রাঁচি: চতুর্থ টেস্টে পাঁচ উইকেটে জিতে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ পকেটে পুরেছে ভারত। ১৯২ করতে গিয়ে এক সময় ১২০ রানে পাঁচ উইকেট পড়ে গিয়েছিল ভারতের। সেখান থেকে স্থৈর্যের পরিচয় দিয়ে ম্যাচে বার করেন শুভমান গিল (Shubman Gill) এবং ধ্রুব জুরেল (Dhruv Jurel)। প্রথম ইনিংসে লড়াকু ৯০-এর পর দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ৩৯ করে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ জুরেল। ভারতের এই তরুণ ব্রিগেডের জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়।
বিরাট কোহলি (Virat Kohli), কে এল রাহুল, মহম্মদ শামি ছিলেন না, বিশ্রামে গিয়েছিলেন জসপ্রীত বুমরাও (Jasprit Bumrah)। তা সত্ত্বেও সিরিজ জিতেছে ভারত। ম্যাচ শেষ হতেই অভিনন্দন বার্তা পাঠালেন কোহলি। তরুণ দলকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন। টুইট করে কোহলি লেখেন, “ইয়েস! আমাদের তরুণ দলের দুরন্ত সিরিজ জয়। ধৈর্য, সংকল্প এবং প্রতিরোধ দেখিয়েছে ওরা।”
আরও পড়ুন: ধোনির পাড়াতেই সিরিজ পকেটে পুরল ভারত
YES!!! 🇮🇳
Phenomenal series win by our young team. Showed grit, determination and resilience.@BCCI— Virat Kohli (@imVkohli) February 26, 2024
প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের ৩৫৩ রানের জবাবে ভারতের ১৭৭ রানে ৭ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে ভারতকে ম্যাচে ফেরায় জুরেলের ৯০ রানের মহার্ঘ ইনিংস। কুলদীপ যাদবের (Kuldeep Yadav) সঙ্গে অষ্টম উইকেটে তাঁর ৭৬ রানের পার্টনারশিপ ভারতের জয়ের আসল কারণ। আগের টেস্টে অভিষেক করা জুরেলের পরিণত মানসিকতা দেখে অবাক সবাই। জুরেল নিজে কী বলছেন?
ম্যাচের পরে ম্যাচের সেরা বলেন, “আমি পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলি। প্রথম ইনিংসে রান করাও দরকার ছিল। আমরা জানতাম আমাদের শেষে ব্যাট করতে হবে, যত বেশি রান প্রথম ইনিংসে করতে পারব, তত কম দ্বিতীয় ইনিংসে করতে হবে। আমি কয়েকটা পার্টনারশিপ গড়েছিলাম, আমার সঙ্গে যারা টিকে থেকে রান করেছে কৃতিত্ব তাদের। আমি আগ বাড়িয়ে বেশি কিছু ভাবিনি, বল যেমন এসেছে সেইভাবে খেলেছি।”
দেখুন অন্য খবর: