রায়গঞ্জ: শনিবার ছিল মাধ্যমিক পরীক্ষার (Madhyamik Examination 2024) শেষ দিন। ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষায় (Madhyamik Examination Physics) টোকাটুকি (Cheating) করতে বাধা দেওয়ায় স্কুলে ভাঙচুরে অভিযোগ। পরীক্ষাকেন্দ্রের ক্লাসরুম, চেয়ার, সিলিং ফ্যান ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল ছাত্রর বিরুদ্ধে। উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার হাইস্কুলের ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে ক্ষিপ্ত পরীক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণে আনে। স্কুলের প্রধান শিক্ষককের দাবি, নকল করতে বাধা দেওয়াতেই ভাঙচুর করেছে পড়ুায়ারা।
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়িতে বোমাবাজির অভিযোগ
শনিবার মাধ্যমিকের ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষা ছিল। এদিন মাধ্যমিকের লিখিত পরীক্ষার শেষ দিন ছিল। জানা গিয়েছে, ইটাহার উচ্চ বিদ্যালয়ে মাধ্যমিকের সিট পড়েছিল বানবোল উচ্চবিদ্যালয়, মারনাই উচ্চ বিদ্যালয়, কাপাশিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও দিগনা হাইস্কুলের। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের কয়েকটি ক্লাস রুমের ছাত্ররা ক্লাস রুমের দেওয়াল ঘড়ি, চেয়ার, সিলিং ফ্যান ভাঙচুর করা হয়। দিগনা হাই স্কুল এবং কাপাসিয়া হাই স্কুলের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা ছিল। ক্লাসরুমের দেওয়াল ঘড়ি থেকে শুরু করে চেয়ার, বৈদ্যুতিক ফ্যান ভাঙচুর করা হয়। প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকরা ছাত্রদের বোঝানোর চেষ্টা করেলও কোনও লাভ হয়নি। পরে ইটাহার থানার আইসি সুকুমার ঘোষ সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়েছে। পাশাপাশি বিডিও প্রশাসনের কাছে সমস্ত ঘটনা জানানো হয়েছে। টাহারের আইসি সুকুমার ঘোষ বলেন, “ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
অন্য খবর দেখুন