Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | জেল কা তালা টুটেগা… বিজেপির সামনে এটাই সবচেয়ে বড়...
Fourth Pillar

Fourth Pillar | জেল কা তালা টুটেগা… বিজেপির সামনে এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা

জেল কা তালা টুটেগা, কেজরিওয়াল ছুটেগা, জেল কা তালা টুটেগা কৌস্তুভ রায় ভি ছুটেগা

Follow Us :

অপরাধ, অপরাধী আর বিচার ব্যবস্থা নিয়ে সমাজ রাষ্ট্র অনেক চিন্তাভাবনা করেছে, এখনও করছে। কীভাবে বিচার ব্যবস্থাকে আরও মানবিক করা যায়, কীভাবে বিচার ব্যবস্থা বহু মানুষের কাছে ভরসা হয়ে উঠতে পারে। রাষ্ট্রের দুর্বলতম মানুষটি যেন সুবিচার পায়। রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু মানুষজন যেন নিজেকে সুরক্ষিত মনে করে। রাষ্ট্রের শাসকের বিরুদ্ধাচার যারা করে তাদের বিরুদ্ধাচারণের অধিকার যেন সুরক্ষিত থাকে। এবং যে ব্যবস্থা সেই ভরসা দেয়, সুরক্ষা দেয়, সুবিচার দেয় তাকেই বিচার ব্যবস্থা বলে। মধ্যযুগে এসব বিচার ব্যবস্থা ইত্যাদির বদলে এক মাৎসন্যায় চলত। বড় মাছ ইচ্ছে হলেই কপাৎ করে গিলে ফেলবে ছোট মাছকে, একেই মাৎসন্যায় বলে। যখন বিশাল অ্যাম্ফিথিয়েটারে গ্রিক সম্রাট এসে বসতেন, তখন রাজাকে সেই বিচারের প্রতীক বলা হত। আকবর বা আওরঙ্গজেব দিল্লির বা আগ্রার রাজসভাতে আসার আগে বলা হত ন্যায়পালক আসছেন। কিন্তু তা কি সত্যিই ন্যায় ছিল? সম্রাট রাজাদের খামখেয়ালি, তাদের এক সিদ্ধান্ত ইত্যাদির কথা বাদই দিন, সেই ন্যায়ের দায়রার বাইরেই থাকতে নারী, ক্রীতদাস এবং আম আদমি। রোম থেকে দিল্লির রাজসভা ছিল অভিজাতদের জন্য। বিচার শেষ হওয়ার পরে রোম বা দিল্লির সম্রাট সঙ্গে অভিজাতবর্গকে নিয়েই ক্রীতদাস আর সিংহ বা বাঘের লড়াই দেখতে ভালোবাসতেন। কিন্তু আধুনিক রাষ্ট্র প্রথমেই আইনের আওতায় প্রত্যেককে আনল, আধুনিক রাষ্ট্রের আইন এমনকী বিদেশির বিচারও একই আইনে করে থাকে, এটাই সভ্যতা। আর সেই আধুনিক আইন ব্যবস্থাই বিচারের প্রথম কথাটা বলে দিয়েছে, সুবিচারের প্রথম সুরটা বেঁধে দিয়েছে, তা হল, বিচারব্যবস্থার কাজ হল বিচার করা, অভিযোগ যিনি করেছেন, তাঁকে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অপরাধের প্রমাণ হাজির করতে হবে আর সেই প্রমাণের আগে পর্যন্ত অভিযুক্ত বিচারাধীন, তিনি অপরাধী নন।

যদি মনে করা হয় যে অপরাধী ছাড়া পেলে বিচার প্রভাবিত হবে, সাক্ষ্যপ্রমাণ মুছে ফেলতে পারে, অন্যান্য সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারে, তাহলে তাঁকে জেলে রেখেই বিচার করা হবে। কিন্তু সেই জেল হাজতে রাখারও এক সীমা থাকবে কারণ বেল পাওয়াটা, জামিন পাওয়াটা এক স্বাভাবিক ব্যাপার, খুব ব্যতিক্রমী ঘটনাতেই জামিন নাকচ করা হবে। সারা পৃথিবীর সভ্য দেশে এই আইন আছে। আমাদের দেশেও মূলত এই আইনি ব্যবস্থা মেনেই বিচার হত। কিন্তু ২০১৮-তে মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে, আইনে কিছু সংশোধন আনা হল। ওই যে অপরাধ প্রমাণ করার দায় রাষ্ট্রের বা অভিযোগকারীর, সেটা বদলে ফেলা হল। বলা হল, অপরাধ করেননি, সেটা প্রমাণের দায় এখন অভিযুক্তের। এক হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রীর রাজত্বে আপাতত যে আইন বহাল তা হল ইডি আপনার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ এনে দায়ের করবে, অমুকে বলেছে, অমুক কাগজ থেকে জানা গেছে যে আপনি কোটি কোটি টাকা নয়ছয় করেছেন, অতএব আপনি দোষী, এবার আপনি প্রমাণ করুন যে আপনি দোষী নন। এবং আপনাকে জেলে পুরে দেওয়া হল, এবার জেলে বসে আপনি প্রমাণ করুন যে আপনি দোষী নন। মামলা চলছে তো চলছে, আইনের ধারা এমনই যে বিচারক জামিন দিতে পারছেন না, এদিকে একটি কাগজ বা একটি বয়ানের ভিত্তিতে একজন মানুষ জেল খেটেই যাচ্ছেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় চুরি করেছেন? করতেই পারেন, ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির তো নন, একই কথা বলা যায় অনুব্রত মণ্ডল, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মানিক ভট্টাচার্য, জীবনকৃষ্ণ সাহা ইত্যাদির সম্পর্কেও।

