Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeপ্রযুক্তিApple App Store: দেড় দশকে খরচ ৩২০ বিলিয়ন, জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড কারণ

Apple App Store: দেড় দশকে খরচ ৩২০ বিলিয়ন, জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড কারণ

Follow Us :

২০০৭ সাল। প্রযুক্তির ইতিহাসে বিপ্লব ঘটেছিল। স্টিভ জোবসের (Steve Jobs) হাত ধরে উন্মোচিত হয়েছিল প্রথম অ্যাপল আইফোন (Apple iPhone)। সেই প্রথম স্মার্টফোন (Smartphone) পেয়েছিল গোটা বিশ্ব। বিশেষজ্ঞরা বলেন অ্যাপল আইফোন না এলে, হয়ত আমরা আজ কোনও স্মার্টফোনই পেতাম না। অনেকে আবার আরও দাবি করেন, আইফোন না এলে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন (Android Smartphone) বাজারে আসত না। কেন না প্রথম আইফোনের জন্য আইওএস (iOS) যখন তৈরি হয়েছিল, তখন গুগল স্রষ্টা ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিনের (Google Fouder Larry Page and Sergey Brin) সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল অ্যাপল স্রষ্টা জোবসের (Apple Founder Steve Jobs)। সেই কারণেই প্রজেক্টে (Project) সঙ্গেও ছিলেন তাঁরা। বছর খানেকও যায়নি সম্পর্কে তিক্ততা আসতে। ২০০৮ সালে গুগল (Google) তাদের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম (Android OS) নিয়ে আসে। অ্যাপল আইওএস এবং গুগল অ্যান্ড্রয়েড,স্মার্টফোনের প্রতিযোগিতার বাজারে এই দু’টিই আজ বড় নাম। সামনে আর কেউই নেই।

২০০৮ সালে যেমন স্মার্টফোন দুনিয়ায় অ্যান্ড্রয়েডের আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল, তেমনই সে বছর আরও একটি বিপ্লব ঘটেছিল ডিজিটাল দুনিয়ায় (Revolution in the Digital World)। ওই বছরই অ্যাপল প্রথম অ্যাপ স্টোর (App Store) চালু করে। যাকে দেখে পরবর্তীকালে অ্যান্ড্রয়েডে এসেছে গুগল প্লে (Google Play)। তবে এই প্রতিবেদন অ্যাপল বনাম গুগল (Apple Vs Google) দ্বৈরথের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করার জন্য নয়। বরং অন্য প্রসঙ্গে। কী সেই প্রসঙ্গ? অবশ্যই অ্যাপল অ্যাপ স্টোর (Apple App Store)।

আরও পড়ুন: White House Worried on US Air Traffic Damage: আমেরিকায় বিপর্যস্ত বিমান পরিবহণ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ বাইডেনের, সাইবার হানা? 

অ্যাপ স্টোরের সূচনার প্রায় দেড় দশক পর একটি অবিশ্বাস্যনীয় তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল (US Tech Giant Apple Inc.)। সূচনার সময় থেকে এখনও পর্যন্ত ডিজিটাল পণ্য ও পরিষেবা বিক্রির (Selling Digital Goods and Services) উদ্দেশ্যে ডেভেলপারদের (Developers) পিছনে ৩২০ বিলিয়ন (৩,২০০০ কোটি) মার্কিন ডলার অর্থ খরচ করেছে অ্যাপল। বলাবাহুল্য, অ্যাপ স্টোরের বিপুল জনপ্রিয়তার পিছনে এটা একটা বড় ফ্যাক্টর (The Biggest and Key Factor Behind App Store’s Popularity)। অ্যাপল মিউজিক (Apple Music), টিভি প্লাস (Apple TV+), আইক্লাউড (iCloud), গেমিং (Ganimg) এবং আরও অন্যান্য সব মিলিয়ে অ্যাপ স্টোরের সাবস্ক্রাইবার (Subscribers) সংখ্যা এই মুহূর্তে ৯০০ মিলিয়ন (৯০ কোটি) ছাড়িয়েছে। 

অ্যাপল তাদের ব্লগ পোস্টে (Apple Blog Post) জানিয়েছে, এই বছর সবচেয়ে বেশি অ্যাপল প্রোডাক্ট ইউজার (Apple product Users) অ্যাপ স্টোর ভিজিট (Visiting App Store) করেছে। অ্যাপ স্টোরে এসে তাঁরা নিরাপদ ও বিশ্বস্ত পরিবেশে (Safe and Trusted Environment) অনেক কিছু পেয়েছেন এবং বিশ্বের সর্বাধিক সৃজনশীল ও অত্যাধুনিক অ্যাপ ও গেম (World’s Most Creative and Cutting-Edge Apps and Games) ডাউনলোড (Dowload) করেছেন। রয়েছে আরও একটি দুর্দান্ত তথ্য। সারা বিশ্বে ব্যবসা জমিয়ে অ্যাপল আজ যে বিপুল পরিমাণ সম্পদ ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, তার পিছনে অ্যাপ স্টোরের অবদান অনস্বীকার্য (Undeniable)। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি সপ্তাহে বিশ্বের ১৭৫টি অঞ্চল থেকে ৬৫০ মিলিয়ন ভিজিটর অ্যাপ স্টোরে আসেন। 

RELATED ARTICLES

Most Popular