Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeজেলার খবরDilip Ghosh on Anubrata Mondal: অনুব্রত না থাকলে দলটাই থাকবে না, কটাক্ষ...

Dilip Ghosh on Anubrata Mondal: অনুব্রত না থাকলে দলটাই থাকবে না, কটাক্ষ দিলীপের

Follow Us :

দুর্গাপুর: অনুব্রত মণ্ডলের(Anubrata Mondal)  হাতেই তৃণমূলের প্রাণ। অনুব্রত না থাকলে দলটাই থাকবে না। দিল্লি নিয়ে গেলে নেতাদের নাম বলে দেবে। যার ফলে নেতারা একের পর এক গ্রেফতার হয়ে যাবেন। অনুব্রতকে পুলিশের আচমকা গ্রেফতারি প্রসঙ্গে দুর্গাপুরে শনিবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। অনুব্রত বর্তমানে দুবরাজপুর থানার হেফাজতে রয়েছেন। ইডি তাঁকে গরুপাচার মামলায় দিল্লি (Delhi) নিয়ে গিয়ে জেরা করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সেসময়ই তাঁকে এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে আসানসোল (Asansol) জেল থেকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট (Panchayet Vote) রয়েছে। এখনও বীরভূমে (Birbhum) সভায় শাসকদলের (Rulling Party) শীর্ষ স্তরের নেতাদের বক্তব্যে বারবার অনুব্রতর কথা উঠে আসছে। ফলে এখনও যে বীরভূমের রাজনীতির রাশ যে অনুব্রতর হাতেই সেটা স্পষ্ট। ফলে অনুব্রতকে নিয়ে দড়ি টানাটানির পিছনে রাজনীতি (Politics) রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে। 
এগিয়ে আসছে নতুন বছরে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট। আগের পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপি সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছিল। এই প্রসঙ্গে এদিন দিলীপ বলেন, গুজরাট (Gujarat) সহ দিল্লি সব জায়গায় ভোট নির্বিঘ্নে হয়েছে। কোথাও বিজেপি (BJP) জিতেছে। কোথাও বিজেপি জিততে পারেনি। কিন্তু, মারামারি হয়নি। এই রাজ্যে ছোটখাটো ভোট হলেই বোমাবাজি, হিংসার ঘটনা দেখা যায়। রাজ্যে সন্ত্রাস রাখার চেষ্টা করা হয় বিভিন্ন ভোটে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি একটি সভায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Avishek Bandyopadhyay) পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে জানিয়েছেন, ভোট করতে হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে, শান্তিপূর্ণভাবে। 

আরও পড়ুন: Sikkim Accident: সিকিমের পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু বাঁকুড়ার এক ভারতীয় জওয়ানের 
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বিনা পয়সায় রেশন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। আরও এক বছর রেশন দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। সেই প্রসঙ্গে তৃণমূলকে (TMC) কটাক্ষ করে দিলীপ বলেন, রাজ্য সরকারের দুয়ারে রেশন নিতে মানুষ যাননি। তাতে ভিক্ষাবৃত্তির পথে মানুষকে নামানো হয়েছে। অথচ দুয়ারের রেশন যাঁরা পাবেন সেই সব মানুষ খেতে, খামারে, খনিতে বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেন। ফলে যে সময় সকালে দুয়ারে রেশন নিয়ে যাওয়া হয় সেই সময় তাঁরা কেউ থাকেন না। সেইসব চাল চলে যায় দলের কারবারীদের কাছে। গরিব মানুষ রেশন ঠিকমতো পান না।
এদিন সারাদিন দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর নানান কর্মসূচি। সকালে চায়ে পে চর্চা অনুষ্ঠানে তিনি যোগ দেন দুর্গাপুরের মায়াবাজারে। সেখানে দুয়ারে রেশন সহ স্বাস্থ্য, শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেন। 

 

RELATED ARTICLES

Most Popular