আরও পড়ুন: নির্বাচনী জোট নয়, এক আদর্শগত বিরোধী ঐক্য গড়ে উঠলে বিজেপি ২০০-র তলায় চলে যাবে

এঁরা কেউই আইনের সুরক্ষাকবচ পরে নেই, যেমনটা পরে আছেন কাঁথির খোকাবাবু, হিমন্ত বিশ্বশর্মা, অজিত পাওয়ার, ছগন ভুজবল ইত্যাদিরা। পরে নেই বলেই জেলে আছেন, এঁরা চুরি করতেই পারেন, এঁদের চুরি করার যথেষ্ট সুযোগও ছিল, কিন্তু এখনও পর্যন্ত একেকজন পাঁচ-ছ’ মাস, দেড়-দু’ বছর জেলেই আছেন। কী কী প্রমাণিত হয়েছে? আর যদি শেষমেশ প্রমাণিত না হয় তাহলে এই জেল হাজতে থাকার দিনগুলোর কম্পেনসেশন, ক্ষতিপূরণ কে দেবে? রাষ্ট্র? ইডি অফিসার? প্রধানমন্ত্রী? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? এই প্রশ্নের কোনও জবাবই নেই। ২০০৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ইডি প্রায় ৬০০০ মামলা দায়ের করেছে, বিভিন্ন রাজ্যে, বিভিন্ন প্রান্তে মানুষজন সেসব মামলায় অভিযুক্ত হয়ে জেল খাটছেন, এবং এই ৬০০০ মামলার মধ্যে মাত্র ২৫টা, হ্যাঁ ২৫টা মামলার অভিযোগ সাব্যস্ত করা গেছে। মানে ইডি মামলা করল ৬০০০টা, তার ভিত্তিতে জেলে পোরা হল অসংখ্য মানুষকে আর ১৯ বছরে সেই ইডির তথ্যের ভিত্তিতে মাত্র ২৫টা মামলার, মানে দশমিক ৪২ শতাংশ মামলার কিনারা করা গেছে, শাস্তি বিধান করা গেছে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই তথ্য। সারা দেশের দিক থেকে নজরটা এ রাজ্যে সরিয়ে আনুন, সেই কবে নারদা মামলা শুরু হয়েছে, তারও আগে সারদা থেকে রোজ ভ্যালি থেকে অসংখ্য চিট ফান্ডের মামলা, একটাতেও অভিযুক্তরা শাস্তি পেয়েছেন? একটা মামলারও কিনারা হয়েছে? টাকা ফেরত পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা? পাননি। তাহলে ইডি কী করছে? সিবিআই কী করছে? আসলে ক্ষমতায় থাকা বিজেপি দলের ভরসা তাদের আদর্শের উপর নেই, তাদের সরকারের কাজের উপরে নেই, তাদের ভরসা ইডির ওপর, সিবিআই বা ইনকাম ট্যাক্সের উপর, ইউএপিএ-র ওপর। বিরোধীদের জেলে পুরে এক বিরোধী শূন্য দেশ চাইছে তারা। ছাত্র জেলে, শিক্ষক জেলে, সমাজকর্মী থেকে সাংবাদিক থেকে ব্যবসায়ী জেলে, বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা জেলে। ছাড়া পাওয়ার শর্ত খুব সোজা, ঘাড় ঝোঁকাও, বিরোধিতা বন্ধ করো, বিনিময়ে জেল থেকে ছাড়া পাও।

