Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeত্রিপুরা নির্বাচন ২০২৩Tripura Assembly Election Notification: ত্রিপুরায় নতুন ভোটার ৬৫০৪৪, জারি ভোটের বিজ্ঞপ্তি

Tripura Assembly Election Notification: ত্রিপুরায় নতুন ভোটার ৬৫০৪৪, জারি ভোটের বিজ্ঞপ্তি

Follow Us :

আগরতলা: ত্রিপুরায় এবার নতুন ভোটার বাড়ল ৬৫ হাজার ৪৪ জন। শনিবারই নির্বাচন কমিশন (ECI) ত্রিপুরায় বিধানসভা ভোটের (Tripura Assembly Elections)  জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করল। কমিশন জানিয়েছে, মোট ২৮ লক্ষ ১৩ হাজার ৪৭৮ জন ভোটার (voters) ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।

কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে (notifications) জানানো হয়েছে, ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত মনোনায়নপত্র জমা (filing of nominations) দেওয়া যাবে। স্ক্রুটিনি হবে ৩১ জানুয়ারি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২ ফেব্রুয়ারি। রাজ্যের অতিরিক্ত চিফ ইলেক্টোরাল অফিসার (ACEO)  শুভাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ভোটের প্রস্তুতির কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে গিয়েছে। ৬০ আসনের ত্রিপুরা বিধানসভায় ভোট হবে এক দফায়, ১৬ ফেব্রুয়ারি।

আরও পড়ুন: Tripura Assembly Election 2023 – Mamata Banerjee : ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ত্রিপুরায় ভোটপ্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

নির্বাচনী আধিকারিক জানান, সমস্ত বুথে যাতে পানীয় জল, বিদ্যুতের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে, তা নিশ্চিত করা হয়েছে। দরকার হলে বুথে অস্থায়ী শৌচালয়ের ব্যবস্থা করা হবে। ৬০ টি কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৩২৮টি।

কমিশন সূ্ত্রের খবর, ইতিমধ্যেই এই পার্বত্য রাজ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। আধা সামরিক বাহিনী এরিয়া ডমিনেশনের কাজ শুরু করে দিয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য দরকার পড়লে বাহিনী বাড়ি বাড়ি যাবে। কমিশন জানিয়েছে, আর কয়েকদিনের মধ্যেই তিনজন বিশেষ পর্যবেক্ষক আগরতলায় পৌঁছে যাবেন। 
গত বুধবার নির্বাচন কমিশন ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং নাগাল্যান্ডের ভোট ঘোষণা করে। ত্রিপুরায় ভোট হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। বাকি দুই রাজ্যে ভোট ২৮ তারিখে। তিন রাজ্যেরই ভোট গণনা ২ মার্চ।

আরও পড়ুন: Tripura Vote: ত্রিপুরার ভোটে এক মিছিলে  কংগ্রেস ও সিপিএম জমানার দুই মুখ্যমন্ত্রী

২০১৮ সালের ভোটে ত্রিপুরায় ক্ষমতা দখল করে বিজেপি (BJP)। তার আগে বহু বছর এই রাজ্যে ক্ষমতায় ছিল সিপিএমের (CPM) নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট। ভোটের পর থেকেই বিজেপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তোলে ক্ষমতাচ্যুত বামেরা। সিপিএমের বহু পার্টি অফিস জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, ভেঙে দেওয়া হয়। বাম কর্মীদের মারধর করা, ঘরদোর জ্বালানোরও অভিযোগ ওঠে শাসক বিজেপির বিরুদ্ধে। বেশ কয়েকজন বাম কর্মী খুন হন বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাতে। ভোটে জিতেই বিজেপি ত্রিপুরায় বামেদের রাজনৈতিক কার্যকলাপ করতে নানাভাবে বাধা দেয় বলে অভিযোগ। যদিও বিজেপি সেই সব অভিযোগ মেনে নেয়নি।

RELATED ARTICLES

Most Popular