Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeবিনোদনKumar Sanu Hindi Song | 'তখনকার সময়ে অভিনেতা অভিনেত্রীরা গান রেকডিংয়ের হস্তক্ষেপ...

Kumar Sanu Hindi Song | ‘তখনকার সময়ে অভিনেতা অভিনেত্রীরা গান রেকডিংয়ের হস্তক্ষেপ করতেন না’ শানু

Follow Us :

মুম্বই:  কেদারনাথ ভট্টাচার্য থেকে কুমার শানু (Kumar Sanu )। তবলা বাদক থেকে হয়ে উঠলেন মেলডি কিং (Melody King)। দীর্ঘ সময় ধরে প্লে-ব্যাক (Play back) গানের জগতে রাজত্ব করছেন বলিউডে এই বঙ্গ সন্তান। মেলোডি কিং কুমার শানুর কেরিয়ার প্রায় ৩৫ বছরের। গত শতাব্দীর নয়ের দশকে একের পর এক হিট হিন্দি গান উপহার দিয়েছেন শ্রোতাদের। তাঁর সুরের জাদুতে মুগ্ধ করেছে শ্রেতাদের ।কলকাতায় সঙ্গীত পরিবারে জন্ম সানু, ১৯৯০ সালে ‘আশিকি’ (Aashiqui) সিনেমার তার মধু-মাখা কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছিলেন। যা গোটা প্রজন্মের কাছে নস্টালজিয়া(Nostalgia)। বাংলা, হিন্দি, মারাঠি, তেলেগু সহ ২৬টি ভাষাতেও গান গেয়েছেন। একাধিক তাবড় তাবড় সঙ্গীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে প্রায় ২১ হাজারের কাছাকাছি গান(Song)। তিনি একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক গান রেকর্ড করার জন্য ১৯৯৩ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে (Guinness World Records) জায়গা করে নিয়ে ছিলেন। একদিনে ২৮টি গান রেকর্ড করেছেন বলে জানা গেছে। এর পরও শানু নিজে জানিয়েছেন তিনি কখনও নিজের গাওয়া গান শোনেন না।

সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে(Interview) তিনি জানিয়েছেন, সবাই শুনলে অবাক হবেন, কিন্তু আমি নিজের গাওয়া গান কোনও দিন শুনি না। যদি কোনও ভুল ধরে ফেলি, তা আমাকে তাড়া করে বেড়াবে। মানুষ তিন দশক ধরে গান শুনছে এটাই যথেষ্ট।

আরও পড়ুন:Ayothi | Ajay Devgn | অজয়ের রিমেক প্রেম

নিজের ৩৫ বছরের কর্মজীবন উদযাপন করছেন তিনি। নিজের দীর্ঘ কর্ম জীবন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে জানান, গান তাঁর জীবন, গান ছাড়া শ্বাস নিতে পারব ভাবতেও পারি না। পিছনে তাকালে বুঝতে পারি কত কঠিন লড়াই করে আজকের এই জায়গাতে আসতে পেরেছি। পুরানো লতাজির গান, কিশোর কুমার, (Kishor Kumar) রফির গান শুনি। কিন্তু আজকের হিন্দি গান শুনিনা। বর্তমানে হিন্দি গান মন ছুঁয়ে যায় না। সেই গান শোনার যোগ্য নয়।

তখনকার আর এখনকার গানের মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে। এখন পরিবেশটা সম্পূর্ণ আলাদা। তখনকার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা গান রেকর্ডিংয়ের সময় তদারকি করত না। যা এখন হয়। এই হস্তক্ষেপ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়ে।বর্তমানে অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক সবাই হস্তক্ষেপ করে। তারা মিউজিক কম্পোজারকে বলে, ‘তুমি শুধু গানটা বানাও, বাকিটা আমরা করব। কিন্তু আগে এমনটা ছিল না। এখন একটা গান ৮-১০ জন গায়ককে (singer) গিয়ে গাওয়ানো হয়, কারটা রাখবে তা কেউ জানে না। এই পরিস্থিতিতে গায়ক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন। যে কারণে আমরা কখনই অভিনেতার (actor) সঙ্গে যোগাযোগ করতাম না,  গান কীভাবে গাইতে হয় তা নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা হত না। তাই আজকের সময়ে ভালো গানের মান কমে গেছে। 

RELATED ARTICLES

Most Popular