Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeফিচারকত রঙে ওরা সাজে, চলে আসে ছেড়ে বাড়ি

কত রঙে ওরা সাজে, চলে আসে ছেড়ে বাড়ি

Follow Us :

‘কাল ছিল ডাল খালি/ আজ ফুলে যায় ভ’রে। বল দেখি তুই মালী, হয় সে কেমন ক’রে।’ প্রকৃতির এই রূপবদলের লীলাখেলা রামায়ণের যুগ থেকে চলে আসছে। আজও যা অবিরাম। অতি সাম্প্রতিক রাজনৈতিক চালচিত্তিরেও সেই বটতলা মার্কা ছাপা ও ছবি দেখে প্রভূত আমোদ পাচ্ছে কেচ্ছাপ্রিয় বাঙালি। অনেক আগে দিনে বছরের একটি বিশেষ মরশুমে আমরা রোজ সকালে কাগজে মুখ গুজতাম তিন প্রধানের দল বদলের খবরে। আর এখন অপেক্ষায় থাকি, কার কবে ‘দমবন্ধ’ হয়ে আসছে, সেই অজানার আনন্দে মাততে।

খবরটা সবাই জানেন, মুকুল রায়ের ঘরে ফেরার গল্প। তিনি যখন বিজেপিতে গিয়েছিলেন, তখনই মানুষ সবচেয়ে আশ্চর্য হয়েছিলেন। কিন্তু এখন আর ততটা জনমানসে প্রতিক্রিয়া পড়েনি। রাস্তাঘাটে শোনা যায়— এ প্রত্যাশিতই ছিল। কিন্তু, এই প্রত্যাবর্তন পর্ব যাঁর বুকে শেলের মতো বিঁধেছে, তাঁর নাম শুভেন্দু অধিকারী। তাই তিনি এখন কোমর বেঁধে নেমেছেন মুকুলের বিধায়ক পদ খারিজ করতে। কতকটা আত্মসম্মানের লড়াইতে নিয়ে গিয়েছেন মেদিনীপুরসহ জঙ্গল মহলের মুকুটহীন সম্রাট। কিন্তু, সামান্য হিসাবের গণ্ডগোলে যিনি আজ পদ্মশিবিরের বিধানসভার দলনেতা ছাড়া আর কিছু নয়। এই অবস্থায়, অতীতের তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড মুকুলকে পরিষদীয় দলের তাঁবে পেয়ে আহ্লাদিত বোধ করছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু, মুকুলের ঘাসফুলে ফেরা সেই আত্মশ্লাঘায় ঘা দিয়েছে শুভেন্দুর। তাই এখন অন্যভাবে ব্যতিব্যস্ত করতে জমা জলে পাজামা ভেজাতে নেমে পড়েছেন অপর এক দলত্যাগী ও কয়েক দশকের সুবিধাভোগী এক পরিবারের সদস্য। অথচ, বাঘের ঘরে ঘোঘের বাসার মতো তাঁর ঘরের অন্দরমহলেই দুই ঘাটের জল খাওয়া প্রবীণ এক শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি রয়েছেন। যিনি মমতাকে ‘মা’ এবং মোদী-শাহকে….বলে ডাকতে হেঁচকি তোলেন না। তা সত্ত্বেও শুভেন্দু আদা-জল খেয়ে মাঠে নেমেছেন। প্রথমার্ধে তাঁর সেই প্রয়াস ধাক্কাও খেয়েছে।

আরো পড়ুন:শুভেন্দুর বিরুদ্ধে আইনি লড়াই মমতার

মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে দলত্যাগ বিরোধী আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানোর প্রস্তুতি নিয়েও তা জমা দিতে পারেননি শুভেন্দু। বিধানসভা সচিবালয়ের চিঠিপত্র জমা নেওয়ার দফতর বন্ধ থাকায়। যদিও শুভেন্দু জানিয়েছেন, তিনি ফের চেষ্টা করবেন। ওই দফতর বন্ধ থাকলে স্পিকারকে ই-মেল মারফত আবেদন জানাবেন। কিন্তু ই-মেল করে পাঠানো আবেদন স্পিকার গ্রাহ্য করবেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। সংবাদে প্রকাশ, বিধানসভার সচিবালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে এই রকমের কোনও অতীত নজির নেই। তাই ই-মেল করে আবেদন পাঠানো হলেও সেটা তিনি গ্রহণ করবেন কি করবেন না সবটাই স্পিকারের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। মুকুল যে দিন তৃণমূল ভবনে গিয়েছিলেন সে দিনই দলত্যাগ বিরোধী আইনে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন শুভেন্দু। এ নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে এত চর্চা হলেও কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়ক পদ ছাড়বেন কি না সে ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি মুকুল। বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বিবেচক রাজনীতিক মুকুলের ওপরেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার ছেড়ে দিয়ে বলেছেন, ওঁর ওই পদ ছেড়ে দেওয়া উচিত।

