Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeদেশFlying Gecko | উড়ন্ত 'টিকটিকি'! মিজোরামে আবিষ্কার গেকোর নয়া প্রজাতি

Flying Gecko | উড়ন্ত ‘টিকটিকি’! মিজোরামে আবিষ্কার গেকোর নয়া প্রজাতি

Follow Us :

মিজোরাম: দেখতে টিকটিকির মতো! এবার গেকোর এক নতুন প্রজাতির খোঁজ মিলল মিজোরামের জঙ্গলে। যারা নাকি উড়তেও পারে। মিজোরাম ইউনিভার্সিটি এবং জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাংক ইউনিভার্সিটি ফর বায়োলজির এক গবেষক দল এই নয়া প্রজাতির গেকোর খোঁজ পেয়েছেন। তাঁরা এর নাম দিয়েছেন ‘প্যারাসুট গেকো’। 

উল্লেখ্য, গেকো হল এক ধরনের টিকটিকি গোত্রের সরীসৃপ। সরীসৃপ কি উড়তে পারে? কিন্তু এই নয়া প্রজাতির গেকো উড়তে পারে। এরা মাংসাশী প্রজাতির। গোটা পৃথিবীর উষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে এদের দেখা মেলে। এদের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল, মিলনের সময় এলেই এরা এক ধরনের অদ্ভুত আওয়াজ বের করে। মিজোরাম রাজ্যের নাম নামানুসারে নতুন প্রজাতির নামকরণ করা হয়েছে ‘গেকো মিজোরামেনসিস’। মিজোরামে বসবাসকারী এই প্রজাতিটিকে আগে বাংলাদেশ, মায়ানমার থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়া-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কিছু জায়গায় দেখা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: Kolkata Waterlogging | জলযন্ত্রণার ছবি পাল্টাতে আগেভাগেই তৎপর পুরসভা! একাধিক নির্দেশ মেয়রের

সরীসৃপ বিদ্যা বিষয়ক জার্মান পত্রিকা ‘স্যালামান্ডার’-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা পত্রে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা করেছেন বিজ্ঞানীরা। মিজোরাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মার লোংতে লালরেমসাঙ্গা বলেন, ‘এই ধরনের উদ্যোগ উড্ডুক্কু গেকো আদতে ‘টাইকোজুন’ নামক এক গেকো প্রজাতির উপপ্রজাতি। ডিএনএ পরীক্ষা করে জানা যায় এরা নতুন এক প্রজাতি।’

জানা গিয়েছে, এই জাতের গেকোরা মূলত গাছেই বসবাস থাকে। তাদের দৈর্ঘ্য হয় প্রায় ২০ সেন্টিমিটার। এরা এক গাছ থেকে অন্য গাছে উড়েও যেতে পারে। তবে নাম ফ্লাইং গেকো বা উড়ন্ত টিকটিকি হলেও এরা পাখিদের মতো উড়তে সক্ষম নয়, কেবলমাত্র এক গাছ থেকে অপর গাছেই উড়ে বেড়াতে তারা সক্ষম।

RELATED ARTICLES

Most Popular