Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeলাইফস্টাইলHealth tips for 50+ women: বয়স ৫০-র কোঠায় তাতে কী? নিজেকে ফিট...

Health tips for 50+ women: বয়স ৫০-র কোঠায় তাতে কী? নিজেকে ফিট ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখতে এই ৩টি বিষয় মেনে চলুন

Follow Us :

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মহিলাদের শরীরে একাধিক পরিবর্তন দেখা দেয়। এই সব পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে নিজেকে সুস্থ রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দৈনন্দিন জীবনের খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখা। এই যে পরিবর্তন ঘটছে এর ফলে কখন, কোথায় শরীরে পুষ্টির কী ঘাটতি তৈরি হচ্ছে তা জেনে যদি খাদ্যতালিকা তৈরি করা হয় তা হলে শরীর যেমন সুস্থ থাকে তেমনই আবার আপনি ‘ফিট ও শেপে থাকবেন’। বজায় থাকবে তক্বের জেল্লা ও লাবণ্য। তবে হ্যাঁ এই নিয়ে বাড়তি চেষ্টা করতে হবে। তবে এই কাজও সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। জেনে নিন কীভাবে-

গুড ফ্যাট (good fat)

পুষ্টিযুক্ত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তাই ৫০-এর ঘরে পা রাখলে আপনার নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে গুড ফ্যাট। হাঁটুতে এক ধরণের ফ্লুয়েড, সাইনোভিয়াল ফ্লুয়েড থাকে যা হাঁটুর হাড়ে ঘষাঘষি হতে দেয় না। এই ফ্লুয়েড শুকিয়ে গেলেই হাঁটতে গেলে ব্যথা লাগে। তাই এর জন্য আপনার নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ঘি রাখুন।

ঘি খাওয়ার উপকারিতা (benefits of ghee)

ঘি-তে প্রচুর মাত্রায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের পাশাপাশি ভিটামিন এ থাকে ভাল মাত্রায়। এটা স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ঘি-য়ে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকায় এটা খাবারে থাকা ক্যালশিয়াম শুষে নিতে সাহায্য করে। আর ক্যালশিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের পক্ষ কতটা জরুরি তা আর আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না।

হাই প্রোটিন ডায়েট (high protein diet)

এই বয়সের মহিলাদের নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণ প্রোটিনের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে নিরামিষাশিরা তাঁদের নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় ডাল আর পনির রাখলে ভাল হয়। আর আমিষাশিরা ডিম আর মু্রগির মাংস খেতে পারেন। ৫০-র পর সাধারণত ১ থেকে ১.৫ গ্রাম প্রোটিন খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা।

আরও পড়ুন: Health Tips for Women: অফিস আর ঘর সামলে হাঁপিয়ে উঠছেন? 

হাই প্রোটিন খাবার খাওয়ার উপকারিতা (benefits of high-protein diet)

৫০-র পর মাংসপেশি খুব দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মূল কারণ ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটির কমে যাওয়া এবং শরীরের প্রোটিনের মাত্রা কমে যাওয়া। এর দু’টো কারণের ফলে শরীর অল্পেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

ওয়েট ট্রেনিং (weight training)

হাই প্রোটিন খাবার খাওয়ার পর ওয়ার্কআউট করা খুবই আবশ্যক। ৫০-র পর এই ওয়েট ট্রেনিং মহিলাদের জন্য খুবই উপকারী এক্সারসাইজগুলির অন্যতম।

ওয়েট ট্রেনিংয়ের উপকারিতা (benefits of weight training)

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এক্সারসাইজগুলোর অন্যতম ওয়েট ট্রেনিং। এর ফলে ‘মাসেলস গেন ‘ হয় আর দুর্বল ভাব কেটে যায়। এই তিনটি বিষয় মেনে চললে অবশ্যই পঞ্চাশের কোঠাতেও প্রাণবন্ত থাকবেন আপনি। স্বাস্থ্যোজ্জবল হবে ত্বক।

 

RELATED ARTICLES

Most Popular