অন্যদিকে, মুকুলের বিরুদ্ধে দলত্যাগ বিরোধী আইন কার্যকর করার জন্য এখনকার আইনে বদল এনে তা শক্তিশালী করা যায় কি না সেটা নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের কাছেও দরবার করেন শুভেন্দু। আবার,  শুভেন্দুর উচিত আগে তাঁর বাবা শিশির অধিকারীকে দলত্যাগ বিরোধী আইনের পাঠ দেওয়া— বলেও আওয়াজ উঠেছে। এরই মধ্যে শিশির এবং তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পূর্ব বর্ধমানের সাংসদ সুনীল মণ্ডলের বিরুদ্ধে দলত্যাগ বিরোধী আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উঠেছে। তার জন্য লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে আবেদন জানিয়েছে তৃণমূল। কিছু দিন আগেই সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ওম বিড়লাকে ফোন করে শিশির ও সুনীলের বিরুদ্ধে দলত্যাগ বিরোধী আইনে পদক্ষেপ গ্রহণের আর্জি জানান। তৃণমূলের এই আর্জি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন লোকসভার অধ্যক্ষ। মুকুলের অবশ্য মত, এই বিষয়ে দল সিদ্ধান্ত নেবে। এই পরিস্থিতিতে শুভেন্দু বলেছেন, দলত্যাগ আইন কী ভাবে কার্যকর করতে হয় আমি জানি। দু’-তিন মাস সময় লাগতে পারে।

আরও পড়ুন:কৈলাস বিজয়বর্গীয় নামে গো ব্যাক পোস্টার কলকাতায়

এক সময় মুকুলের অধীনে কাজ করা শুভেন্দু এও বলে বেড়াচ্ছেন যে, ২০০১ সালে জগদ্দলে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু, জিততে পারেননি তিনি। ২০ বছর পর বিজেপি তাঁকে টিকিট দিয়ে জিতিয়েছে। কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্রে কোনও বুথ সভাপতি দাঁড়ালেও জয়ী হতেন।

কিন্তু, যে আইনের ভরসায় শুভেন্দু ক্রিজ থেকে বেরিয়ে ব্যাট তুলে খেলছেন, সেটা আসলে কী? সালটা ১৯৮৫। সংবিধানে  ৫২ তম সংশোধনের মাধ্যমে দলত্যাগ বিরোধী আইন আনা হয়। এই আইন আনার পিছনে কারণ ছিল বিধায়ক বা সাংসদদের ঘন ঘন দল পরিবর্তন থেকে বিরত করা বা রাজনীতিতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখা। ১৯৮৫ সালে এই আইন কার্যকর হয়। এই আইনের বলে, দলবদল করা বিধায়ক বা সাংসদদের পদ কেড়ে নেওয়া যায়। কেউ স্বেচ্ছায় দলের সদস্যপদ ছেড়ে দিলে বা দলীয় নির্দেশ পালন না করলে তাঁর বিরুদ্ধে এই আইন প্রয়োগ করা যায়। যদি কোনও ক্ষেত্রে একসঙ্গে কোনও দলের দুই-তৃতীয়াংশ দলত্যাগ করতে চান সেই ক্ষেত্রে এই আইন বলে তাঁদের যোগ্যতা কেড়ে নিতে পারবে না। ২০৩ সালে এই আইনে কিছুটা সংশোধন আসে। তবে প্রত্যেক ক্ষেত্রেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ার স্পিকারের হাতে থাকে। লোকসভা, রাজ্যসভা বা বিধানসভা, সবক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য। এই আইন মতে, চূড়ান্ত ক্ষমতা রয়েছে স্পিকারের হাতে। মুকুল রায় বা ভবিষ্যতে যদি কোনও বিধায়ক বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন, তাহলে তাঁদের সদস্যপদ খারিজ হবে কিনা তা নির্ভর করবে সম্পূর্ণভাবে স্পিকারের পদক্ষেপের ওপর। আবার স্পিকার কতদিনের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে পারবেন, তারও কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া নেই।

