Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeদেশPFI Ban: অধ্যাপক থেকে তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, সরকারি কর্মী থেকে গবেষক, কারা পিএফআইয়ের মাথা?

PFI Ban: অধ্যাপক থেকে তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, সরকারি কর্মী থেকে গবেষক, কারা পিএফআইয়ের মাথা?

Follow Us :

অধ্যাপক থেকে তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, সরকারি কর্মী থেকে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। কারা ছিলেন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (PFI) মাথা! এনআইএ (NIA) এবং ইডি (ED) দু দফায় তল্লাশি চালিয়ে পিএফআইয়ের মূল মস্তিষ্কদের গ্রেফতার করেছে। কী ছিল তাঁদের পরিচয়, এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক।

১। ওএমএ সালাম, পিএফআই সভাপতি- কেরালা রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের কর্মী ছিলেন সালাম। পিএফআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয় এবং তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছিল। সালাম পিএফআইয়ের শাখা সংগঠন রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের (RIF) সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অভিযোগ।

আরও পড়ুন: Florida Hurricane: শক্তিশালী হারিকেন ইয়ানে তছনছ ফ্লোরিডা

২। আনিস আহমেদ, জাতীয় সাধারণ সম্পাদক- আহমেদের পড়াশোনা বেঙ্গালুরুতে। পিএফআইয়ের সাইবার কাজকারবার ও সোশাল মাধ্যমে প্রচারের এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। আহমেদ একটি বহুজাতিক তথ্যসম্প্রচার কোম্পানিতে কাজ করতেন। সম্প্রতি সেখান থেকে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, আহমেদ সোশাল মিডিয়া, নিউজ চ্যানেলে সরকার-বিরোধিতায় অতি সক্রিয় ছিলেন। সরকারি প্রকল্প, নীতি ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে অতি কঠোর বক্তব্য পেশ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

৩। পি কোয়া, জাতীয় কার্যকরী সমিতির সদস্য- নিষিদ্ধ সিমির একজন অতি সক্রিয় প্রাক্তন সদস্য। ১৯৮৬ সালে তিনি একটি বেসরকারি চাকরি নিয়ে কাতারে চলে যান। সেখানে ৩ বছর কাটিয়ে ফের দেশে ফেরেন। তারপর কেরালার কোঝিকোড় বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচারার পদে অধ্যাপনা শুরু করেন। ইসলামিক ইয়ুথ সেন্টার (IYC) নামে কোঝিকোড়ে একটি কট্টর সংগঠন গড়ে তোলেন। তিনি ছিলেন তার ডিরেক্টর। এই সংগঠন রাজ্যে ইসলামি ধর্মাদর্শ, আদপে যা কট্টর মৌলবাদী ভাবধারা ও জঙ্গিপনার আদর্শ প্রচার করত বলে তদন্তকারীদের অভিযোগ।

৪। ই এম আবদুর রাহিমান- জাতীয় সহ সভাপতি- রাহিমান হলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক। এরনাকুলাম জেলায় কোচিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন। তিনি সিমির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ছিলেন। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের দাবি, তিনি পিএফআইয়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী নেতৃত্বের একজন।

৫। আফসার পাশা, জাতীয় সম্পাদক- পাশা একজন ব্যবসায়ী। ২০০৬ সাল থেকে পিএফআইয়ের সক্রিয় সদস্য।

৬। আবদুল ওয়াহিত সেইট, জাতীয় কার্যকরী সমিতি সদস্য- বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা আবদুল পিএফআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি একটি সফটওয়্যার সলিউশন এন্টারপ্রাইজ চালাতেন।

৭। মহম্মদ শাকিব ওরফে শাকিফ, জাতীয় সম্পাদক (প্রচার ও জনসংযোগ)- ইনিও পিএফআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। শাকিব জমিবাড়ির ব্যবসায়ী।

৮। মিনারুল শেখ, পিএফআইয়ের পশ্চিমবঙ্গ শাখার সভাপতি- আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন পিএইচডি। তাঁর কাজ ছিল গবেষণা ও ধর্মশিক্ষার ক্লাস নেওয়া।

৯। মহম্মদ আসিফ, রাজস্থান শাখার সভাপতি- পিএফআইয়ের ছাত্র সংগঠন ক্যাম্পাস ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার সদস্য থেকে জাতীয় সম্পাদক হন। তিনিও এক অতি সক্রিয় কর্মী ছিলেন।

ছবি- (বাঁদিকের উপর থেকে) আবদুল ওয়াহিদ সেইট, আফসার পাশা, আনিস আহমেদ, মিনারুল শেখ, ইএম আবদুর রহমান, ভিপি নজরাউদ্দিন ইলামারাম, পি কোয়া, ওমা সালাম, মহম্মদ শাকিব এবং মহম্মদ আসিফ (সকলেই গ্রেফতার)

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Stadium Bulletin | Virat Kohli | বিরাট রাজের বিদায়
00:00
Video thumbnail
Sandeshkhali | সন্দেশখালির আন্দোলন কি সাজানো?
00:00
Video thumbnail
আমার শহর (Amar Sahar ) | ভোট যুদ্ধে যুযুধান দুই শিবির, জমজমাট বাঁকুড়ার ভোট
02:15
Video thumbnail
Dilip Ghosh | প্রার্থীকে ছাড়াই মেজিয়াতে দিলীপ ঘোষ, সুভাষ সরকারের দেখা না পেয়ে কটাক্ষ তৃণমূলের
01:27
Video thumbnail
Loksabha Election 2024 | কেশপুরের ভারপ্রাপ্ত বিজেপি নেতা তন্ময় ঘোষ গ্রেফতার
01:32
Video thumbnail
৪টেয় চারদিক | 'আমাকে চেনে না, মমতাকে হারিয়েছি', নন্দীগ্রাম নিয়ে হুঙ্কার শুভেন্দুর
47:59
Video thumbnail
Abhishek Banerjee | 'শান্ত বাংলাকে অশান্ত করতে চায় বিজেপি' : অভিষেক
17:24
Video thumbnail
Mamata Banerjee | সৌগত রায় ও সায়ন্তিকার প্রচারে জন্য আজ কলকাতার পথে মমতা
03:09
Video thumbnail
Nandigram | 'নন্দীগ্রামে বিজেপির গুন্ডাদের তাণ্ডব', বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালায় বিজেপি: তৃণমূল
02:06
Video thumbnail
Mayna BJP | ময়নাতে বিজেপি কর্মীর উপর হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
01:24