মোডাস অপারেন্ডি, মানে এই ইডি-সিবিআই ইত্যাদির কাজকর্মের ধরন খুব সোজা, ওপর থেকে হুকুম মেনেই বিরোধী নেতাদের টার্গেট করো, ডেকে পাঠাও, জেরা করো, মিডিয়াতে খবর দাও। তারপর এত টাকা আছে, এত সম্পদ আছে, ২০টা চালকল, ৩০০ কোটির ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ইত্যাদির গল্প ছড়াও এবং মাথা নোয়ানোর প্রোপোজাল দাও। মাথা না নোয়ালে গ্রেফতার করো। এবং এই গ্রেফতারির পরে বেল নাকচ হবে, তারও পদ্ধতি বার করেছেন তাঁরা। ৪ অক্টোবর জেলে পোরা হয়েছিল আপ-এর সাংসদ সঞ্জয় সিংকে, ২ এপ্রিল তাঁকে জামিন দেওয়া হল। কেন? কারণ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকের কাছে তেমন কোনও প্রমাণই হাজির করতে পারেননি ইডি অফিসারেরা, সঞ্জয় সিংয়ের জামিনের আবেদনের বিরুদ্ধে এমনকী ইডিও একটা কথা বলেনি। ৬ মাস জেলেই থাকলেন একজন সাংসদ। কেন? মণীশ সিসোদিয়া জেলে আছেন, একই মামলায়, এখনও পর্যন্ত একটা কাগজও নেই তাঁর বিরুদ্ধে, কেবল কিছু মানুষের বয়ান আছে, কিন্তু তিনি জেলে। নতুন করে জেলে পোরা হল অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে, একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনের আগে সমস্ত নীতি নৈতিকতাকে তাকে রেখে একজন অন্যতম বিরোধী নেতাকে জেলে পুরে নির্বাচন পার করার কথা ভাবছে বিজেপি। আড়াই বছর ধরে মামলা চলছে, সেই মামলাতে কেজরিওয়ালকে অভিযুক্ত করা যেতেই পারে, উনি চুরি করবেন না, চুরি করেন না এমন হলফনামা তো কেউ দেয়নি। কিন্তু এখন তাঁকে জেলে পোরার কারণ কী? কোনও নতুন প্রমাণ তাঁর বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে? আড়াই বছর ধরে যে সাক্ষ্যপ্রমাণ তিনি নষ্ট করেননি আজ তাঁকে ছেড়ে দিলে সেই প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করবেন কেজরিওয়াল? তিনি প্রভাবশালী, ঠিক কথা, তো তাঁর প্রভাব খাটিয়ে গত আড়াই বছরে তিনি কিছু করেননি, আজ করবেন বলে তাঁকে জেলে রাখতে হবে? নাকি দিল্লির সাতটা আসন বড্ড বেকায়দায়, সেটা সামলাতেই কেজরিওয়ালকে জেলে পাঠাতে হয়েছে?