দলত্যাগ বিরোধী আইন নিয়ে শুভেন্দুর সরব হওয়ার বিষয়টি এই প্রথম নয়। এর আগে কংগ্রেস ও বামেরাও সরব হয়েছিলেন। তবে তাতে সরকার বা স্পিকার কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ। এই নিয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী একটি ট্যুইটে বলেন, আগেও আমরা এই নিয়ে সরব হয়েছি। তবে রাজ্য সরকার কর্ণপাত করেনি। বরং, দলত্যাগ করতে বিধায়কদের প্রশ্রয় দেওয়া  হয়েছে। দলত্যাগ বিরোধী আইন কার্যকর করতে বহু আবেদন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে জানান তৎকালীন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান। কিন্তু সেগুলি বস্তুত ফেলে রাখা হয়েছে, স্পিকার কোনও পদক্ষেপই করেননি বলে দাবি করে তখনকার বিরোধীরা।

শুধু বিধানসভার ক্ষেত্রেই নয়, লোকসভাতেও স্পিকার এবং রাজ্যসভায় চেয়ারম্যান এই বিষয়ে পদক্ষেপের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। রাজ্যপাল তো ননই, রাষ্ট্রপতিরও কিছু করণীয় নেই। স্পিকারই শেষ কথা বলবেন। ১৯৮৫ সালের দলত্যাগ বিরোধী আইনে স্পষ্ট করে বলা রয়েছে। স্পিকার চাইলে বিষয়টি বিধানসভার প্রিভিলেজ কমিটির কাছে পাঠাতে পারেন। কিন্তু সেটাও স্পিকার চাইলে তবেই। এর কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। স্পিকার যতক্ষণ না কোনও সিদ্ধান্ত জানাচ্ছেন, ততক্ষণ এই আইন কার্যকর করার জন্য আদালতেও যেতে পারবে না কোনও পক্ষ। তবে স্পিকারের সিদ্ধান্ত পছন্দ না হলে তখন আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়। তবে অপর একাংশ জানাচ্ছে, স্পিকারের যদি একটি ‘যুক্তিগ্রাহ্য’ সময়ের বেশি ‘নিষ্ক্রিয়’ থাকেন, তা হলে আদালতে আবেদন করা যেতে পারে। অতীতে সুপ্রিম কোর্ট এবং বিভিন্ন হাইকোর্টে দলত্যাগ বিরোধী আইন প্রয়োগ করার প্রশ্নে একাধিক হস্তক্ষেপের ঘটনার নিদর্শন আছে।

প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর আমলে রাজনীতির ময়দানে অহরহ দলত্যাগ রুখতেই এই আইন আনা হয়। ১৯৬৭ সালে একবার হরিয়ানার এক বিধায়ক মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩ বার দল পরিবর্তন করেছিলেন। এ বিষয়ে কয়েকজন দলবদলুর দৃষ্টান্ত না টানলেই নয়। তাঁরা হলেন— হেমবতীনন্দন বহুগুনা। ‘৭১ সালে ইন্দিরা মন্ত্রিসভায় যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী। ‘৭৩-এ হন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। ‘৭৭ সালে ইন্দিরাকে ত্যাগ করে গঠন করেন কংগ্রেস ফর ডোমোক্র্যাসি। ‘৭৯ সালে ফের ফিরে আসেন ইন্দিরার কাছে। কিছুদিন পরই আবার কংগ্রেস ত্যাগ। বিশিষ্ট আইনমন্ত্রী অশোক সেন গোড়ায় কংগ্রেস। ভারত জোড়া জনতা দলের ঢেউয়ে আছড়ে পড়েন জনতা দ্বীপে। ফের কংগ্রেসে যোগ দেন ভোটে হেরে। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বাংলা কংগ্রেস থেকে কংগ্রেস, তারপর রাষ্ট্রীয় সমাজবাদী কংগ্রেস, শেষে আবার কংগ্রেস। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সিও একবার ‘মা’য়ের (ইন্দিরা) ওপর অভিমান করে পৃথক দল গড়েছিলেন। যা ধোপে টেকেনি, ফিরেছিলেন পূর্বাশ্রমেই। পি চিদম্বরম— সোনিয়ার বিদেশিনী ইস্যুতে দল গড়েছিলেন তামিল মানিলা কংগ্রেস। কিছুদিনের ভিতর আবার ব্যাক টু দ্য প্যাভিলয়ন।

এসব কিছুর অভিজ্ঞতার প্রেক্ষিতে ২০০৩ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকারের আমলে এই আইনে কিছু বদল আনা হয়। সংশোধনের মাধ্যমে বলা হয়, আইনসভার কোনও সদস্যের বিরুদ্ধে দলত্যাগের অভিযোগ প্রমাণিত হলে, তাঁরও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। অর্থাৎ যে আইন দুই-তৃতীয়াংশ দলত্যাগীদের সুরক্ষিত করছিল, সেটা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। দলত্যাগ বিরোধী আইন অনুযায়ী, কেউ যদি দলের হুইপ অমান্য করে ভোটদান থেকে বিরত থাকেন, বা অন্য কোথাও ভোট দেন, তখনও এই আইন প্রয়োগের মাধ্যমে সদস্য পদ বাতিল করা যায়। তবে প্রত্যেক ক্ষেত্রেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ার স্পিকারের হাতে থাকে।

আবার, দল ছাড়লেও এই আইনের কোপে পড়ার থেকে থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব। আইনসভার কোনও সদস্যকে আইনের জাল এড়াতে হলে সবার প্রথম তাঁকে নিজের দলের সদস্যপদ ছাড়তে হবে। তিনি যদিও কোনও সরকারি পদে থাকেন, সেখান থেকেও তাঁকে ইস্তফা দিতে হবে। এই নিয়মগুলি পালন করলে দলত্যাগ বিরোধী আইন কার্যকর করা যাবে না।

সুতরাং, মুকুলের বিরুদ্ধে শুভেন্দু যতই শক্তিশেল উঁচিয়ে থাকুন না কেন, বিশল্যকরণী রয়েছে স্পিকারের হাতেই। ‘দমবন্ধ’ করা রাজনৈতিক ময়দানে শিবির বদল চলবেই। শুরুর ছড়াটি দিয়েই শেষ করে বলা যায়— ‘থাকে ওরা কান পেতে/ লুকানো ঘরের কোণে,/ ডাক পড়ে বাতাসেতে/ কী ক’রে সে ওরা শোনে।/ দেরি আর সহে না যে/ মুখ মেজে তাড়াতাড়ি/ কত রঙে ওরা সাজে,/ চ’লে আসে ছেড়ে বাড়ি।’

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Nandigram | নন্দীগ্রাম উত্তপ্ত, কী অবস্থা দেখুন
00:00
Video thumbnail
Sandeshkhali | সন্দেশখালির আন্দোলন কি সাজানো? আরও একবার প্রশ্ন তুলল অডিয়োর কথাবার্তা
08:13
Video thumbnail
Sandeshkhali | ভিডিয়োর পর এবার সন্দেশখালির ভাইরাল অডিয়ো, অডিয়োয় রেখা পাত্রের 'মুখের দাগ' প্রসঙ্গ
07:21
Video thumbnail
Nandigram | বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ, আহত অন্তত ৫
10:21
Video thumbnail
Stadium Bulletin | Virat Kohli | বিরাট রাজের বিদায়
08:51
Video thumbnail
Sujoy Mandol | 'ভাইরাল অডিয়োতে আমার কণ্ঠ নেই', কলকাতা টিভিতে দাবি সুজয় মণ্ডলের
01:26
Video thumbnail
Andhra Pradesh | হায়দরাবাদ আর তেলেঙ্গানার যুগ্ম রাজধানী নয়, রাজধানীবিহীন রাজ্য হবে অন্ধ্রপ্রদেশ
02:49
Video thumbnail
Siliguri | 'অক্ষয়ানন্দের আমলে জমি দান ও হস্তান্তর', মিশনের ২ সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে FIR-এ অসন্তোষ
05:24
Video thumbnail
Siliguri | শিলিগুড়িতে রামকৃষ্ণ মিশনে দুষ্কৃতী হামলা, প্রত্যেককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়
02:27
Video thumbnail
Top News | নন্দীগ্রামের সোনাচূড়ায় বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ, এক মহিলা বিজেপিকর্মীর মৃত্যু
45:46