কলকাতা: গ্রিন পুলিশ (Green Police) ও সিভিক পুলিশকে (Civic Police) ভোটের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (National Election Commission)। সোমবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ কলকাতায় বৈঠক করে।
গ্রিন পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ার কি এক? নির্বাচন কমিশনের প্রশ্ন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলকে। পুলিশ কমিশনার বলেন, হ্যাঁ। তখন নির্বাচন কমিশন বলে গ্রিন পুলিশকে কে নিয়োগ করে? কে বেতন দেয়? পুলিশ কমিশনার বলেন, কলকাতা পুরসভা নিয়োগ করে। তারাই বেতন দেয়। নির্বাচন কমিশন বলে তাহলে সিভিক পুলিশ ও গ্রিন পুলিশের পার্থক্য কি? পুলিশ কমিশনার বলেন, সেরকম কিছু না। দুজনেই এই মুহূর্তে ট্রাফিককে সহযোগিতা করে। তবে কলকাতা পুরসভা যেহেতু ওদের নিয়োগ করে তাই গ্রিন পুলিশ বলা হয় ওদের। তারপরেই নির্বাচন কমিশনের কড়া নির্দেশ, ভোটে কোনওভাবে গ্রিন ও সিভিক পুলিশকে কাজে লাগানো যাবে না।
আরও পড়ুন: তাপস রায়কে বিজেপিতে আগাম স্বাগত জানালেন শুভেন্দু, শমীক
ভাঙড় প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন আরও বলে, বোমাবাজি সংস্কৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করুন। তার উত্তরে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বলেন, ভাঙড়ে নিয়মিত নাকা চলছে। এখনও পর্যন্ত প্রচুর বোমা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওখানকার দুষ্কৃতী আরাবুল ইসলামকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন জেলে আছে।
আরও খবর দেখুন
 ও সিভিক পুলিশকে (Civic Police) ভোটের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (National Election Commission)।){kind=link}