আবার মনে করিয়ে দিই, ইতালির ঐতিহাসিক উমবের্তো একো মুসোলিনির আমলে জন্মেছেন ইতালিতে, তিনি ফ্যাসিজমের ১৪টা লক্ষণের কথা বলেছেন, সারা বিশ্বে ফ্যাসিজমকে বোঝা যায় এই ১৪টা লক্ষণ দিয়ে। তার ৪ নম্বরেই আছে নো অ্যানালিটিক্যাল ক্রিটিসিজম, সমালোচনা নয়, ফ্যাসিস্টরা প্রশ্ন শুনতে পছন্দ করে না। মোদিজিও পছন্দ করেন না তাই সাংবাদিক সংবাদকর্মীরা জেলে, আমাদের সম্পাদক কৌস্তুভ রায়ও জেলে। চলুন তালিকার দিকে নজর রাখা যাক। সবথেকে উপরে অবশ্যই থাকবেন প্রবীর পুরকায়স্থ, সম্পাদক, নিউজ ক্লিক, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগটা ঠিক কী? সেটা এখনও তাঁকেই জানানো হয়নি, অন্য সব ধারা তো আছেই, তার সঙ্গে ইউএপিএ আইনেও তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এক ষাটোর্ধ্ব সাংবাদিক নাকি রাষ্ট্রের পক্ষে এত সাংবাদিক যে তাঁকে জামিনও দেওয়া যায় না। বহু চেষ্টায় জেল থেকে বেরিয়ে গৃহবন্দি হয়ে আছেন সাংবাদিক প্রবন্ধকার গৌতম নভলাখা, গত ৪ বছর ধরে তিনি জেলে, তিনিও এক সাংঘাতিক রাষ্ট্রবিরোধী সাংবাদিক। ২০১০-এ গ্রেফতার করার পরে ২০১২তে জামিন পেয়েছেন সীমা আজাদ, সম্পাদক, দস্তক, মামলা চলছে। বিশ্ব বিজয়, ইনিও সম্পাদক দস্তক, একই সঙ্গে গ্রেফতা হয়েছিলেন, ২ বছর জেল খাটার পরে জামিনে মুক্ত, মামলা চলছে। কে কে সাহিনা, আউটলুকের সাংবাদিক, অ্যান্টিসিপেটরি বেল নিয়ে বাইরে আছেন, মামলা চলছে। সিদ্দিক কাপ্পন, সাংবাদিক আজিমমুখম, ২০২০তে এনাকে ইউএপিএ-তে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তিন বছর পরে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। পাওজেল ছাওবা, দ্য ফ্রন্টিয়ার মণিপুর-এর মুখ্য সম্পাদক, জামিনে আছেন, ইউএপিএ-র মামলা চলছে। ধীরেন সাদোকপাম, ওই দ্য ফ্রন্টিয়ার মণিপুর-এর সাংবাদিক, তিনিও আপাতত জামিনে মুক্ত, মামলা চলছে। শ্যাম মীরা সিং, ফ্রিলান্স সাংবাদিক, জামিনে আছেন, ইউএপিএ-তে মামলা চলছে। মানান দার, কাশ্মীরের ফোটো জার্নালিস্ট, দু’ বছর জেলে থাকার পরে আপাতত জামিনে মুক্ত, মামলা চলছে। কাশ্মীরের কথা তো বলাই বাহুল্য, দু’ ডজনের বেশি সাংবাদিক এখনও জেলে, জামিনও হয়নি, সেখানে তো গণতন্ত্রের অন্য খেলা চলছে। সারা দেশে ২০০-র বেশি বিভিন্ন আঞ্চলিক কাগজ বা টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক, সম্পাদক মালিকের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা চলছে। এবং খুব লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার মেসেজ, মাথাটা ঝোঁকাও, মামলা উঠে যাবে, পক্ষে থাকলে লাড্ডুও পাবে। আমাদের সম্পাদক মাথা ঝোঁকাননি, লাডডুও খাননি, তিনি জেলে, জামিনের জন্য আইনি লড়াই চলছে। কতদিন রাখা হবে জেলে? কতদিন জামিন না দিয়ে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হবে? জানা নেই। কিন্তু একটা কথা জানা আছে, স্বৈরাচারের পতন অনিবার্য। রাহত ইন্দোরির ভাষায়, জো আজ সাহিবে মসনদ হ্যায়, কল নহি হোঙ্গে, জো আজ সাহিবে মসনদ হ্যায়, কল নহি হোঙ্গে, কিরায়েদার হ্যায়, জাতি মকান থোড়ি হ্যায়। সিংহাসনে যিনি বসে আছেন, কাল থাকবেন না, উনি ভাড়াটে, বাড়িওলা তো নয়। আওয়াজ উঠছে, উঠতে শুরু করেছে, জেল কা তালা টুটেগা, কেজরিওয়াল ছুটেগা, জেল কা তালা টুটেগা কৌস্তুভ রায় ভি ছুটেগা।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Locket Chatterjee | ‘আইপ্যাকের ছেলেরা টাকা নিয়ে ঢুকেছে’, তৃণমূলের এজেন্টকে বের করে দিলেন লকেট!
00:00
Video thumbnail
Loksabha Election 2024 | ভোটে হাওড়ায় হাতাহাতি, তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীর বচসা
02:18
Video thumbnail
Loksabha Election 2024 | চলতি নির্বাচনে কার দখলে যাবে হাওড়া লোকসভা কেন্দ্র?
02:20
Video thumbnail
Loksabha Election| দিল্লির কুর্সি দখলের লড়াইয়ের পঞ্চম দফা, বাংলায় শ্রীরামপুর, ব্যারাকপুর, বনগাঁয় ভোট
01:52
Video thumbnail
Loksabha Election 2024 | ভোটে উত্তপ্ত স্বরূপনগর, বিজেপি কর্মীদের লোহার রড দিয়ে 'মারধর'
05:02
Video thumbnail
Lok Sabha Elections 2024 | সকাল থেকে ‘অ্যাকশন মোডে’ দীপ্সিতা, জেতার পক্ষে আশাবাদী সিপিএম প্রার্থী
02:27
Video thumbnail
Lok Sabha Election 2024 | ধনেখালিতে 'ভুয়ো' এজেন্ট ধরলেন লকেট, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানকেও ধমক লকেটের
03:02
Video thumbnail
Rachna Banerjee | 'আজ কোনও হুঙ্কারের দিন নয়, খুশির দিন', মানুষের রায় নিয়ে আশাবাদী রচনা ব্যানার্জি
01:25
Video thumbnail
Lok Sabha Election 2024 | কাঁচড়াপাড়ার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে বাধা দেওয়ার অভিযোগ শাসকদলের বিরুদ্ধে
02:52
Video thumbnail
Lok Sabha Election 2024 | আমডাঙায় বুথে বুথে উত্তেজনা! BJP এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ
02:43