বোলপুর: বেহায়া নির্লজ্জ উপাচার্যের জন্য শান্তিনিকেতনে পর্যটকদের আসার সংখ্যা কমে গিয়েছে। ফলক বিতর্কে শান্তিনিকেতনে তৃণমূলের অস্থায়ী ধর্না মঞ্চে থেকে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য রাজ্যসভার সাংসদ সামিরুল ইসলামের। তাঁর এই মন্তব্যকে ঘিরে চর্চা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে।
শনিবার সামিরুল বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, বিশ্বভারতীর উপাচার্য নির্লজ্জ-বেহায়া। বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর আমলে শান্তিনিকেতনে পর্যটকদের আসার সংখ্যা কমে গিয়েছে। শান্তিনিকেতন বাঙালির গর্বের স্থান। যে মাটিতে দুটি নোবেল জয়ীকে পেয়েছি আমরা, উপাচার্য শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা ও বসন্ত উৎসব বন্ধ করে দিয়েছে। এই উৎসবগুলি বাঙালির কৃষ্টি-কালচারের মধ্যে পড়ে। যা ধ্বংস করছে উপাচার্য। পাশাপাশি এই উৎসব বন্ধ করে বোলপুর শান্তিনিকেতন তথা বীরভূম জেলার মানুষের পেটে লাথি মেরেছে। সবাই একজোট হন। দলমত নির্বিশেষে এগিয়ে আসারও বার্তা দেন সামিরুল।
আরও পড়ুন: বনগাঁর আটাকলে ইডির হানা
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে শান্তিনিকেতনে চলছে তৃণমূলের অবস্থান বিক্ষোভ। শান্তিনিকেতন হস্তশিল্প সমিতির মার্কেটের সামনে তৃণমূলের এই ধর্ণা শুক্রবার ছিল অষ্টম দিন। এদিন অবস্থান বিক্ষোভ মঞ্চে শামিল হয়েছিলেন রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ তথা বাংলা সংস্কৃতি মঞ্চে সভাপতি সামিরুল ইসলাম। সেখানেই তিনি এমন মন্তব্য করেন।
দেখুন আরও অন্যান্য খবর: