কলকাতা: বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের খুনের ঘটনায় মাস্টারমাইন্ডের খোঁজে তৎপর গোয়েন্দারা। কোথায় পালিয়েছে, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে সিআইডি। তদন্তাকারীদের অনুমান, মূলচক্রী আখতারুজ্জামান নেপালের কাঠমান্ডু পালিয়ে যেতে পারে। তাই নেপাল যাচ্ছে সিআইডির একটি দল। কোথায় গিয়েছেন, তা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে অনুমান, হয় দুবাই, নয়তো আমেরিকায় পালিয়েছেন অভিযুক্ত।
নিউ টাউনের ফ্ল্যাটের সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে পাওয়া মাংসের টুকরো এবং চুল আনোয়ারুল আজিমের কি না, তা পরীক্ষার জন্য শীঘ্রই কলকাতায় আসছেন বাংলাদেশের নিহত সাংসদের কন্যা। আগামী দুদিনের মধ্যেই কলকাতায় আসার কথা তাঁর। উদ্ধার হওয়া মাংসের টুকরো এবং চুলের ডিএনএ-র সঙ্গে আনোয়ারুলের কন্যার ডিএনএ মিলিয়ে দেখা হবে।
মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ পুলিশের গোয়েন্দা অফিসাররা আশঙ্কা করেছিলেন, ওই অভিশপ্ত ফ্ল্যাটের টয়লেটে কমোডে খুন হওয়া আওয়ামি লিগের সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের দেহাংশ টুকরো করে কেটে ফ্লাশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিজেপির বিদায়ী সাংসদ ব্রিজভূষণের ছেলের কনভয়ের গাড়ির ধাক্কায় মৃত ২ শিশু
তাই গোয়েন্দারা সেই কমোড ভেঙে ফেলার কথা বলেছিলেন (Anwarul Azim Anar Case)। সেইমতো এদিন নিকাশী ব্যবস্থা ভেঙে ফেলা হয়। তারপর দেখা যায়, কিছু মাংসের টুকরো এবং চুল রয়েছে। তাতেই তদন্তকারীরা অনেকটা নিশ্চিত, এটা আজিমেরই দেহাংশ।
দেখুন আরও অন্যান্য খবর: