্জীবিত অনুভব করায়। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম জ্ঞানীয় ফাংশন ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে।

ঠিকমতো ঘুম না হলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। পাশাপাশি আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম ঠিকমতো কাজ করে না। ৭ ঘণ্টার কম ঘুম হলে, শরীর সংক্রমণ ও প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত থাকে না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যে, সর্দি-কাশি, জ্বর ও অন্যান্য সংক্রমণে আপনি সহজেই আক্রান্ত হয়ে পড়েন।

আরও পড়ুন: শীত পড়তেই বাতের ব্যথায় কাবু, হেঁশেলের এই উপাদানের মিলবে মুক্তি

রাতে যদি ঠিকমতো ঘুম না হয়, পরদিন সকাল জুড়ে ক্লান্তি থেকে যায়। কাজ করার এনার্জি পাওয়া যায় না। সারাদিন ধরে হাই উঠতে থাকে। চোখের পাতায় ঘুম লেগে থাকে। এতে আপনার কাজকর্মেও ব্যাঘাত ঘটে। এতে কোনও চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমতে থাকে।

ঘুমের অভাব আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। মুড সুইংয়ের পাশাপাশি অ্যানজাইটি ও ডিপ্রেশনের মতো সমস্যা দেখা দেয়। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের সমস্যায় ভোগেন, মানসিক রোগও দেখা দিতে পারে।

ঘুম ও ওজন একে-অপরের সঙ্গে যুক্ত। ঘুমের অভাবে লেপটিন ও ঘেরলিন নামের দু’টি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এতে খিদে বেশি পায়। বিশেষ করে উচ্চ-ক্যালোরি এবং চিনিযুক্ত খাবার খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায়। যে কারণে ওজনও বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।

দেখুন আরও অন্য খবর

RELATED ARTICLES

Most Popular