পুলিশের মদতেই শহরের যত্রতত্র দোকান খুলে বসছেন হকাররা। আর তার ফলে তৈরি হচ্ছে একটা অসুবিধাজনক পরিস্থিতি। কলকাতা শহরে এভাবে দিনের পর দিন কিন্তু যত্রতত্র হকাররা বসতে পারবেন না। অবশ্যই আমরা হকারদের পাশে আছি। কিন্তু সকলকে আইন মেনে ব্যবসা করতে হবে। প্রয়োজন হলে বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে কথা বলব। শহরে হকার সমস্যা নিয়ে এমনই তীব্র প্রতিক্রিয়া কলকাতার মেয়র (KMC Mayor) ফিরহাদ হাকিমের।
শুক্রবার তিনি একইসঙ্গে জানান, এছাড়াও হকাররা প্লাস্টিকের ব্যবহার যেভাবে করছে তাতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা প্রবল হয়ে উঠছে। যেখানে পারে অনিয়ন্ত্রিতভাবে রাস্তা দখল করে হকারা বসে যাচ্ছেন। থানার মততে যত্রযন্ত্র হকাররা বসছেন। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি পিচ রাস্তায় হকারদের বসা যাবে না। পশাপাশি মেয়র দাবি করেন, যেমন ইচ্ছে প্লাস্টিক ব্যবহার করার জন্য একদিকে যেমন দূষণ হচ্ছে। তেমনই একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়া সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।
ফিরহাদ হাকিমের কথায় আবার শীতের সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটে। এই বিষয়ে বিনীত গোয়েলকে তিনি যে চিঠি দিয়েছেন সেকথা জানিয়ে মেয়র বলেন পুলিশ কমিশনারকে বলেছি ব্যবস্থা নিতে। সরাসরি এদিন অভিযোগ করে বলেন – “আমার পুলিশ ও হকার ইউনিয়নগুলি টাকা নিয়ে ওই ভাবে হকারদের বসাছে।”
শুক্রবার মেয়র জানিয়ে দেন, কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে ( Commissioner of Police) তার চিঠিতে আরও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সেটি হল অনেক জায়গায় ভাঙ্গা খালি গাড়ি পড়ে আছে কলকাতার রাস্তায়। আর ওই সব রাস্তায় ভাঙাচোরা গাড়িতে জল জমার ফলে মশার লার্ভা তৈরি হচ্ছে। নিয়মিত স্প্রে করার নির্দেশ দিয়েছি কিন্তু তাতেও গাড়ির ভেতরে জল জমে থাকছে। বিনীত গোয়েলকে চিঠি দিয়ে এই বিষয়টি নিয়েও ব্যবস্থা নিতে বলেছি।
। আর তার ফলে তৈরি হচ্ছে একটা অসুবিধাজনক পরিস্থিতি। কলকাতা শহরে এভাবে দিনের পর দিন কিন্তু যত্রতত্র হকাররা (Hawker) বসতে পারবেন না। অবশ্যই আমরা হকারদের পাশে আছি। কিন্তু সকলকে আইন মেনে ব্যবসা করতে হবে। প্রয়োজন হলে বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে কথা বলব। শহরে হকার সমস্যা নিয়ে এমনই তীব্র প্রতিক্রিয়া কল কাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim)।
শুক্রবার তিনি একইসঙ্গে জানান, এছাড়াও হকাররা প্লাস্টিকের ব্যবহার যেভাবে করছে তাতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা প্রবল হয়ে উঠছে। যেখানে পারে অনিয়ন্ত্রিতভাবে রাস্তা দখল করে হকারা বসে যাচ্ছেন। থানার মততে যত্রযন্ত্র হকাররা বসছেন। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি পিচ রাস্তায় হকারদের বসা যাবে না। পশাপাশি মেয়র দাবি করেন, যেমন ইচ্ছে প্লাস্টিক ব্যবহার করার জন্য একদিকে যেমন দূষণ হচ্ছে। তেমনই একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়া সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।
ফিরহাদ হাকিমের কথায় আবার শীতের সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটে। এই বিষয়ে বিনীত গোয়েলকে তিনি যে চিঠি দিয়েছেন সেকথা জানিয়ে মেয়র বলেন পুলিশ কমিশনারকে বলেছি ব্যবস্থা নিতে। সরাসরি এদিন অভিযোগ করে বলেন – “আমার পুলিশ ও হকার ইউনিয়নগুলি টাকা নিয়ে ওই ভাবে হকারদের বসাছে।”
শুক্রবার মেয়র জানিয়ে দেন, কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে তার চিঠিতে আরও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সেটি হল অনেক জায়গায় ভাঙ্গা খালি গাড়ি পড়ে আছে কলকাতার রাস্তায়। আর ওই সব রাস্তায় ভাঙাচোরা গাড়িতে জল জমার ফলে মশার লার্ভা তৈরি হচ্ছে। নিয়মিত স্প্রে করার নির্দেশ দিয়েছি কিন্তু তাতেও গাড়ির ভেতরে জল জমে থাকছে। বিনীত গোয়েলকে চিঠি দিয়ে এই বিষয়টি নিয়েও ব্যবস্থা নিতে বলেছি।